লেখা: হি মু (বাকুম)
বললো তনুর নানা
আসল ব্যাপার তা না
গাছের ডালে পাখির বাসা
ভাঙতে সবার মানা।
কিংবা পাখির বাচ্চা ধরে
ভাঙবে না কেউ ডানা।
তোমরা যারা ছোট্ট সবাই
পাখির ছানা ধরবে না ভাই
কষ্ট পাবে মা পাখিটা
ধরলে ওদের ছানা।
তার চে’ বরং উঠোনটাতে
দাও ছড়িয়ে নিজের হাতে
গমের কিছু দানা
এবার দেখো সেসব খেতে
কত্ত পাখি দলে দলে
উঠোনে দেয় হানা।
দূরে থেকে চেয়ে দেখো
সেই পাখিদের কিচির মিচির
আরো কত মজার মজার
কান্ড ও কারখানা।
খুব মজার এবং শিক্ষণীয় একটি ছড়া।তবে লেখক শেষের দিকে একই ধারা রাখতে পারেন নি।যেমন:-“এবার দেখো সেসব খেতে/কত্ত পাখি দলে দলে।উঠোনে দেয় হানা”এর পরের লাইনগুলো আগের ধাঁচে পড়া যাচ্ছে না।তবুও ছড়াটি ভালো ছিলো।শুভকামনা♥
দারুণ। দারুণ। বেশ মজাদার ছড়া। বাচ্চারা এই ছড়া পড়লে বেশ মজা পাবে। ছন্দে ছন্দে পড়তে বেশ মজা লেগেছে। পাখিদের ছোট ছানাদের দূর থেকে দেখতেই ভালো লাগে। তাদেরকে ধরলে তারা ব্যথা পায় তেমনি মা পাখিও চিন্তিত হয়।
বানানে ভুল নেই। ছন্দমিল চমৎকার। শুভ কামনা।
ছড়া টা মূলত ৬–৪–৬–৪ ধাঁচে লেখা। ছড়া টা অসাধারণ হয়েছে। এক কথায়, একটা ছড়া যেমন হতে হয়।
আসলেই পাখির ছানাগুলো ধরা ঠিক নয়।
বরং উচিৎ, তাদেরকে কিছু শস্যদানা ছিটিয়ে দেওয়া। মজা লাগে দূর থেকে দেখতে।
ছড়ার ছন্দের বেশ কিছু শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে, এটা খুব ভালো লেগেছে
গাছের ডালে পাখির বাসা দেখলেই কিছু বাচ্চাদের অভ্যাস বাসা ভেঙ্গে দেওয়া। আসলে তা ঠিক না।এতে পাখির মা কষ্ট পায়।সত্যিই পাখির কিচিরমিচির অনেক মজার।
তাদের উড়তে দেখতে ভাল্লাগে।
চমৎকার ছড়া।
শুভ কামনা রইলো।