মুক্তির আলো
প্রকাশিত: জুলাই ২২, ২০১৮
লেখকঃ augustmault0163

 2,329 বার দেখা হয়েছে

এই লেখক এর আরও লেখা পড়ুনঃ augustmault0163

লেখক :অনামিকা দাস রিমঝিম

৪৩ বছর বয়সী অয়ন মূখার্জী গতকাল বিবাহ করেছেন ১৭ বছর বয়সী সুমনাকে।অয়ন বাবুর প্রথম স্ত্রী মারা গেছেন মাস তিনেক হয়েছে। তারপরেও অয়ন বাবু এবং অয়ন বাবুর মা দুজনেই প্রবলভাবে মনে করেন অয়নবাবুর সারাজীবনটায় এখনো পড়ে আছে,বৃথায় সেটা একা একা নষ্ট করবেন কেন! যতই তার প্রথম স্ত্রীর এক ১৯ বছর বয়সী মেয়ে থাকুক।পাড়ার লোকেরা যে যা ই বলুক তাতে কিছুই যায় আসেনা মূখার্জী বাড়ির কারোর।
সুমনাকে এক দেখাতেই খুব পছন্দ হয়ে গিয়েছিল মূখার্জী বাড়ির সকলের। মেয়ে দেখতে সুন্দর। বয়স কম।সুমনার সৎ মা সুমনার যাবতীয় গুণের ডালা উজার করলেন পাত্র পক্ষের সামনে। রান্না,ঘর গোছানো,হাতের কাজ সব কিছুতেই সুমনার জুড়ি মেলা ভার। এসব শুনে পাত্রের মা আরও খুশি। বিনা যৌতুকেই বিয়ে ঠিক হয়ে গেছিল সুমনার। এতে সবচেয়ে বেশি খুশি হলেন সুমনার ২য় মা।
তবে ঘরে ১৯ বছরের এক মেয়ে রেখে ১৭ বছরের সুমনাকে বিয়ে করে আনার ব্যাপারে মোটেও মত ছিল না সুমনার। লোকে কি বলবে! ১৭ বছরের মায়ের ১৯ বছরের মেয়ে!তবে জন্ম,মৃত্যু, বিয়ে তিন বিধাতায় নিয়ে। তাই হয়ত সুমনার ২য় মা এসেছিলেন এই কাজ করার জন্য। তার এত সুন্দর জীবনসংগী বেছে দেবার জন্য।সুমনার বাবার সাধ্য নেই সুমনার মায়ের উপর কোন কথা বলার। সে শুধু সুমনাকে কাঁদতে কাঁদতে এটুকুই বলেছিল, “বিয়েটা করে নে মা,আর পারলে এই খারাপ বাপকে ক্ষমা করিস”।
ব্যাস, আর কিচ্ছু বলতে পারেনি। সে বললেও কোন কাজ হতোনা। তার তিন বেলা খাওয়া আর বছরে ২ টি জামার টাকা আর খরচ করতে হবে না এই ভেবেই সুমনার ২য় মা আনন্দে আছেন। সুমনা নিজের ভাগ্য মনে করে বিয়েটা করেই নিলো ।বিয়ে করে চলে যাওয়ার সময় ছোট বোনের মাথায় হাত দিয়ে আদর করে গেল।আর পেছন ফিরে দু’মুঠো চাল ফেলে দিয়ে বলল,”তোমাদের সব ঋণ শোধ করে দিয়ে গেলাম মা বাবা।আর কখনো আসব না।”
যাবার সময় সাথে নিয়েছিল একটা শাড়ী। তার নিজের মায়ের শাড়ী। তার স্মৃতি বলতে এই একটা জিনিস ই আছে সুমনার কাছে। বাকি সব ই তার পরের মা দখল করে নিয়েছে। এই শাড়ীটা পুরাতন আর দেখতে সুন্দর না বলে ছাড় দিয়েছেন। সুমনার মন খারাপ হলে সে এই শাড়ীটা জড়িয়ে কাঁদে। বলে,”মা,আমি কি খুব খারাপ? আমাকে সাথে নিয়ে গেলে না কেন তবে? তোমার বুকে মাথা দিতে খুব ইচ্ছে করে মা। আমাকে নিয়ে যাও। ”
কাদঁতে কাঁদতে শাড়ীটার গন্ধ নিতো সুমনা।কি সুন্দর মা মা গন্ধ…
শ্বশুরবাড়িতে পা দেওয়ার সাথে সাথেই যেন এক অগ্নিপরীক্ষার জন্য অভিষেক হলো সুমনার। কোনমতে বরণ করে সুমনাকে ঘরে তুলল অয়নের মা।
বড় মেয়ে মনি তাকে দু’চোখে সহ্য করতে পারেনা।বলে,”ওই তো রুপের ছিড়ি! এতেই গ্রাস করে ফেললে আমার বাপকে? তুমি কি রাক্ষসী?”
মনির কথা শুনে খুব কষ্ট পেত সুমনা। কিন্তু কিছু বলত না।
শ্বাশুরি প্রায় সারাদিনই কাজ করিয়ে নেন।আজ কোমরের ব্যাথ্যা তো কাল শরীর খারাপ। বাড়ির সব কাজই সুমনাকে করতে হতো।
এক দিদা শ্বাশুরি আছেন যিনি সারাদিন ই শুচিবায়িতা নিয়ে ক্ষুত ক্ষুত করেন সুমনার সাথে। এটা করতে হয়না,ওটা করতে হয়না,এটা করলে ওটা হবে,ওটা করলে সেটা হবে সারাটাদিন ই এসব বলতে থাকেন। ছোট ছোট ভুল দেখলেও যমের মতন আচরণ করেন।
সুমনা একা একা মনে মনে ভাবে,ভগবান কি তার সারাটাজীবনেই এত কষ্ট রেখেছেন? জানালার শিক গুলো ধরে আজ একটু গান গাইছে সুমনা। হাতে মায়ের শাড়ী আর গলায় রবীন্দ্রসংগীত। সুমনা যে এত ভাল গান গাইতে পারে ইদানিং সে সেটা ভুলেই গেছে। ছোটবেলায় পাশের বাড়ির পুষ্প দিদিকে যখন তার গানের দিদিমনি গান শেখাতে আসত, তখন সুমনা চুপি চুপি জানলা দিয়ে দেখত আর দাড়িয়ে দাড়িয়ে শুনত । এভাবেই গান শেখা তার।তবে চুড়ি বিদ্যা যে এতটা ফলপ্রসু হবে সেটা কেউ ভাবেনি।
জানালার শিক ধরে গান করতে করতেই পেছন থেকে দিদা চুলের মুঠি ধরে গালাগালি করতে লাগলো।ভর সন্ধ্যা বেলা কাজকর্ম ফেলে এখানে দাড়িয়ে গান করাটা যেন সুমনার অনেক বড় পাপ।সে আরও কিছুক্ষন দাড়িয়ে মায়ের শাড়ীটার ঘ্রান নিল।সেই শান্তির গন্ধ,মা মা গন্ধ!
সুমনা ভালবাসার ছিটেফোঁটা যা একটু পায় সেটুকু স্বামীর কাছ থেকেই পায়। অবশ্য সেটাও কেমন ভালবাসা, তা বুঝতেই পারেনা সুমনা। পান থেকে চুন খসলেই হাতে পিঠে মারের দাগ থাকত সুমনার। ভালবাসার প্রতিফলন হয়ত শুধুই রাতে হতো,তাইতো বিয়ের ৬ মাসের মাথায় গর্ভবতী হলো সে।বাড়ির সবাই অবশ্য তাতে খুব খুশি।শ্বাশুরি তো বলেই দিলেন,”শোন মেয়ে,ব্যাটা যদি না দিতে পারিস তাহলে কিন্তু কপালে খুব দুঃখ আছে বলে দিলাম”
কিন্তু ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে সেটা সুমনা কি করে জানবে! এতে তার হাত কোথায়। এতদিনে সুমনা বুঝতে পারল অয়ন বাবুর প্রথম স্ত্রীকে কত যন্ত্রনা সহ্য করতে হয়েছিল। হয়ত সেসব দেখে দেখেই মনি এরকম রাগী,বদমেজাজি হয়েছে।
সুমনার গর্ভবতী হওয়া নিয়ে সবাই খুশি হলেও মনি খুশি না।সে সুমনাকে এসে বললো ‘লজ্জা করেনা তোমার?’
এই প্রশ্ন সুমনাকে কেন করা হলো বুঝতে পারলোনা সুমনা। দোষ কি তার একার?
মনি কালো বলে মনির এত বয়সেও বিয়ে হয়নি।বাড়ি থেকে অনেক চেষ্টা করেও কাজের কাজ কিছু হচ্ছিল না। অবশেষে এক পাত্র জুটলো,যে মনিকে বিয়ে করলো।বিয়ে করে যাবার সময় মনি সুমনাকে বলে গেলো, “কিগো! আমি তো চলেই যাচ্ছি। নাও, এখন আরাম করে খাও। ”
এই কথাটা শুনলেই কেঁদে ওঠে সুমনা। ছোটবেলা থেকেই সে শুনে এসেছে যে জন্মের সময় মাকে খেয়ে এসেছে সে। তবে সুমনা বুঝতে পারে মনির কষ্ট টা,কারন মনিও যে মা হারা!
ইদানিং দিদার শরীর টা খারাপ যাচ্ছে। বিছানা থেকে উঠতে পারেনা।তার মোটামুটি সব কাজই করতে হয় সুমনাকে। সুমনার এই অবস্থাতেও কোন রকম ছাড় দেওয়া হয়না তাকে।দিদার নির্দেশ, তার সব কাজ সুমনাকেই করতে হবে।এরই মধ্যে কোন ভুল করলেই দিদা তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন।গেল দুদিন আগে তো পান ছেঁচা একটু কম হয়েছে বলে এক ঘা চড় বসিয়ে দিলেন সুমনার গালে!
বাড়ির সবার অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে সুমনা, কিছুই করার নাই তার।সহ্য করতেই হবে। দিন যেতে যেতে নয় মাসের গর্ভবতী হলো সুমনা। এমনই এক বিকেলে দিদা অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে গেলেন। সুমনাকে কাছে ডেকে তার হাত টা ধরে বললেন,
“তুই খুব ভাল। পারলে এই বুড়িটাকে ক্ষমা করে দিস। তোর মেয়ে হতে খুব ইচ্ছে করে জানিস? আমি তোর মেয়ে হয়ে আসব কিন্তু তখন আমাকে তুই এই খাঁচা থেকে মুক্তির আলো দেখাস মা।এই নে আলমারির চাবি,আমার কিছু গয়না আছে ওগুলো তুই নিয়ে নিস! আমাকে একটু মুক্তি কিনে দিস।আর শোন,আমার একটা কথা রাখবি? ”
দিদার কথাগুলো শুনে কেঁদে উঠলো সুমনা।বলল “হ্যাঁ দিদা বল ….”
-“আমাকে ওই গানটা একটু শোনাবি? একদিন জানালার ধারে যে গানটা করছিল।আমার খুব ইচ্ছে করছিল যে তোকে বলি,আমায় গান টা শেখাতে। কি সুন্দর গান টা, “এই আলোতে আমার মুক্তি আলোয় আলো ….”
বলতে বলতে দিদা মারা গেলেন, সুমনার চোখ বেয়ে অশ্রু আসলো।সারা ঘরে সেই গন্ধ টা পেল সুমনা।সেই মা মা গন্ধটা। আর সাথে সাথে শুরু হলো প্রসব যন্ত্রনা।একদিকে একটা প্রান দুনিয়া থেকে চলে গেল আর একদিকে আর একটা প্রান জন্ম নিলো।
ফুটফুটে এক মেয়ে হলো তার।সবার গালাগালি সহ্য করতে হলো সেই জন্য। তাকেও আর তার সদ্য জন্ম নেওয়া মেয়েটাকেও। অবশ্য তার ৩ দিন পর থেকে তাকে তার মেয়েকে খুঁজে পাওয়া যায়নি আর।সে নিয়ে কোন মাথা ব্যাথ্যা নেই বাড়ির কারোর। সবাই শুধু একটা বিষয় নিয়েই চিন্তিত, দিদার আলমারির গয়নাগুলো হারিয়ে গেছে। অতগুলো গয়না!
আজ দশ বছর পর, অচেনা এক শহরের ছোট ছএক ঝুল বারান্দায় বসে সুমনা আর সুমনার মেয়ে হারমোনিয়ামে গান করছে, “এই আকাশে আমার মুক্তি আলোয় আলো .

সম্পর্কিত পোস্ট

যদি পাশে থাকো

যদি পাশে থাকো

তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...

কুড়িয়ে পাওয়া রত্ন

কুড়িয়ে পাওয়া রত্ন

অনন্যা অনু 'আমিনা বেগম' মেমোরিয়াল এতিমখানার গেট খুলে ভেতরে ঢুকতেই ওমরের বুকটা ধুক ধুক করতে শুরু করে। ওমর ধীর গতিতে ভেতরে প্রবেশ করে। চারদিকে তখন সবেমাত্র ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে। ওমর গত রাতের ফ্লাইটে আমেরিকা থেকে এসেছে। সে এসেই সোজা আমিনা বেগম মেমোরিয়াল এতিমখানায়...

দাদাভাইকে চিঠি

দাদাভাইকে চিঠি

প্রিয় দাদাভাই, শুরুতে তোকে শরতের শিউলি ফুলের নরম নরম ভালোবাসা। কেমন আছিস দাদাভাই? জানি তুই ভালো নেই, তবুও দাঁতগুলো বের করে বলবি ভালো আছি রে পাগলী! দাদাভাই তুই কেন মিথ্যা ভালো থাকার কথা লেখিস প্রতিবার চিঠিতে? তুই কি মনে করিস আমি তোর মিথ্যা হাসি বুঝি না? তুই ভুলে গেছিস,...

৯ Comments

  1. mohasina

    সুন্দর

    Reply
    • Anamika Rimjhim

      অনেক ধন্যবাদ আপু ♥

      Reply
  2. Anamika Rimjhim

    চুড়ি -চুরি*
    গানটা করছিল-করছিলি হবে *
    প্রান-প্রাণ*
    লেখার সময় আপনার মন কোথায় থাকে Anamika Rimjhim আপু? -_-
    লেখায় ব্যাপক উন্নতি আনতে হবে। শুভ কামনা আপনার জন্য!!! 😉
    (পাঠক হয়ে সবার গল্প নিয়ে সমালোচনা করলাম। তাহলে নিজের টা বাদ যাবে কেন? তাই ভুল গুলো খুঁজে নিলাম। আরও বেশি ভুল পেলে কমেন্ট এ জানাবেন। আমি চাই সব ভুল শুধরে আরও সুন্দর লিখতে) 🙂

    Reply
    • Learner

      কমেন্ট পড়তে গিয়ে প্রথমে হতভম্ব হয়ে গেছি????????, কার লেখায় কে কমেন্ট করলো????! পরে বুঝলাম

      Reply
    • MH Shuvo

      হা হা। কোনো মন্তব্য করবো না। জাস্ট বলবো, একটা বিষয় খুব ভালো লেগেছে। ক্যারি অন।

      Reply
  3. Learner

    গুরুচাণ্ডালী হয়েছে! গল্প চলতি ভাষায় লিখলেও
    “বিবাহ” শব্দটি সাধু ভাষার শব্দ

    আপনি ভালো পাঠক হিসেবে বানানে এত ভুল আশা করিনিঃ
    সারাজীবনটায়→ সারাজীবনটাই
    শ্বাশুরি→ শাশুড়ি
    ব্যাথ্যা→ব্যথা
    দাড়িয়ে→ দাঁড়িয়ে
    চুড়ি বিদ্যা→ চুরিবিদ্যা

    পাশাপাশি শব্দের ব্যবহার :
    চুপি চুপি→ চুপিচুপি

    “ছএক ” শব্দটা বুঝতে পারিনি

    লেখাটা ভালোছিলো তবে নতুনত্ব নেই এমন ঘটনা নিয়ে এর আগেও অনেক গল্প পড়েছি, নতুন সৃজনশীল কিছু আশাকরি। শুভকামনা ♥

    Reply
  4. Jannatul Ferdousi

    সারাজীবনটায়→ সারাজীবনটাই

    যা ই→ যাই

    ২য় মা→ দ্বিতীয় মা (এভাবে লিখতে হবে)

    না আলাদা বসে। যেমন- পারে না এমন
    দাঁড়িয়ে বানানে চন্দ্রবিন্দু হবে

    চুড়ি বিদ্যা→ চুরিবিদ্যা

    টা শব্দের সাথে বসে। (আমটা, বইটা)

    ছএক শব্দটা নতুন লাগল।

    গল্পটা মোটামুটি ভালোই ছিল।
    কিছু কিছু বানান ভুল রয়েছে। তবে আপনার লেখার হাতত ভালো রয়েছে।
    শুভ কামনা

    Reply
  5. Halima Tus Sadia

    ভালোই লিখেছেন।
    সুমনা মেয়েটার এক এক করে জীবনে ঝড় আসলো।সৎ মার অতিষ্টে বিয়ে দিয়ে দিলো স্বামির সংসারে ও সুখ নেই।

    বাস্তবে ও এমন ঘটনা কম নয়।
    সুমনার মতো কতো মেয়ে সহ্য করে যায় নীরবে।তবে দীদা সবশেষে বুঝতে পেরেছে।
    বানানে ভুল আছে

    ২য় মা-দ্বিতীয় মা
    কিছুক্ষন-কিছুক্ষণ
    সারাজীবনটায়-সারাজীবনটাই
    যা ই-যাই
    চুপ চুপি-চুপিচুপি
    ব্যাথ্যা-ব্যথা
    দাড়িয়ে-দাঁড়িয়ে
    চুড়ি বিদ্যা-চুরি বিদ্যা
    জীবনসংগী-জীবনসঙ্গী

    ছএক কথাটা বুঝলাম না।

    বানানের প্রতি যত্নশীল হবেন।
    শুভ কামনা রইলো।

    Reply
  6. tamanna

    বেশ কিছু বানান ভুল ছিলো। যদিও লেখার সময় টাইপিং মিস্টেক হয় তবুও বানানের দিকে একটু বেশী নজর রাখবে। গল্পটা আরেকটু গোছানো হলে ভালো হত। তোমার কমেন্ট পড়ে মজা পেয়েছি। শুভকামনা। ????

    Reply

Leave a Reply to Anamika Rimjhim Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *