শ্রমিক আমার ভাই।
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে
করছে উপার্জন
তা খেয়ে পড়ে
আমরা হচ্ছি সক্ষম,
তাঁদের ছাড়া আমাদের
নেই কোন গতি,
একটু সম্মান করলে
কি এমন ক্ষতি?
তাঁদের পরিশ্রমই তো
আমাদের মূল ভিত্তি।
ঊষা থেকে গোধূলি পর্যন্ত
খেটে চলে অক্লান্ত
শুধু তাতেই হয়না ক্ষান্ত,
এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে
তাঁরা কি এসেছে শুধু সহ্য করতে?
হৃদয়ের ব্যথা লুকায়ে হৃদয়ে
অন্তর আগুনে জ্বলতে জ্বলতে।
কাছে টেনে বুকে দিব ঠাঁই
তাঁদের আপন যে
আর কেউ নাই,
শ্রমের মর্ম বুঝেছি যে তাই।
শ্রমিক?
শ্রমিক আমার ভাই;
শ্রমিক তাঁদেরকে আদর করে
বুকে আগলে নেব
আমি যা খাই একই খাবার
তাঁদেরও খেতে দিব।
———বুনোহাঁস
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে।একটু খাবারের জন্য কতো কষ্ট করে উপার্জন করে।তবে আমরা সেই শ্রমিককে মূল্য দেই না।
আমাদের উচিৎ নিজে যা খাই,তাদের তা খেতে দেওয়া।
কিন্তু তা করি না।
ভালো লিখেছেন।পড়ে ভালো লাগলো।
শুভ কামনা।
সত্যিই শ্রমিকদের কষ্টের বদৌলতে আমরা সুখী জীবন যাপন করি।অসাধারণ ভাবনা।তবে অন্তমিল এবং মাত্রার দিকে আরোও খেয়াল রাখা উচিৎ।শুভকামনা নিরন্তর
ছড়ার থিমটা খুব ভালো। ভালো একটা বিষয় ফুঁটিয়ে তোলা হয়েছে কিন্তু অন্তমিলের অভাব ছিল। শুভকামনা রইলো।
শ্রমিকদের কষ্টের বিনিময়ে আমরা আজ সুখে শান্তিতে বাস করছি তবুও তাঁদের নায্য মর্যাদা আমরা দেইনা। ভাল ছিল ছড়াটি তবে কিছুকিছু লাইনে অন্তমিল ছুটে গেছে।
আসসালামু আলাইকুম। খুব সুন্দর একটা থিম ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা ছিল। তবে কেন যেন আমার কাছে মনে হয়েছে এটা ছড়ার বদলে কবিতা হলে বেশি ভালো হতো। বেশ কিছু ভুল রয়েছে। নিচে তা দেওয়া হলো :
কোন – কোনো
কি এমন ক্ষতি – কী এমন ক্ষতি
হয়না – হয় না
দিব – দেব ( হলে বেশি ভালো লাগতো)
আগামীর জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো।
হয়না-হয় না
এটা কি ছড়া পড়লাম নাকি অন্যকিছু? থিমটা ভালো ছিল, তবে মাত্রা মিল নেই আর শুধু এক জায়গাতে অন্ত্যমিল পেয়েছি আর সেখানেই মাত্রা মিল আছে। আর কয়েকটা জায়গাতে, তবে সেখানে অন্ত্যমিল নেই। এটা ছাড়া না বলে শ্রমিক নিয়ে কবিতা বললে ভালো হবে। যাইহোক শুভ কামনা রইল