লিখাঃফৌজিয়া ফাহমিদা অন্তর
নিষ্পাপ হয়ে জন্ম নিয়ে
পৃথিবীতে আসে যে শিশু,
বয়সের টানে পাপের তাপে পিষ্ট
হয় তা কিছু।
লোভ,লালসা,কিছু আশা,ভরসা
টেনে আনে জীবন আঁধারে,
জন্মের পর একটু একটু বয়স
যখনই তার বাড়ে।
নিষ্পাপ শিশু পাপের তাপে
ঝলসে যায় অগোচরে,
নিজেও বুঝেনা যে দু’হাত দিয়ে
পাপ টানছে তারে।
একটু আশা পূরণ করতে
লোভের হয় জয়,
সেই নিষ্পাপ শিশুটিই এক কালে
হারায় তার ব্যক্তিত্বের পরিচয়।
আঁধার ঘেরা আলো ছাড়া
অমাবস্যার রাতে,
জীবনে তার নেমে আসে আঁধার
অপরাধ নিয়ে হাতে।
বেড়ে ওঠার বয়স যে তার
বড্ড অবহেলায়,
যেখানে থাকার ছিল হাসি,
আনন্দ,উল্লাস ছেলেবেলায়।
সে যে রাস্তার ছেলে পথ শিশু
অবশেষে পরিচয় পায় না খুঁজে,
ন্যায়,অন্যায়,ভালো,মন্দ তার
বেলায় কি সাজে?
পায় না সে মায়ের আদর
পিতৃস্নেহের মায়া,
নিজের কাছে অচেনা লাগে
নিজেরই দেহের ছায়া।
আত্মঘাতি,অপরাধী,জঘন্য এই
সমাজে,
নিষ্পাপ শিশু পাপিষ্ট হয়
নিয়মের তাগিদে।
নিষ্পাপ শিশু পাপিষ্ট হয় নিয়মের তাগিদে।
কথাটা চিরন্তন সত্য।
ভালো লাগলো।
সুন্দর লিখেছেন।নিষ্পাপ হয়ে জন্মেও বাস্তবতার কারণে পাপী হয়ে যাই।
শুভ কামনা রইলো।
লিখাঃফৌজিয়া
লিখা: দিবেন। কেননা ঃ একটি বাংলা বর্ণ
কোনো শিশুই পাপী হয়ে জন্মে না। সমাজ বাধ্য করে পাপী হতে। চমৎকার কবিতা। বানানেও ভুল নেই।
সুন্দর একটা বাস্তবতা ফুটে এসেছে কবিতায়। যেখানে একজন পথ শিশু নিষ্পাপ হয়ে জন্ম নিয়েও ধীরে ধীরে কিভাবে পাপিষ্ট হয়ে নিজের পরিচয় হারিয়ে ফেলে, পাপে ডুবিয়ে ফেলে নিজেকে, সেটা উঠে এসেছে। বোঝে না কোনটা ভালো কোনটা মন্দ।
তারা বড় হয় অযত্নে অবহেলায়, মা বাবার আদর ভালোবাসাহীন।
শেষ লাইন টা স্পষ্ট সত্য।
আসসালামু আলাইকুম। কবিতাটা মোটামুটি ভালো লেগেছে। খুব গুছিয়ে লেখার চেষ্টা ছিল অনেকটা। সামান্য কিছু ভুল রয়েছে।
লেখার শুরুতেই ভুল
লিখাঃ – লিখা :
বুঝেনা – বুঝে না
ছেলেবেলায় – ছেলে বেলায়
ন্যায়,অন্যায়,ভালো,মন্দ – ন্যায়-অন্যায়, ভালো-মন্দ
আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
লিখাঃ-লিখা:(বা লেখা দিলে সুন্দর দেখায় আর ঃ এটা বাংলা বর্ণ)
বুঝেনা-বুঝে না
ওঠার-উঠার
ছেলেবেলায়-ছেলে বেলায়(যেহেতু দুইটা শব্দ তাই আলেদা বসবে)
ন্যায়, অন্যায়, ভালো, মন্দ -ন্যায়-অন্যায়, ভালো- মন্দ
যাইহোক কবিতাটা ভালো লিখেছেন। আসলে সমাজই শিশুকে পাপী বানায়। কারণ কোনো শিশু পাপী হয়ে জন্মগ্রহণ করে না। মানুষে অবহেলা আর বাস্তবতা নির্মম অত্যাচার তাকে এই পথে আনতে বাধ্য করে। শুভ কামনা রইল