পাখির স্বাধীনতা
.
লেখা : সাইফুল কবির সোহাগ
.
ধানের ক্ষেতে একটি পাখি রোজ,
করতে আসে খাবার কিছুর খোঁজ।
খাবার পেলে পেখম তুলে নাচে।
সবুজ শ্যামল হিজল ফুলের গাছে।
দেখতে এমন লাগবে সবার ভাই,
বলবে হেসে রুপটি এমন নাই।
একটি মানুষ দেখতে এই রুপ এসে,
হঠাৎ কেন ফেললো এমন হেসে!
হয়তো মনে ভাবলো এমন ভাই,
কেমন করে ওই পাখিটি পাই?
লোভের চোখ যে সয় না কোনো রোখ,
পাখির দিকে পড়লো লোভের চোখ।
মারলো ছুঁড়ে একটি মাটির ঢেলা,
অমনি পাখির ফুরিয়ে গেল খেলা।
পরের দিনেই পাখিরা সব এসে,
বললো জুটে, মারছে এমন কে সে?
আমরা কাউকে কইনা কিছু তাও,
মারছো কেন আজকে জবাব দাও?
বললো মানুষ এমনে কি আর মারি?
পাখির মাংস খেতে মজা ভারি।
বললো পাখি, এই কী তোমার কথা?
আমরা নেবো ছিনিয়ে স্বাধীনতা।
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
ভালো ছিল। আসিলেই আমরা মানুষেরা শুধু নিজেদের স্বার্থটাই বুঝি
আসসালামু আলাইকুম। ছড়ার ছলে কিছু শেখা ব্যাপারটা দারুণ। ভালো লেগেছে।
কইনা – কই না
রুপ – রূপ
কি – কী
আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
ধান ক্ষেতে রোজ আসে পাখিটি খাবারের খোঁজে।
কিন্তু মানুষ বড় স্বার্থপর।
পাখির গোস্ত খাওয়ার জন্য অমনি পাখিটির দিকে তীর ছুড়ে ফেলে।
শুভ কামনা রইলো।
পেখম-পাখা (পাখা হবে মনে হয়)
রোখ মানে কি ঠিক বুঝলাম না?
কই না-কই না
রুপটি-রূপটি
রুপ-রূপ
ছড়াটা ভালো ছিল কিন্তু ছন্দ অনেক জায়গাতে মিলেনি। আর অন্ত্যমিল ঠিক রাখলেও ছন্দ মিল রাখা জুরুরী। তবে অনেক জায়গাতে মাত্রাও মিলেনি। শুভ কামনা রইল।
বাহ! দারুণ ছন্দের মিল আর বেশ মজার একটি ছড়া। কইনা – কই না । মাঝে স্পেস হবে। শুভকামনা।