আমাদের ছোট বাবু
-আন্ নোমান
এতটুকুন পিচ্ছি ছেলে, সবার ছোট বয়সে
সে-ই আমাদের ছোট বাবু ,কিন্তু ছোট নয় সে
দুষ্টুমিতে ইঁচড়েপাকা, এত্তো কথা কয় সে !
দুষ্টুমিতে সারা বাড়ি মাথায় তুলে রাখে
কখনো সে নদীর বাঁকে,কখনো গাছের শাখে
সারাটিক্ষণ অকারণে জ্বালায় বাবা-মা’কে ।
কিন্তু হঠাৎ সেদিন থেকে হলো ভালো খুব সে
কথা নেই মুখে তার, সারাদিন থাকে চুপ সে
কী হলো যে ছেলেটার ! মা-বাবা যায় চুপসে ।
বদ্যি ডেকে ওষুধ করায়, আরো কত ঝাড়-ফুঁক
হাজার টাকা জলে গেলো, লাভ হলো না এতটুক
ভীষণ চিন্তায় মলিন হলো বাবা-মা’র মুখ ।
কিন্তু আসল ব্যাপারখানা জানলো যখন শেষে
আহ্লাদে সবাই ফেটে পড়ে, খুন হয়ে যায় হেসে
সেদিন ভূতের গল্প শুনে ভয় পেয়েছে সে !
মজার একটা ছড়া লিখেছেন। ভূতের গল্প শুনে ছোট্ট চঞ্চল ছেলেটা ভয়ে চুপসে গেছে। ভয় কি আর ডাক্তার দিয়ে সারে?
ছোট্ট শিশু দুষ্টমি ও হৈ হুল্লোর করে বাড়িটা মাতিয়ে রাখে।
কিন্তু হঠাৎ করেই ছোট বাবু চুপ হয়ে গেলেন।তাই বাবা মা টেনশনে পড়ে গেলেন।
আসল কথা হচ্ছে ছোট বাবু ভয় পাইছে।
চমৎকার ছড়া।ভালো লিখেছেন।
একটা বানান ভুল…
গেলো–গেল
শুভ কামনা রইলো।
অসাধারণ লিখেছেন।শিশুতোষ ছড়াটি অনেক ভালো লেগেছে।শুভকামনা
ছোট শিশুর চঞ্চলতা যেমন মুগ্ধ করে কখনও অাবার বিরক্তের কারনও হয় কিন্তু তার অসুস্থতা তার থেকেও বেশি চিন্তিত করে তোলে। ছড়ায় সেসব সুন্দর ফুটে উঠেছে।
এত্তো -এত
ছড়াটা ভালো ছিল শিশুদের নিয়ে। তবে ছন্দ মিলিয়ে লিখলে আরো ভালো হত। আর মাত্রা ঠিক রাখা উচিত ছিল। যাইহোক শিশুরা ভয় পেলে কোনো ডাক্তার দিয়েই কাজ হবে না, আপনার জন্য শুভ কামনা।
ছন্দের মিল থাকলেই ছড়া পারফেক্ট লাগে আমার কাছে। সুন্দর ছড়া, কিন্তু শেষের লাইনে সে না হয়ে দুই অক্ষরের একটা শব্দ হলে বেশি মানানসই হতো।
দোষ গুণ তো সবাই বলেই দিল। শুভ কামনা।
আসসালামু আলাইকুম। শিশুদের উপযোগী বেশ ভালো একটি ছড়া ছিল। বেশ ভালো লেগেছে। তবে ছন্দ মাত্রা আর একটু মিল রেখে লিখলে বেশি ভালো লাগতো। আগামীর জন্য শুভ কামনা।