লেখাঃ রেজাউল করিম।
তোমার আমার তোমার মাঝে,
রয়েছে ব্যবধান।
তুমি ধনী,
আমি এক কুলির সন্তান।
তোমার বাবা করে ওকালতি,
কামায় ভুড়ি ভুড়ি।
আমার বাবা দিন-মজুরি,
ভাগ্য ঠুকেই মরি।
থাকো তুমি অট্টালিকায়,
শান্তি আরামে রেশ।
কুঁড়েঘরের ছাউনিতে মোর,
দিন কেটে যায় বেশ।
তুমি হলে আকাশের চাঁদ,
আমি হলাম মাটি।
ভালোবেসে মন হয়েছে,
দিয়াশলাইয়ের কাঠি।
সেই কাঠিটা ধুকে ধুকে,
পুড়ছে দিবা-রাতি।
মন বলে মোর নাইকো কিছুই,
নিভু নিভু বাতি।
ভালোবাসা কেবলি খড়ের বাসা,
ঠুনকো তার উঠান।
বাস্তবতাই বুঝিয়ে দেয়,
তোমার আমার ব্যবধান।।
লেখাঃ – লেখা: (বিসর্গের অপব্যবহার হয়েছে)
অনেক সুন্দর লিখেছেন। বাস্তবতায় সব কিছু বলে দেয়।
শুভ কামনা রইল।
ধন্যবাদ ভাইজান।
শব্দটা দিন-মজুর।
সুন্দর শব্দচয়নে মুগ্ধ হলাম।
শুভ কামনা রইলো
ধন্যবাদ ভাইজান
অসাধারন লেখনি। মনোমুগ্ধকর প্রকাশ। লেখকের জন্য শুভকামনা রইল।
অসাধারন লেখনি। মনোমুগ্ধকর প্রকাশ। লেখকের জন্য শুভকামনা রইল।…
গল্পে ভালোবাসার এক অসাধারন প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন।পড়ে খুব ভালো লাগল। আরো সামনে এগিয়ে যান। শুভকামনা রইল।
oshadharon
“ভালোবেশে মন হয়েছে,
দিয়াশলাইয়ের কাঠি।”
অসাধারন বিশ্লেষণ!
শুভ কামনা রইলো????
অসাধারণ
খুবই ভালো লিখেছেন। দু’টি মনের মিল থাকলেই ভালোবাসা যায়, কিন্তু ভালোবাসা বাস্তবতার কাছেও হেরে যায়। বাস্তবতা খুবই কঠিন জিনিষ। এর জন্য ধনী-দরিদ্র,সাদা-কালো সবকিছুতেই বিভেদ সৃষ্টি হয়। আর এই বিভেদের জন্য লি হয় হাজারো কিছু সত্যিকারের ভালোবাসা।
সুন্দর লিখেছেন।
দিন-মজুরি- দিন-মজুর।
কেবলি- কেবলই।
চমৎকার কবিতা।
প্রতিটা চরণ বাস্তবতার কথা বলে।শব্দচয়নেও বেশ ভালো।গুছিয়ে লিখেছেন।
ধনী,গরীবের ভালোবাসা সবসময় পূর্ণতা পায় না।তবে মনের মিল থাকতে হবে।
আমাদের সমাজে বৈষম্য থাকবেই।এটা কখনো দূর হবে না। এই বৈষম্যের কারণে কতো ভালোবাসা বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
বানানেও তেমন কোনো ভুল নেই।
দিন-মুজুরি–দিন -মুজুর
শুভ কামনা রইলো।
প্রথম দিকে ছন্দের অন্তমিল পাওয়া গেলেও, পরে মনে হলো ছন্দপতন ঘটেছে।
থিমটা ভালো ছিলো,কিন্তু প্রয়োজন ছিলো আরও সুন্দর উপস্থাপনার।
চর্চা চালিয়ে যাবেন।
শুভকামনা।।