-জাকারিয়া আল হোসাইন
.
রাত্রী শেষে প্রভাত আসে
আসে নতুন ভোর
তাই না দেখে কুল মাখুলুক
খোলে মনের দোর।
.
সাঁজে সবাই দীপ্ত মনে
সূর্য্য কিরণ পেয়ে
শিশির ভেজা দূর্বাঘাসও
থাকে আকাশ চেয়ে।
.
মানুষ যত গাঁও গ্রামের
যায় যে মাঠে দূরে
পাখিগুলো কিচিরমিচির
ডাকে চিকন সুরে।
.
আরোও যত সৃষ্টি আছে
ধরে নানান ভান
এ যে হলো আল্লাহ্ তা’লার
খালিক গুণের শান।
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
শেষটা ভালো ছিলো।
অসাধারণ। আল্লাহ তায়ালার এতো সুন্দর নিয়ামতের বর্ণনা আপনি খুব সুন্দরভাবে, চমৎকার করে ফুটিয়ে তুলেছেন ছড়ায়। আল্লাহর ইবাদাতে সাড়া দিতে সবাই কাজ ফেলে উঠে আসে, আল্লাহর ইবাদাত করে।
ছন্দমিল আরো জোরালো হলে ভালো হত। বানানে তেমন কোন ভুল নেই।
সাঁজে- সাজে/সাঁঝে।
সূর্য্য- সূর্য/সূর্য্যি।
শুভ কামনা রইল।
আল্লাহর খালিক গুণ নিয়ে লেখা ছড়া????।চমৎকার বিষয়বস্তু।পড়তে মজা লাগছে।যদিও দুয়েকটা বানান ভুল মনে হচ্ছে তবুও মনে করি ছড়াটি সেরার আসন পাবে।শুভকামনা ভাই<3
মহান আল্লাহ তায়ালার অসীম দয়ার কথা খুব ভালো লাগলো
চমৎকার ছড়া। মনোমুগ্ধকর লেখা।
আল্লাহ এ সুন্দর ধরণী কতো সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন।
আল্লাহর অপার সৃষ্টি কতোই না সুন্দর।সৃষ্টির শুরু থেকেই রাত দিন চলে আসতেছে।সবই তার অপার মহিমা।
কতো সুন্দর মনোরম দৃশ্য।
শুভ কামনা রইলো।