লিখা : সুস্মিতা শশী
.
ঝড়ের সময় এক পথিক
যাচ্ছিল তার বাড়ি,
সামনে আছে তাল গাছ
উপরে তাল ভারী।
ভাবছে পথিক যদি যাই
তাল তলা দিয়ে-
ঝড়ের চোটে ভারী তালটা
ফাটবে মাথায় গিয়ে।
অনেক ভেবে রইলো সে
ঝড় থামার অপেক্ষায়,
একটু পরে ঝড় থেমে রোদ-
আকাশে দেখা যায়।
প্রখর রোদে বেচারি-
এবার খুশি হয়ে বলে,
থেমে গেছে ঝড়
এখন বাড়ি যাওয়া চলে।
এই ভেবে সে চললো
তাল তলা দিয়ে,
বড় তালটা পড়লো যে
তার মাথায় গিয়ে।
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
আহারে বেচারা যেই কারণে এতো সাবধানতা অবলম্বন করলো সেই দুর্ঘটনাই তার সাথে ঘটল। আসলে ভগ্যে যা থাকে তা কখনো ফেরানো যায় না। ভাগ্যের লিখন যায় না খন্ডন।
খুব ভালো লাগল ছড়াটি। ছন্দমিল দিয়ে অসাধারণ একটি ছড়া। বানানেও তেমন কোন ভুল পেলাম না।
শুভ কামনা।
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখা ছড়াটি পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখা ছড়াটি পড়ার জন্য।
????????
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখা ছড়াটি পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য।
খুব সুন্দর ছড়া।পড়ে হাসিও পেলো।
পথিক তাল পড়ার ভয়ে ঝরের পরে রোদ যখন উঠলো তখন গেল,তবুও তার জীবনে সেই দুর্ঘটনাটাই হলো।
আহারে বেচারীর কপালটাই খারাপ।যার ভয়ে এতক্ষণ অপেক্ষা করল, সেটাই হলো।
বড় তালটাই পড়লো।
বানানে ভুল নেই।
শুভ কামনা রইলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
হা হা হা, মজা পেলাম। দুর্ভাগ্য পথিকের। যেটা চাইলো না সেটাই হলো। এবং আমারও সবসময় এমনই হয়। আমি যা চাই না তাই পাই। আজব এই দুনিয়া। ছড়াটি অনেক সুন্দর হয়েছে। বানান ভুল নেই তেমন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
বেশ মজার ছড়া তো!
শিশুরা ও পড়ে আনন্দ পাবে।
ছন্দমিল ও চোখে পড়ার মতো।
শুভকামনা কবির জন্য।
কৃতজ্ঞ পাঠিকা।
খুব মজার একটা ছড়া পড়লাম। নামকরনের সার্থকতা অাছে। তাল যেন ঠিক বেতাল অবস্থাতেই। তাল পরে পথিকের বেতাল অবস্থার বর্ণনাও ছন্দে ছন্দে বেশ লাগলো।
শুভ কামনা।
অনেক মজার একটি ছড়া পড়লাম।ভালো লাগলো।শুভকামনা♥
বাহ্, চমৎকার!
ছড়াটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
শুভ কামনা।