লেখা: হ্যামিলিয়নের বাঁশিওয়ালা
.
.
টাট্টু ঘোড়া সাধক
সঙে নিলো বাদক,
বাদক হলো ব্যাঙ
নাচতে ভাঙলো ঠ্যাং,
ডাক্তার হলো গাই
ওষুধ দিলো ছাই,
ভালো হলো ঠ্যাং
বিদায় নিলো ব্যাঙ।
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
খুব মজার একটি শিশুতোষ ছড়া।ভালো লেগেছে।তবে বাদক কি নাচে?
বিষয়টা বুঝি নি।শুভকামনা♥
এত্ত ছোট্ট একটা ছড়া। পড়তে না পড়তেই শেষ হয়ে গেল। এটা এক মজাদার অণুছড়া। ভালো লেগেছে বেশ।
ছড়া হিসেবে ছন্দমিল ভালো। বানান ভুল নেই। তবে ছড়াটা আরেকটু বড় করলে ভালো হত।
শুভ কামনা।
শিশুতোষ ছড়া আসলে এরকমই ছোট ছোট হওয়া উচিত।কারণ,শিশুরা বড় লেখা পড়তে চায়না।
একদম পারফেক্ট একটা ছড়া ছোটদের জন্য
সঙে- সঙ্গে হবে হয়তো
ছড়াটা খুবই মজার।
তবে প্রতিযোগিতার জন্য কমপক্ষে ১০ লাইন হওয়া উচিৎ ছিলো।লেখা জমা দেওয়ার আগে রুলস পড়েে নিবেন।
ছন্দেরও মিল রয়েছে।বানানেও ভুল নেই।
শুভ কামনা রইলো।