শীতের শৈশব
জেবিন সুলতানা
শীতের প্রভাতে কাঁথার তলে গভির ঘুমে যখন,
মা এসে কয়,নিদ্রা ছাড় আর মক্তবে যাও এখন।
ভয়ে আমি কহিলাম মা,যাবোনা আজ শীত যে বেশি,
মায়ের রাগ দেখিয়া নড়ে উঠলো আমার পেশী।
শীতের দুপুরে সোয়েটার গায়ে খেতে আসলাম যখন,
মা এসে কয়,খাওয়া পরে জলদি গোসলে যাও এখন।
ভয়ে আমি কহিলাম মা,গোসলের পানি যে খুব শীতল।
মায়ের রাগ দেখিয়া আমার বুকে লাগিল অনল।
সন্ধ্যায় খেলা শেষে ঘরে ফিরে কাঁথার নিচে যখন,
মা এসে কয়,কিসের ঘুম এই সময়ে?পড়তে যাও এখন।
ভয়ে আমি কহিলাম মা,পড়া আজ নেই তেমন।
শুনে মা কহিল,ঠিক আছে কাল থেকে যেন না হয় এমন।
অসাধারণ কবিতা। ছন্দেরও মিল রয়েছে।
পড়ে ভালো লাগলো।
বানানে কয়েকটা ভুল
গভির–গভীরে
যাবোনা–যাবো না
শুভ কামনা রইলো।
মায়ের
গভির – গভীর
যাবোনা – যাবো না
আসসালামু আলাইকুম। কবিতাটা খারাপ না, ভালোই। তবে আর একটু বড় হলে হলে বেশি লাগতো।
গভির – গভীর
যাবোনা – যাবো না
ছাড় – ছাড়ো ( যেহেতু তুমি করে সম্বোধন করা হয়েছে। তুমি করে সম্বোধনে’ো ‘ব্যবহৃত হয়।)
আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
গভির-গভীর
তলে-নিচে
কহিলাম-বলিলাম (যেহেতু চলিত ভাষা ব্যবহার হয়েছে আঞ্চলিক ভাষা না দেওয়া উত্তম)
যাবোনা -যাবো না
দেখিয়া-দেখে
শুনে-শোনে
কবিতাটা মাঝে অনেকটা ছন্দ মিল আছে, কিন্তু গদ্য কবিতা বলা যায়। আর যাইহোক চলিত ভাষা আর আঞ্চলিক ভাষা কবিতার মাঝে এক করার জন্য কবিতার সুন্দর্য্য নষ্ট হয়ে গেছে। ভালো লাগলেও কবিতা এইভাবে লেখা মানায় না ভাষা মিশ্রণ ঘটিয়ে। শুভ কামনা রইল