বুড়িমার কিচ্ছে
আনিস আরমান
সাতক্ষীরা শহরেতে ছিলো এক বুড়ি
বয়সেতে ছিলো নাতো তার কেউ জুড়ি।
মাথা নুয়ে চলতো সে বয়সের ভারে
থালা থালা ভাত খেতো বুড়ি বারেবারে।
সাড়া দিতো বুড়ি বেশ যার তার ডাকে
সবকিছু খেয়ে নিতো দেয় যতো তাকে।
হাতে ছিলো বুড়িমার পিতলের চুড়ি
দিনরাত খেয়ে খেয়ে বেড়ে যায় ভুড়ি।
ভুড়ি নিয়ে বুড়ি খুব বিপদেই পড়ে
বসতেও পারে না সে ঠিকমতো নড়ে।
হায় হায় বুড়িমার শুরু একি জ্বালা
তবু বুড়ি খেতো নাকি দুই-চার থালা।
এই বুড়ি একদিন গেলো বিয়ে বাড়ি
মিষ্টির হাড়ি পেয়ে খেলো এক হাড়ি।
খেয়ে পরে বুড়িটার ব্যথা হয় পেটে
হায় হায় অবশেষে পেট গেলো ফেটে।
মরে গেলো বুড়ি হায়! ফেটে গেলো ভুড়ি
বয়স নাকি হয়েছিলো একশত কুড়ি।
ভালো লেগেছে। তবে ছন্দের দিকে আরেকটু মনোযোগী হলে ভালো হবে।
চমৎকার একটি ছড়া।
পড়ে হাসি পেলো।বর্ণনাভঙ্গি ভালো ছিলো।
খেতে খেতে পেট বড় হয়ে গেল।
শেষমেশ বুড়ির পেটটা ফেটে গেল।
গেলো বানান ভুল
গেলো–গেল
শুভ কামনা রইলো।
অনেক মজার একটি ছড়া।শিশুরা পড়ে অনেক হাসবে।ভালো লেগেছে।
বানানে কোন ভুল লক্ষ করিনি।শুভকামনা নিরন্তর ছড়াকারের জন্যে
বাহ। এটা চমৎকার একটা ছড়া। ছন্দেরও বেশ মিল রয়েছে। মনে হচ্ছে একশো কুড়ি বছরের বুড়িকে যদি দেখতে পেতাম মরার আগে।
চলতো-চলত
খেতো -খেত
নিতো-নিত
যতো-যত (তো শুধু হয়তো, নয়তো শব্দের সাথে ব্যবহার হয়)
খুব মজার একটা ছড়া পড়লাম আর অনেক হাসলাম। ছন্দের তালের সাথে অন্ত্যমিলও আছে। কিছু ভুল ছিল বলে দিলাম, শুভ কামনা রইল
হা হা হা
দারুণ ছড়া। হাসতে হাসতে শেষ আমি
আসসালামু আলাইকুম। শিশুদের জন্য দারুণ একটি উপযোগী ছড়া। পড়ে বেশ মজা লেগেছে। ছন্দেও বেশ মিল রয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে খুব সুন্দর। আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।