যাকারিয়া আহমদ
সবুজ শ্যামল সোনার সিলেট
দু’টি কুঁড়ির দেশ
পাহাড়-টিলা নদী ঘেরা
শান্ত পরিবেশ।
দেখার মতো অনেক কিছু
আছে সিলেটে
গান কবিতা লেখা আছে
সোনার পিলেটে।
রাতাগুল আর বাংলাবাড়ি
শাহজালালের কই
জাফলং আর বিসনাকান্দি
প্রাকৃতিক এক বই।
হরীপুরে উতলা আছে
জলে অনল জ্বলে
এগাছ ওগাছ বানর নাচে
চলে দলে দলে।
কাঁঠাল আনারসে ঠাসা
হরীপুরের মাটি
তার তুলনা সে নিজেই
এত্তো পারিপাটি।
পান পানি আর পাথর আছে
গোয়াইনঘাট থানায়
দর্শনীয় জায়গা আছে
চোখ ফেরানো দায়!
জৈন্তাতে খাসিয়া পাহাড়
পান হয় উৎপাদন
কানাইঘাটে কমলা-লেবু
মানুষের বাঁধন।
পীর আউলিয়ার জন্মভূমি
জকিগঞ্জের মাটি
চাপঘাটি সুপারি আছে
খাটির চেয়ে খাটি।
বিয়ানীবাজার বড়লেখা
দেখার মতো স্থান
গাছগাছালি অনেক আছে
আছে পাখির গান।
সাতক যদি বাদ পড়ে যায়
সিমেন্ট পাবো কই?
কাগজের কারখানা আছে
যাতে লিখি বই।
অসাধারণ একটি ছড়া। সমগ্র সিলেটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, তার বিখ্যাত স্থান ও সিলেটের গৌরবগুলো খুব সুন্দরভাবে ছন্দের তালে তালে লেখক তার ছড়ায় ফুটিয়ে তুলেছেন। খুবই ভালো লাগলো। সিলেটের প্রতি ভালোবাসা আর মুগ্ধতা ছড়ায় উপলব্ধি করা যাচ্ছে। কবিতা পড়ে এক মুহূর্তেই যে কেউ সিলেটের প্রেমে পড়ে যেতে বাধ্য কারণ সিলেট এত্তোই সুন্দর!
অনেক ভালো লিখেছেন। বানান বেশ নির্ভুল, শব্দগুচ্ছ ও ছন্দমিল চমৎকার। কিন্তু পিলেট শব্দটির মানে আমি জানি না, দয়া করে জানাবেন।
দারুণ একটি ছড়া পড়লাম।একজন সিলেটি হিসেবে একটু বেশিই ভালো লেগেছে।তবে সবকিছু ঠিক থাকলেও জায়গাগুলোর বানানে ভুল রয়েছে।যেমন:-রাতাগুল=রাতারগুল,সাতক=ছাতক,বিসনাকান্দি=বিছনাকান্দি,হরীপুর=হরিপুর।তবে লেখাটি আমাকে মুগ্ধ করেছে????
খুব সুন্দরভাবে সিলেটের উপস্থাপন করেছেন ছড়ার মাধ্যমে। তবে আমি মনে করি আপনাকে ছড়ার ব্যাপারে আরও ভালো করে জানা উচিৎ।
ছন্দমিল আরও ভালো হওয়া প্রয়োজন ছিল।
শুভ কামনা।
এই একটি ছড়ার মধ্যে সিলেটের প্রাকৃতিক বর্ণনা, দর্শনীয় স্থানের নাম সহ প্রায় সব কিছুই ফুটে উঠেছে, এরকম ছড়ার মাধ্যমে শেখাটা খুব ভালো লাগে, এই ছড়াটিও খুব ভালো লেগেছে
অসাধারণ লেখনি।শব্দ চয়নেও খুব সুন্দর।মনোমুগ্ধকর লেখা।
চমৎকারভাবে সিলেটের সকল মনোরম দৃশ্যের কথা ফুটে তুলেছেন। সত্যিই সিলেট জায়গাটা অনেক সুন্দর।মন জুড়ানো জায়গা।
বানানে কিছু ভুল
বিসনাকান্দি–বিছনাকান্দি
রাতাগুল–রাতারগুল
সাতক–ছাতক
দর্শনীয়–দর্শণীয়
শুভ কামনা রইলো।
লেখার হাত ভালো,এগিয়ে যান।