ছড়াকারঃ SHAFIUR RAHMAN
হিমু গেলো মাছ ধরতে
রূপসা নদীর তীরে,
ফেললো জাল,থোকায় থোকায়
উঠে এলো হীরে!
ওরে বাবা! এগুলো কি!
এতো মাছের ভীরে?
গুড়ো দিলো, ভূষি দিলো
দিলো এবার চিড়ে,
আরে! আরে! এতো ভারী!
জাল বুঝি যায় ছিড়ে?
টানতে হবে এবার শুধু
আস্তে করে ধীরে।
কি হলো! মাছ কোথায়?
আবার কেনো হীরে!
মাকে বলবো এসব কি!
বাড়িতে যাই ফিরে;
ছুড়লো হীরে নদীর জলে
মাছ চললো নীরে।
ভীষণ মজার একটা ছড়া পড়লাম, যেই ছড়ার খুব সুন্দর একটা অর্থ আছে।
প্রকৃতপক্ষে জেলেরা খুবই সহজ-সরল হয়ে থাকে। তারা যেভাবে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে সেভাবে অর্থ উপার্জন করে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। ছড়ার “হিমু”কে নিতান্তই বালক বলে মনে হলো, তাই সে বুঝতেই পারে নি ওগুলো কি। আর হয়ত বুঝলেও সে সৎ বলেই তা গ্রহণ করে নি।
ছন্দমিলগুলো খুবই চমৎকার ছিলো।
গুড়ো- গুড়ও।
ছিড়ে- ছিঁড়ে।
ধন্যবাদ আপু, ছড়াটির সারমর্ম বুঝে বিশ্লেষণ করার জন্য।
মনের মতো একটি ছড়া। অসম্ভব সু্ন্দর।
ধন্যবাদ ভাইয়া,
আপনার অভিব্যক্ত প্রকাশ করার জন্য।
It’s a simple and nice rhyme. Good wishes for you.
Thanks for your comment.
আহ!কি চমৎকার শিশুতোষ ছড়া।পাঠকের মন ভরে যাবে।বানানের ভুল এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন।শুভকামনা♥
শুকরিয়া ভাই।
অন্যরকম প্লটের একটি ছড়া, বেশ উপভোগ্য হয়েছে তবে একটু ছোট হয়ে গেছে ছড়াটা
অসাধারণ একটি ছড়া।মনোমুগ্ধকর লেখা।
ছন্দের মিল রয়েছে।
হিমু মাছ ধরতে গিয়ে মাছ পেলো না
তারপর জালের মধ্যে ভারী কিছু আসলো।
কিন্তু হিমু বুঝতে পারলো না।
নদীতে ছুড়ে ফেললো।
শুভ কামনা রইলো।
বানানে কোন ভুল নেই।