-ঊৎস রহমান
গতানুগুতিক ভ্রমনের বাইরেও যে অন্যরকম এক ভ্রমন রয়েছে সেটা আবিষ্কার করি গতবছরের মাঝামাঝিতে.আমার এক বন্ধু ও দুজন ছোট ভাইকে নিয়ে আমরা ঢাকা থেকে রওয়ানা দিই.উদ্দেশ্য ছিল জয়দেবপুর কবরস্থান.শুনতে অদ্ভুত শোনালেও ব্যাপারটা সত্য.প্রথমে তেজগাও থেকে ট্রেনের ছাদে যাবার প্লান থাকলেও ট্রেন না পাওয়ায় বাসে রওয়ানা করি আনুমানিক ১২টার দিকে.জয়দেবপুর পৌছুতে পৌছুতে আমাদের ৩টার মত বেজে যায়.আমরা হালকা নাস্তা করি.এবং হাতমুখ ধুতে মসজিদে যাই.আল্লাহর কি রহমত.আমরা সেখানে যেয়ে আমাদের কিছু বড় ভাইয়ের দেখা পাই যারা কিনা ঐ মসজিদের জামায়াতে এসেছে দ্বীনী খেদমতের জন্য.আমরা অনেক দুর থেকে যাওয়ায় অনেক ক্লান্ত ছিলাম.তারা আমাদের আসরের সালাত আদায় করতে বলে এবং হালকা খাওয়াদাওয়ার ব্যাবস্থা করে.সবকিছু শেষে আমরা তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বের হয়ে পরি আমাদের গন্তব্যে. মসজিদটা কবরস্থান থেকে কিছুটা দুরত্বে থাকায় আমাদের কবরস্থান যেতে বেশি একটা সময় লাগেনী.কবরস্থান
ের মেইন গেট অতিক্রম করার সময় আমাদের মনে হল এ এক অন্য দুনিয়া যাওয়ার রাস্তা.শুনতে কেমন শোনালেও মনে রাখা ঊচিত প্রত্যেক প্রানীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে.যাহোক যারা জয়দেবপুর গোরস্থানে গিয়েছেন তারা হয়তো দেখেছেন কি বিশাল আয়তনের জায়গা জুড়ে রয়েছে কবস্থানটি..আমরা ঘুরে ঘুরে দেখতে লাগলাম অনেক পুরাতন কবর,খসে পড়া কবরের চারিপাশের দেয়াল,বাচ্চাদের কবর,কবরের পাশে ঘেরাও বাশের চাটাই,একটি বেড়াল ও একটি কুকুর..আম্রা চারজন এতটাই এক্সাইটেড ছিলাম যে ওদিকে থেকে বিকেল ঘনিয়ে আসতে থাকলো.পরিশেষে কিছু বিষন্ন স্মৃতি নিয়ে আম্রা আমাদের বাসার ঊদ্দ্যেশ রওয়ানা করলাম.বিকেল ৫টার ট্রেনে আমরা ঊঠলাম.আমার মনে শুধু একটা কথাই ভেসে আসছিল,
“হায়রে মানুষ রঙিন ফানুশ দম ফুরাইলেই ঠুস”
“তবুও ভাই কারোরি নাই একটুখানি হুস”..
কিজানি.হয়তো বাকিদের মনেও এ কথাটা ভেসে আসছিল..
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
সত্যিই একটা অন্যরকম ভ্রমণকাহিনী পড়লাম। আমার কবরস্থানে যাওয়ার সুযোগ হয় নি। এই লেখাটা পড়ে অনেকটাই ধারণা পেলাম। মৃত্যুর পর প্রত্যেকেই এমন স্থানে ভ্রমণে যাবে তবে তা চিরদিনের জন্য।
সাবলীল ভাষায় লেখা। পড়তে অনেক ভালো লাগছিল। বানানে প্রচুর ভুল আছে। শুধরে দিচ্ছি, দয়া করে দেখে নিবেন।
দুজন- দু’জন।
তেজগাও- তেজগাঁও।
পৌছুতে- পৌঁছুতে।
দুর- দূর।
ব্যাবস্থা- ব্যবস্থা।
লাগেনী- লাগে নি।
আম্রা- আমরা।
ঊঠলাম- উঠলাম।
অনেক শুভ কামনা।
সত্যিই একটা অন্যরকম ভ্রমণকাহিনী পড়লাম। আমার কবরস্থানে যাওয়ার সুযোগ হয় নি। এই লেখাটা পড়ে অনেকটাই ধারণা পেলাম। মৃত্যুর পর প্রত্যেকেই এমন স্থানে ভ্রমণে যাবে তবে তা চিরদিনের জন্য।
সাবলীল ভাষায় লেখা। পড়তে অনেক ভালো লাগছিল। বানানে প্রচুর ভুল আছে। শুধরে দিচ্ছি, দয়া করে দেখে নিবেন।
দুজন- দু’জন।
তেজগাও- তেজগাঁও।
পৌছুতে- পৌঁছুতে।
দুর- দূর।
ব্যাবস্থা- ব্যবস্থা।
লাগেনী- লাগে নি।
আম্রা- আমরা।
ঊঠলাম- উঠলাম।
আর প্রতিটি বাক্যের শেষে ফুলস্টপ দিয়েছেন। ফুলস্টপ হবে না। দাঁড়ি বসবে।
প্রথমেই যে ব্যাপারটা দৃষ্টিকটু লেগেছে তা হলো দাঁড়ির পরিবর্তে ফুলস্টপের ব্যবহার।
বানানের ক্ষেত্রে আরও যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন।
খুব সুন্দর একটি মেসেজ আছে লেখাটার।
আর সত্যি কবরস্থানে ভ্রমণ করেছেন।
এতে করে অনেকের মনে পরকালের ভয়, দ্বীনের প্রতি আকর্ষন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
লেখাটা পরার পর আমারও কোনো কবরস্থানে একবার যাওয়ার ইচ্ছা জাগছে।
লেখকের জন্য শুভকামনা
লাইন স্পেসিং নিয়ে অনেক সমস্যা অাছে লেখায়। যতি চিহ্নের পর অবশ্যই স্পেশ দেয়া উচিত। এছাড়া বানানের প্রতি অারও যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন।
প্রানী- প্রাণী
ঊচিত-উচিত
দুনিয়া যাওয়ার- দুনিয়ায় যাওয়ার
দুরত্বে- দূরত্বে
বাশের- বাঁশের
দুজন- দু’জন
তেজগাও- তেজগাঁও
বিষন্ন- বিষণ্ণ
ঊদ্দ্যেশ – উদ্দেশ্যে
ঊঠলাম- উঠলাম
আম্রা- আমরা
এগুলো একটু সংশোধন করে নিবেন।
ভ্রমনকাহিনীর ভিতর কবরস্থান ভ্রমন বেশ লেখকের নৈতিক মানবিকতার পরিচয় বহন করে।
তবে লেখকে বানানের দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার জন্য ম্যাসেজ দিব।
আর হ্যাঁ, ভ্রমনকাহিনীর জন্য সর্বোনিম্ন শব্দ সংখ্যার যে নিয়ম দেওয়া হয়েছে আপনি সেটা লঙ্ঘন করেছেন; আরো একটু বড় করলে নিয়মের ভিতর গণ্য হতো।
অন্যরকম অভিজ্ঞতা!
শুভ কামনা রইলো।
ভিন্নধর্মী একটা ভ্রমণ কাহিনী পড়লাম। কবর স্থানে ভ্রমণ করা নিয়ে কাহিনী খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়।
বানান অনেক ভুল আছে। উপরের কমেন্টগুলোতে তা দেখানো হয়েছে। আশা করি পরেরবার লেখার সময় আরও সতর্ক থাকবেন।
শুভ কামনা।
অন্যরকম একটি ভ্রমণকাহিনী পড়লাম।সাধারণত কবরস্থানে কেউ ভ্রমণ করে না।ভালো লেগেছে।শুভকামনা