লেখা: ফারহা নূর
বই পড়া
খুবই কড়া,
মা দেয় তাড়া
বাবা দেয় ঝাড়া,
স্যার দেয় বকুনি
আমার উঠে ঝাঁকুনি!
আসছে তেড়ে পরীক্ষা
আমার হলো জ্বররীক্ষা!
হবে না আর বই পড়া,
তাই ভেবে দই বড়া
পেটে পুরে দিলাম ঘুম,
উঠে দেখি তাল পড়ছে পিঠে দুম!
মা বলে আর হবে না শিক্ষা
আমি বলি আর নিব না দীক্ষা,
বাবা বলে এবার করতে হবে ভীক্ষা!
তাই না শুনে আমার হলো যক্ষা,
স্যার বলেন পাবে না আর রক্ষা।
বাহ, চড়ার ছন্দটা বেশ ভালোভাবে সাজানো। খুব ভালো
এই ছড়াটা একেবারে আমার জন্য পারফেক্ট। পড়তে বসলেই ঘুম আসতো। বিরক্ত লাগতো। ছড়াটা পড়ে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। এটাই সত্যি যে পড়ালেখা না করলে ভবিষ্যতে ভুগতে হয়।
ছড়াটা বেশ সুন্দর হলেও অন্তমিলগুলো দূর্বল লেগেছে। অন্তমিলের জন্য বানানগুলোও ভুল হয়েছে।
ভীক্ষা- ভিক্ষা।
যক্ষা- যক্ষ্মা।
শুভ কামনা
মজার ছড়া।তবে ‘জ্বররীক্ষা’ শব্দটা বুঝি। শুভকামনা♥
ভীক্ষা — ভিক্ষা
যক্ষা — যক্ষ্মা
ছড়াটি সুন্দর। তবে ছন্দমিল আরও ভালো করা উচিৎ ছিল।
শুভ কামনা।
চমৎকার লিখেছেন আপু।
ছন্দের ধারাবাহিকতা রয়েছে।
বই পড়তে না বসায় মায়ের বকুনি খাওয়া আজ খুব মিস করি।ছড়াটি পড়ে মনে পড়ে গেল।
বই না পড়ে ঘুমোলে মা কাঁথা উঠে নিয়ে ধুমধাম মাইর দিতো।
পড়তে রা বসলে কতো কথা শুনতে হতো।
বানানে দুটো ভুল
যক্ষা–যক্ষ্মা
ভীক্ষা–ভিক্ষা
শুভ কামনা রইলো।