লেখা : মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ , (জুলাই, ১৮
→)
★মানুষ দু’টি জিনিসের উপর ভর করে বেঁচে থাকে।এক নিশ্বাস আর এক বিশ্বাস।কিন্তু আমি বিশ্বাসের উপর বেঁচে আছি।যদিও নিশ্বাস আমার সহায়।এবার আসা যাক গল্পে——–
আমি হিমু।দরিদ্র ও ধার্মিক পরিবারের সন্তান।আর আমি হলাম তাদের স্বপ্ন, তাদের ভরসা।আমার বাবা-মা’ই আমার পরিবারের কর্ণদ্বার।বাবা কৃষক আর মা গৃহিণী। তাদের দুঃখে-কষ্টে সুন্দর জীবন প্রাণভোমরা,সুখের তারা কেবল আমিই।আর তাই,উনারা চাইতেন আমি বড় কিছু হয়।এই জন্য গ্রামে ৫ম শ্রেণি শেষ করার পর, প্রতিবেশি এক চাচাতো ভাইয়ের হাতধরে আমি শহরে আসি কেবল মান সম্মত পড়ালেখা করার জন্য নয় বরং একজন সৎ মানুষের মত মানুষ হওয়ার জন্য।যাহোক,ঐভাইয়ের সাথে শহরে এসে ঐদিনই ভর্তি হয়ে নি।আসলে,ওরা আমায় দেখে ভর্তি করাতে চাইনি কিন্তু আমার রেজাল্ট কার্ড মানে মার্কশিট দেখে আমায় ভর্তি করিয়ে নিল এবং হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে দিল।
♪প্রথমদিন আমি যখন হোস্টেলে রাত যাপন করি, তখন আব্বু আর আম্মুকে খুব মিস করি এবং কান্না করে রাত পার করেদি।
♪সকাল হল,নামাজটা আদায় করেনি আর ঐখানে খুব কান্না করি। তারপর নাস্তা করে ক্লাসে গেলাম।কিন্তু আমি গাঁয়ের ছেলে বলে, সবাই আমার পোশাক-পরিচ্ছেদ নিয়ে খুব হাসা-হাসি করছে আর আমি পাথরের মত শক্ত হয়ে ক্লাসের এককোণে গিয়ে বসে পড়ি।
♪তার একটুপর টিচার আসল,রোল কল করল। রোল কল করার পর যখন পড়া নিচ্ছে একেরপর এক তখন ঐ শহরের বড়লোকের মেয়ে এবং ছেলেরা কেউ পড়া দিতে পারেনি।কিন্তু টিচার যখন আমায় জিজ্ঞাস করল,আমি তখন চোখ বন্ধ করে সব বলেদি আর সবাইতো অবাক এবং টিচার নিজেও।তখন টিচার বলল,
#টিচারঃকি নাম তোমার, তাছাড়া এটাতো তোমার প্রথম ক্লাস?
আমিঃস্যার!আমি হিমু।এর এটা আমার প্রথম ক্লাস।
টিচারঃতো পড়া আয়ত্ব করলে কেমনে?
আমিঃস্যার!এক বছর আগে।যখন আমি ৫ম শ্রণিতে পড়ছিলাম তখন আমি ৬ষ্ঠ শ্রণির এই বইগুলো আয়ত্ব করেছি(যদিও আমি কথাগুলো এইভাবে গুছিয়ে বলতে পারিনি।
টিচার তখন আমায় জড়িয়ে ধরে আর দোয়া করে আমি যেন বড় মাপের মানুষ হতে পারি।
→আর আমি তখন খুব কান্না করি।আর টিচার বলল,তুমি কাঁদছো কেন?
আমিঃস্যার!আমি যতবার ভাল রেজাল্ট করি ততবার আমার “মা”আমায় কোলে নিয়ে খুব আদর করে।
টিচারঃহুম।কান্না কর না।
→আর ঐদিন থেকে সবাই আমার বন্ধু হয়ে যাই কিন্তু একজন ছাড়া।কারণ,আমি গাঁয়ের ছেলে আর ও শহরের বড়লোক বাপের বড় সুন্দরি এবং অহংকারী এক মেয়ে।
নাম তার,”ইসমা আনোয়ার জয়া”।আর বিদ্যালয়ের প্রায় শিক্ষার্থী তার জন্য পাগল।যদিও তা ধীরেধীরে জানলাম।হঠাৎ একদিন ক্লাস টাইমে কাও আবার ম্যামের সামনে,
→ইসমাঃহিমু!
আমিঃ…….(কোন উত্তর দেইনি)।
ম্যাম চলে যাওয়ার পর,
ইসমাঃহিমু!
আমিঃ……..
ইসমাঃএই হিমু!কি হল?
আমিঃজ্বী!কিছু বলবেন?
ইসমাঃম্যাম, কোন চ্যাপ্টারটা পড়াইছিল জানি?
আমিঃসুন্দরভাবে চ্যাপ্টারটা দেখিয়ে দিলাম।
তারপর থেকে আমার আর ইসমার মধ্য ভাল একটা সম্পর্ক হয়ে ওঠে আর সবার মত এই সম্পর্কের নাম হয়,বন্ধুত্ব।
এখন ইসমা কারো সাথে খুব একটা কথা বলেনা কেবল আমি ছাড়া।আর এটা টিচার, স্টুডেন্টস সবার কাছে একটা বিরক্তিকর বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।তাই, একদিন প্রিন্সিপ্যাল স্যার!আমায় ডাকালো,
→আমিঃআস্সালামু আলাইকুম।স্যার!আসতে পারি?
প্রিন্সিপ্যালঃহুম।কেমন আছো তুমি?
আমিঃজ্বি স্যার ভাল। আপনি?
স্যারঃহুম আমিও ভাল।আচ্ছা তোমায় কিছু কথা বলছি আর তা মনোযোগ দিয়ে শোন।
আমিঃজ্বি স্যার।
স্যারঃআমি যতদূর জানি,তুমি আমার বিদ্যালয়ের জন্য একজন আইকন।আর তোমার পরিবার সম্পর্কে আমি জানি।সো মন দিয়ে পড়াশোনা কর।আর টাকা-পয়সা বা কোন হেল্প লাগেতো বল।
আমিঃজ্বি ধন্যবাদ স্যার।আস্সালামু আলাইকুম।
তারপর থেকে আমি ইসমার সাথে কথা বলা বন্ধ করেদি আর এর জন্য ও আমায় ক্লাসে ক্লাসের বাইরে একটা প্রশ্নই করে,কি হয়েছে কথা বলছনা কেন?
একদিন দেখি,ব্লাকবোর্ডে ইসমা+মামুন।
আর এটা তখন দেখি যখন স্যারকে কপিরাইট খাতাগুলো জমা দিতে যাব।
তার একটু পর,স্যার যখন ব্লাকবোর্ডে রসায়ন একটা চ্যাপ্টার বোঝাতে কিছু লিখতে যাবে তখন এই লিখা স্যারের চোখে পড়ে।আর স্যার আমাদের দু’জনকে কানে দাড় করিয়ে বলে,
স্যারঃহিমু!এটা কি তুমি করেছ?
আমিঃজ্বি না স্যার।
স্যারঃইসমা!তুমি করেছ?
ইসমাঃহুম(মাথা নিছু করে।
তারপর স্যার আমাদের সবাইকে একটা লেকচার দিল যে,এই বয়সে যা হয় তা কেবল ভাল লাগা ভালবাসা নই কিন্তু ইসমা মাথা নিচু তারমধ্যে কান্নাজুড়ে দিল।এরই মধ্যে,আমাদের এস এস সি ফাইনাল ইয়ার এক্সজাম চলে এসো আর আমি পড়্শোনা নিয়ে খুব ব্যস্ত সময় পার করছি।কারণ,তখন আমার মাথায় আমার বাবা-মার দেওয়া স্বপ্নঘোর।যেদিন আমাদের ১ম পরীক্ষা ঐদিনই ও আমাকে পাবলিক প্লেসে একটা জুস আর একটা কয়েক রুল নিয়ে দৌড়ে এসে বলে,
ইসমাঃহিমু!এই নাও,আমি জানি তুমি সকালের হালকা নাস্তা ছাড়া আর কিছু খাওনি।এই বলে চলে গেল।
আর আমি ৮-৫না ভেবে খেয়েনি।আসলে,আমার তখন খুব ক্ষিদে লেগেছিল।
÷এক্সাম শেষে,এতগুলো শিক্ষার্থীর মাঝে দৌড়ে এসো জানতে চাইল,এক্সাম ভাল হয়েছে না?
আমিঃহুম।
ইসমাঃআমি যাই। বাবা গাড়িতে ওয়েট করছে।এই বলে চলে গেল।
এর ভাবে ও..প্রতিদিন আমার জন্য বাসা থেকে কিছুনা কিছু নিয়েই আসত।যেন আমার এক্সাম ভাল হয়।আর যেদিন এক্সাম শেষ,
→ঐদিন ও আমার কাছে দু’টি জিনিস চেয়েছিল,এক নাম্বার আরেক হ্যান্ডসেক।
কিন্তু আমি প্রথমটা দিতে পারিনি।কারণ আমার পরিবারে কোন ফোন ছিলনা।আর দ্বিতীয়টা বন্ধুদের অনুরোধে করলাম।
আর ও তখন আমার হাতটা ধরে বলল,হিমু!
যদি আমি তোমায় কিছু দিতো নিবে?
আমিঃনা।আমার দরকার নেই।আর ওখন দ্বিতীয় বারের মত পাবলিক প্লেসে কাঁদল।
আমি হোস্টেল থেকে সব গুছিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হব তখন দেখি,ওর বাবা এসে বলল,আমার মেয়েটা খুব অসুস্থ। ও তোমায় শেষ বারের মত একটু দেখতে চাই।
আমি তখন আমার মায়ের কথা মনে করে গেলাম।কেননা,মা বলেছিল;কারো বাবা-মা কখনো মিথ্যে বলেনা।আর বড়জনদের কথা ধরতে হয়(রাখতে হয়)।
♪কিন্তু ইসমাদের বাড়ি আমার জন্য প্রথম এবং বিশাল একটা বাড়ি।যা ফিল্মে দেখায় এমনটাই।আর যখন গেলাম,তখন ওকে দেখতে পেলাম।মেয়েটা সত্যি খুব সুন্দরী।
বিন্তু ও বিছানা থেকে উঠতেই পারছেনা।সে আমায় হিমু! তুমি এসেছো?
আমিঃহুম।
কিন্তু তোমার এই অবস্থা কি করে হল?
ইসমাঃকিছু বলে বলল,তুমি তো তোমার চন্দ্র-সুর্যকে দেখতে যাচ্ছো।তুমি ওদের আমার সালাম দিও আর দোয়া করতে বল।আর একটা কথা এইফোনটা নিয়ে যাও।
আমিঃসরি।এই বলে চলে আসলাম।
আর গ্রামে এসে আব্বু-আম্মুদের ৩মাস পার করে দিলাম।আর রেজাল্টও পেলাম।প্রতিবারের মত এইবারেও আমি প্রথম স্থান দখল করেছি।আর এখন আম্মু আমায় কোলে নেয়না কিন্তু আমি মাকে কোলে নি আর মা আমায় আমার পছন্দের খাবারগুলো রান্না করে খাওয়ায়।
এরপর,আমি শহরের ভাল কলেজে ভর্তি হয় আর ইসমাও।
কিন্তু আমি রেগুলার ক্লাস করি আর ফার্স্টবেন্সে যেহেতু বসি সেহেতু কোন কারণ ছাড়াই পেঁছনে দেখা হয়না।একদিন কি হলো ম্যাম আমাকে বলল,
হিমু তুমি কি জান এখানে কতগুলা স্টুডেন্টস পড়ে?
আমিঃনা ম্যাম।
ম্যামঃহিমু! একটু পেছনে দেখতো।
আমিঃপেছনে দেখে তো অবাক!
তারপর ক্লাস শেষ করে,আমি ইসমাকে বললাম, তুমি এখানে ভর্তি হলে কবে?
ইসমাঃতুমি যেদিন ভর্তি হয়েছ ঐদিনই।
আমিঃভাল।
ইসমাঃএখন কোথায় থাক?
আমিঃহোস্টেলে।
ইসমাঃভাল করে খেতে দেইতো?
আমিঃহুম।
আর এইভাবে আমাদের ইন্টারমিডিয়েটের এক বচ্ছর চলে গেল।যখন আমাদের ২য় বর্ষের টেক্স এক্সাম চলে আসে,ও তখন আমায় বলে….
হিমু!তুমি কি এইভাবে লাইফটা পার করে দিবে?
আমিঃহুম।
ইসমাঃ আমাকে তুমি কখনো ভালবাসবেনা?
আমিঃআমাদের জন্য এসব আসেনি আর এসব আমাদের ক্ষেত্রে বেমানান ছাড়া কিছুই নই।আমি আজ তোমায় বন্ধু ভেবে একটা কথাবলি,
তুমি যেমনটা সুন্দর ঠিক তেমনটা মেধাবী। আর তোমার মত মেয়ে যেকেউ তার স্বপ্নের রাজকুমারী ভেবে নিবে।আর একটা কথা,তোমার চোখে আমি হয়তো মহাপুরুষ কিন্তু তা কেবল এক মায়াজাল ছাড়া কিছুনা।যেদিন এক মায়াজাল ছিড়ে যাবে ঐদিন তুমি আর আমায় চাইবেনা।
ইসমাঃ
আমিঃকান্না করলেও আমার কিছু করার নেই।আর এই কান্না যেমন একটা সময় থেমে যাবে ঠিকতেমনি আমার প্রতি তোমার ভাললাগাটাও থেমে যাবে।
ইসমাঃআর আমি যে পরিবারের সন্তান। ওখানে এসবের কোন ভেলুও নেই।তোমার মনে পড়ে, আমায় বাড়ি যাওয়ার সময় বলেছিলে আন্টি-আঙ্কেলকে সালাম দিতে।হুম, আমি দিয়েছি। কিন্তু সালামের জবাবের সাথে আরও একটি কথা বলেছিল,
মেয়েদের দূরে থাকতে।
আর তাই,আমি কখনো পারবনা কারো সাথে নিজের জীবনকে জড়াতে। I am really very sorry.
ইসমাঃতুমি সত্যি খুব ভাল আর তোমার বাবা-মাও।
এর কিছুদিন পর ইসমার বিয়ে হয়ে যায় কিন্তু আমায় ইনভাইট করেনি আর ও সত্যি ভাল একজন বর পেয়েছিল আর মধ্যে,আমাদের ফাইনাল এক্সাম শেষ করলাম।আর প্রত্যেকবারের মত এবারও ভাল রেজাল্ট করলাম আর নিজের প্রচেষ্টায় এবং মা-বাবার দোয়ায় মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভতির সুযোগ হয়। আর এখন আমি নাম করা একজন ডাক্তার। আর আমার মা-বাবাও আর মাটির কুড়ে ঘরে থাকেনা।নিজেই এখন মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করে।কিন্তু বাবা-মা এখন গ্রামে গেলে পুরানো স্মৃতিগুলো দেখে কান্না করে।দেশের মানুষ এখন বাবাকে আমার নামেই চিনে।আর এটাই নাকি বাবা চেয়েছিল।
#কিন্তু আমি এখন আমার সেই বন্ধুটাকে খুব মিস করি।
#
আমি এখন বুঝি,একটা মানুষ কতটা ভালবাসলে এতটা sacrifice করতে পারে।
আর আমি এখন খুব চাই, এমন কেউ একজন যেন আমার bewife হোক।
যদি পাশে থাকো
তাসফিয়া শারমিন ** আজকের সকালটা অন্য রকম। সাত সকালে আম্মু বকা দিলো। মানুষের ঘুম একটু দেরিতে ভাঙতেই পারে। তাই বলে এত রাগার কী আছে ?একেবারে যে দোষ আমারও তাও নয়। মানুষ ঘুম থেকে উঠে ফোনে বা দেওয়াল ঘড়িতে সময় দেখে। কিন্তু আমি উঠি জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের আলো দেখে।কে জানে...
ভালবাসাকে অবহেলা করা যায় না। জীবনের কোনো না কোনো সময় ভালবাসাটা উপলব্দি হবেই।
আপনার কিছু ভুল একটা লাইন এর পুরা অর্থ বদলে দিতে পারে।যেমন, “নামাজ আদায় করেনি” এইখানে আপনার “করেনি” না লিখে করে নিই লিখতে হতো। ঠিক তেমন, খেয়েনি-খেয়ে নিই। আরও অনেক জায়গায় ভুল দেখলাম।
আর ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার সময় একটা
মেয়ের জন্য ক্লাসের সবাই পাগল লাইনটা ভাল দেখায় না।তারপর আবার হুট করেই ক্লাস টেন।যাই হোক,লেখার উন্নতি প্রয়োজন।শুভ কামনা।
আর আমি হলাম তাদের ভরসা→ কাদের ভরসা? তা উল্লেখ করেননি।
কর্ণদ্বার→ কর্ণধার
তাদের দুঃখে-কষ্টে সুন্দর জীবন প্রাণভোমরা,সুখের তারা কেবল আমিই→ লাইনের কিছুই বুঝিনি। অস্পষ্ট বাক্য।
বড় কিছু হয়→ হই
করেদি→ করে দেই।
ও দেখতে চাই→ চায়
এর এটা→ আর এটা
লাগেতো→ লাগে তো।
কোলে নি → কোলে নেই।
bewife→ এইটা কী শব্দ?
প্রচুর প্রচুর প্রচুর বানান ভুল। তাছাড়া ‘ই’ ‘য়’ এর ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন নন। মাঝে মাঝে কী সব শব্দ লিখেছেন! হয়ত আপনার আঞ্চলিকতায় ওভাবে বলে। কিন্তু এইটা প্রতিযোগিতা, এইখানে সবদিক ঠিক রাখতে হয়।
আপনি বেশি বেশি গল্প পড়ুন। তবেই ভালো লিখতে পারবেন। সবকিছু জানবেন, বুঝবেন। আশা করি ভবিষ্যতে আর কোনো সমস্যা হবে না।
অনেক অনেক সেদিনের জন্য শুভ কামনা।
ভালো লাগবে যদি আপনি একটি ভালো গল্প আমাদের উপহার দেন!
পরিস্তিতি কখন কোথায় নিয়ে যায় কেউ বলতে পারে না।ইসমা হয়তো হিমুকে ভালোবাসতো, কিন্তু কোনো দিন বলতে পারে নাই।হিমুর বুঝা উচিৎ ছিল।
একসময় যখন বুঝতে পারে তখন ইসমা অন্যের ঘরে।
স্বামী, সংসার নিয়ে ব্যস্ত।
ভালোবাসাকে উপেক্ষা করতে নেই।
একজায়গায় হিমুর জায়গায় মামুন কথাটা আসছে,,বুঝলাম না।
বানানে প্রচুর ভুল।
জিজ্ঞাস -জিজ্ঞেস
বলেদি–বলে দেই
সুন্দরি-সুন্দরী
প্রিন্সিপ্যাল -প্রন্সিপাল
বন্ধ করেদি-করে দেই হবে।
এর ভাবে–এভাবে
কিছুদিতো–কিছু দেই
আর মধ্যে-তার মধ্যে
খেতে দেইতো–খেতে দেয়তো
খেয়েনি-খেয়ে নেই
বিন্তু–কিন্তু
এক্মজাম–এক্মাম
স্যার!এক বছর–মাঝখানে এই চিহ্ন হবে না।
পড়্শোনা—পড়াশোনা
চাইনি–চায়নি
হয়ে নি–হইনি
যাহোক–যাই হোক
বড় কিছু হয়–বড় কিছু হই
ভতির–ভর্তির
আব্বু আম্মুদের তিন মাস পর—আব্বু আম্মুদের সাথে তিন মাস পর হবে।
অনেক অনেক ভুল বানানে।
বানান ভুল হলে লেখার সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়।
বানানের প্রতি যত্নশীল হবেন।
শুভ কামনা রইলো।