নীরা মাজহার
.
এক যে ছিল ইঁদুর ছানা
পনির ছিল তার প্রিয় খানা,
তাই রান্নাঘরে দিল হানা
খোকা তালেই ছিল একটানা।
যেই ইঁদুর পনিরে দিল মুখ,
ওমনি খোকা বলল, দে ছুট!
হান্টিং পান্টিং গান্টিং ছু
হাক্কু হাক্কু ভুউউউ!
.
আর ছিল এক টিকটিকি
খোকা বলে, তুই খাস কী?
টিকটিকির তো প্রিয় ছিল পোকা
পেট মোটা আর এট্টুসখানি বোকা।
তাইতো একদিন পোকা খেতে-
সে এলো দেয়াল বেয়ে নিচে
ওমনি খোকা লাগল যে তার পিছে!
হান্টিং পান্টিং গান্টিং ছু
হাক্কু হাক্কু ভুউউউ!
.
এইতো বেশ চলে খোকার অভিযান,
পালায় ছুটে ভয়েতে সবাই নিয়ে হাতে প্রাণ।
পিঁপড়ে, শালিক, টিকটিকি, ইঁদুর ছানা;
দুষ্টু খোকার সামনে আসা মানা।
আর যদিবা এসেই পরে তারা
ভয় দেখায় খোকা, পালা! হতচ্ছাড়া।
হান্টিং পান্টিং গান্টিং ছু
হাক্কু হাক্কু ভুউউউ!
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
বাচ্চাদের কাজই হচ্ছে অনর্থক দুষ্টামি করা।আর তাই খোকাও কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে ইঁদুর,টিকটিকি, তেলাপোকা এসব তাড়াতে। ভালো লেগেছে ছড়াটা।
আপনাকে শুভ কামনা জানাচ্ছি “হান্টিং পান্টিং গান্টিং ছু। হাক্কু হাক্কু ভুউউউ।”
বানানে কোনো ভুল আমার নজরে পড়ে নি।
খুব মজার একটি ছড়া।’হান্টিং পান্টিং গান্টিং ছু’এইটা ভালো ছিলো????
শুভকামনা♥
ছড়াটা বেশ মজার, আর শিশুদের জন্য খুব ভালো ছড়া এটা
চমৎকার ছড়া।
তবে খুব হাসিও পেল। হান্টিং পান্টিং গান্টিং ছু কথাটা পড়ে।
বাচ্চাদের কাজই দুষ্টমি করা।ওয়ালে টিকটিকি পোঁকা খেতে আসে তখন সব বাচ্চারাই টিকটিকির লেজ ধরতে চায়। টিকটিকি লেজ ছেড়েই পালায়।
শুভ কামনা রইলো।
হি হি হি। মজার ছিল খুব ছড়াটি।