ছড়া : সৃষ্টিকর্তা
সুস্মিতা শশী
কে বানালো চন্দ্র সূর্য
কে বানালো তারা,
কে বানালো বলো মাগো
সাগর নদী ধারা ৷
কে বানালো পাহাড় পর্বত
কে বানালো আকাশ,
কে বানালো মরুভূমি আর
হিম শীতল বাতাস।
কে বানালো ভোরের পাখি
কণ্ঠে দিল গান,
কে বলো মা টিকিয়ে রাখে
লক্ষ কোটি প্রাণ।
ছোট্ট খুকি প্রশ্ন করে
আধো আধো ভাষায়,
উত্তর দেয় মা তার
স্নেহ ভালবাসায়।
যে বানিয়েছে আমায় সোনা
যে বানিয়েছে তোমায়,
যার নাম জপে জপে
গাছপালাও ঘুমায়।
সে’ই বানিয়েছে এই পৃথিবী
আকাশ বাতাস নদী,
তার নামেই তসবী জপে
বহে বাতাস নিরবধি।
সে হলো মহান আল্লাহ
সৃষ্টিকর্তা সে সবার,
রিজিক দাতা পালনকর্তা
শুকিরিয়া করো তার।
চমৎকার ছড়া।দারুণ লিখেছেন।
সৃষ্টিকে নিয়ে লেখা।
মহান আল্লাহ কতো সুন্দর করে এ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন।
তার সৃষ্টির অপার মহিমায় আমরা কৃতজ্ঞ।
আকাশ-বাতাশ,নদী-নালা,পাহাড়-পর্বত কতো অপরুপ সৃষ্টি।
ছড়ায় দারুনভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
বানানেও ভুল নেই…
শুকিরিয়া–শুকরিয়া হবে।
শুভ কামনা রইলো।
অসাধারণ ছড়া।এভাবেই আমাদের ছোটদের মহান রবকে চেনাতে হবে।ছড়াটির অন্তমিলগুলো আরোও শক্তিশালী হলে ছড়াটি আরোও চমৎকার হতো।শুভকামনা নিরন্তর
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের। আর শুকিরিয়া ওটা টাইপ মিস্টেক।
যে ছড়ার কন্টেন্টগুলো ভালো হয়, সেগুলো আমার খুব ভালো লাগে। ভালবাসা বানানটা বোধহয় ভালোবাসা লেখাই উত্তম। আল্লাহ পাকের সৃষ্টির সাথে প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা
ভালবাসায়-ভালোবাসায়
তার-তাঁর(যেহেতু আল্লাহ্ প্রশংসনীয় তাই তাঁর ব্যবহার হবে)
বাহ্ অনেক মিল আছে ছন্দে আর অন্ত্যমিলও। তবে দুই জায়গাতে মাত্রা মিল নেই, ৪মাত্রার জায়গাতে ৫মাত্রা ব্যবহার হয়েছে। আরেক জায়গাতে তিন মাত্রায় জায়গায় ২মাত্রা ব্যবহার হয়েছে। ছড়া লেখা আসলে সহজ নয়। ছড়া লেখা অনেক কঠিন। মাত্রা মিল রাখা, আবার অন্ত্যমিল, আবার ছন্দ। কিন্তু আপনে ২টা মিল রাখতে পেরেছেন। যাইহোক ছড়া অনেক ভালো লেগেছে, শুভ কামনা রইল।তবে বলতে হয় সৃষ্টিকর্তা সত্যিই মহান
আসসালামু আলাইকুম। ছড়ার ছলে ইসলামিক শিক্ষা ব্যাপারটা দারুণ লেগেছে। খুব ছন্দের মাধ্যমে লেখা হয়েছে। বানানেও ভুল নেই। শুধু একটা টাইপিং মিসটেক আছে।
শুকিরিয়া – শুকরিয়া
খুব সুন্দর। এভাবেই লিখে যান। শুভ কামনা।