তাহসিন হাসান
.
কে তুমি ভাই?
অনাহারী।
এখানে কি চাই?
ভোজন ভারী।
পয়সা আছে?
সিকি চারি।
আর কি আছে?
ছোট্ট পরী।
তোমার পাছে?
জামা ধরি।
দিবে বেচে?
সাত লহরী।
আর কি চাই?
প্রাসাদ বাড়ি।
আর কি নিবে?
হাওয়াই গাড়ি।
এতেই হবে?
সোনার তরী।
এত কিছু?
সূর্যঘড়ি।
শেষ হয়েছে?
শুরু করি।
যা চাও দিব?
পাবে পরী।
আর কি চাও?
স্মরণ করি।
পেয়েছ কি?
বলতে পারি?
বারণ আছে?
সব তোমারি।
পেয়ে গেলে?
দিব পাড়ি।
কোন সে দেশে?
পাতালপুরী।
এর মানে কি?
মউত আমারি।
এমন কেন?
অনাহারী।
দাও বেচে দাও।
সে আমার পরী।
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
অনেক চমৎকার হয়েছে। বাবার কাছে তার মেয়ে সবসময়ই পরীর মতো। যতো কষ্টই থাক সে তার সন্তানকে কোনকিছুর মূল্যেই অন্যের কাছে বিলিয়ে দিতে পারবে না। থাক কষ্টে, তবুও সে তার বাবার ছোট্ট পরী।
ছন্দমিল মোটামুটি ভালো ছিল। বানানে তেমন কোনো ভুল নেই।
শুভ কামনা রইল।
জাজাকাল্লাহু খাইরান
অনেক সুন্দর শিশুতোষ ছড়া।ভালো লাগলো।অন্তমিল এবং মাত্রার দিকে একটু বেশকম হয়েছে।তবে এতো লম্বা ছড়া সাধারণত শিশুরা পড়ে না।সেদিকটাও খেয়াল রাখতে হবে।শুভকামনা♥
জাজাকাল্লাহু খাইরান।
আমার তো মনে হয় অনেক হেরফের হয়েছে।
“একটু” শব্দটা পড়ে আত্মবিশ্বাস পেলাম।
ইনশাআল্লাহ আস্তে আস্তে উন্নতি করার চেষ্টা থাকবে।
বেশ সুন্দর একটা ছড়া
অভাব, অনটন কিংবা অনাহারে দিন কাটানোর পরেও বাবা তার ছোট্ট পরীকে কোন কিছুর বিনিময়েই হারাতে রাজি না। সন্তানের জন্য বাবাদের ভালোবাসা এমনই।
বাহ্, চমৎকার একটা ছড়া পড়লাম। কি সুন্দর ছন্দ মিল!
লেখার ভঙ্গীটাও অনেক সুন্দর ছিল। ছড়ার ভাবার্থ অনেক চমৎকার।
শুভ কামনা।
চমৎকার একটি ছড়া,পড়ে ভালো লাগলো।
ছন্দের ধারবাহিকতা রয়েছে।
শিশুদের জন্য এরকম ছড়াই পারফেক্ট।পড়ে অানন্দ পাবে।
বানানেও কোন ভুল নেই।
শুভ কামনা রইলো।