ছড়াকার : তাসফিয়া শারমিন
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
শুনছো আজ নাকি মেঘ কন্যার বিয়ে,
সাজবে সে আজ মেঘের তুলো
নয়তো শিলা বৃষ্টি দিয়ে।
ও কৃষাণী তাড়াতাড়ি ঘরে ফিরে
করে ফেলো রান্না,
করবে শুরু বিয়েতে আজ
মেঘ কন্যা কান্না।
মেঘের কান্নায় যোগ দিবে যে
বজ্র বংশী আজ,
মেঘের দুঃখে ছাড়বে হয়তো
গর্জন সহ বাজ।
কালো কাক সাদা বক
ছাড়বে না আজ ঘর,
আষাঢ় পুত্র শ্রাবণ নাকি
মেঘ কন্যার বর।
ঝড়ো হাওয়া শুকনো পাতা
কলমি সুবাস দিয়ে,
সাজবে পালকী ফিরবে সে যে
মেঘ কন্যা কে নিয়ে।
ছোট খুকি রঙ মেখেছে
কাঁদা মাটি দিয়ে,
নাচবে সে যে ঘুঙুর পায়ে আজ যে
মেঘ কন্যার বিয়ে।
অসম্ভব ভালো লেগেছে।
thank you
বাহ! চমৎকার লাগলো। প্রকৃতির বৃষ্টিধারাকে খুব সুন্দরভাবে উপমা দিয়ে লিখেছেন। খুব ভালো লাগলো। আসলেই যখন বৃষ্টি নামে মনে হয় আকাশ অঝোরে কেঁদে চলেছে, গুরুম গুরুম ঢাক বাজছে, চারদিক একটু পর পর আলোয় ঝকঝক করে উঠছে। এ যেন এক অপরূপ দৃশ্য। আপনি এই দৃশ্য উপমা দিয়ে বাস্তব ফুটিয়ে তুলেছেন।
বানানে তেমন কওওন ভুল নেই। তবে চরণগুলোর মাঝে স্পেস বেশি। আর বিরামচিহ্নের ব্যবহার আরো ভালো হতে হবে। শব্দগুচ্ছ আরো জোরালো করতে হবে। শুভ কামনা রইল অনেক।
thanks apu
বাহ! চমৎকার লাগলো। প্রকৃতির বৃষ্টিধারাকে খুব সুন্দরভাবে উপমা দিয়ে লিখেছেন। খুব ভালো লাগলো। আসলেই যখন বৃষ্টি নামে মনে হয় আকাশ অঝোরে কেঁদে চলেছে, গুরুম গুরুম ঢাক বাজছে, চারদিক একটু পর পর আলোয় ঝকঝক করে উঠছে। এ যেন এক অপরূপ দৃশ্য। আপনি এই দৃশ্য উপমা দিয়ে বাস্তব ফুটিয়ে তুলেছেন।
বানানে তেমন কোন ভুল নেই। তবে চরণগুলোর মাঝে স্পেস বেশি। আর বিরামচিহ্নের ব্যবহার আরো ভালো হতে হবে। শব্দগুচ্ছ আরো জোরালো করতে হবে। শুভ কামনা রইল অনেক।
খুব সুন্দর একটি শিশুতোষ ছড়া।যথেষ্ট ভালো লেগেছে।শুভকামনা আপনাকে<3
ছড়াটি অসাধারণ হয়েছে। ছন্দের মিলের তো কোনো জুড়ি নেই।
শুভ কামনা।
অসাধারণ লিখেছেন।
কতো সুন্দর উপমা দিয়েছেন।
পড়ে ভালো লাগলো।
একসময় পালকী দিয়ে বউ আনতো বাড়িতে।সবাই বউ দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকতো।
সবাই পায়ে আলতা দিতো।
কতো আনন্দ করতো।
আপনি মাঝখানে অনেক স্পেস রাখছেন।
আরও ভালো লিখবেন।
শুভ কামনা রইলো।