শিকল টুটে
জান্নাতুন না’ঈম
আয় তোরা সব বাঁধনহারা
মিছিল গেলো ছুটে,
শুভ্র কেতুর ধুম্র জালে
বন্ধী শিকল টুটে।
রুদ্র তপন নবীন প্রাণ
দখিন বায়ুর সজীব ঘ্রাণ
জীবন নদী যায়রে বয়ে
এবারে ধর্ হাল-
তুফান স্রোতের ঘূর্ণিধারা
ছন্দ-মাতাল মরণ ছড়া,
নীলের অসীম জগৎ মাঝে
বিজয় কেতন ওড়া।
অত্যাচারীর অহমিকে?
টুটিয়ে যতো মনের সাধে,
বিদ্রোহীরা ওঠ্ রে জেগে–
রাতের তিমির আঁধার কেটে,
আসুক মধুর শমন!
বার্তা পাঠায় আলোর খামে,
দূর শশ্মানের পবন!
ধনধান্যে পুষ্পে ভরা,
বসুন্ধরার উথাল হাওয়া,
রক্ত-কমল ঝিলের নীরে,
বিদ্রোহীরা স্নারের পারে,
যুদ্ধ তিলক আঁকে|
আবার তোরা-
বাঁধনহারা;
আছিস কোথা ছন্নছাড়া
মিছিল গেল ছুটে,
প্রদীপ জ্বালো ভন্ডামীর ওই-
শিকল যত টুটে ||
ভালো লিখেছেন।
বর্ণনাভঙ্গি ভালো ছিলো।তবে অনেকগুলো শব্দ
বুঝতে পারি নাই।
বানানেও তেমন ভুল নেই
দখিন–দক্ষিন
শুভ কামনা রইলো।
অসাধারণ ছড়া।তবে ছড়া লেখার ক্ষেত্রে যুগোপযোগী শব্দের প্রয়োগ ঘটানো উচিত যাতে সাধারণ পাঠক বুঝতে পারে।আর পাঠক যদি ছড়াটার অর্থ বুঝতে পারে তবেই তো ছড়াকারের ছড়াটি সার্থকতা পাবে।বিষয়টি বিবেচনা করবেন।শুভকামনা নিরন্তর
সুন্দর ছড়া। আরেকটু প্রাঞ্জল ভাষায় হলে আরও ভালো হত। শুভকামনা।
ছড়াটা অনেক ভালো লেগেছে, তবে কঠিন শব্দ দেওয়ার কারণে ছড়াটা অনেক পাঠক হয়তো বুঝতে পারবে না। ছড়া যাতে সাধারণ পাঠক বুঝতে পারে সেইভাবে লেখাই বেটার মনে করি। শুভ কামনা আপনার জন্য
সুন্দর ছড়া। সবার মত আমিও বলছি ভাষা’টা একটু কঠিন হয়ে গেছে।
আসসালামু আলাইকুম। ছড়াটি ভালোই ছিল। কিন্তু যেহেতু শিশুদের জন্য লেখা তাই সহজ ভাষায় লিখলে বুঝতে সুবিধা হয়। যাইহোক ভালো লিখেছেন। আগামীর জন্য শুভ কামনা।
ছড়া সাধারণত শিশু উপযোগী হওয়া প্রয়োজন। আর তার জন্য প্রয়োজন ভাষার সরল প্রয়োগ। কঠিন ভাষা ব্যবহার করেও ছন্দমিল ঠিক রেখেছেন।
শুভকামনা রইল