–সাইফুল ইসলাম জীবন
আজ থেকে বদলে যাব, কথাটা প্রত্যেক দিনই বলে থাকি, কই বদলেছি কি? বদলে যাওয়া অতটা সহজ নয়, যতটা বলা সহজ, আবার করা টাই কঠিন নয়, মোমের মত খসে যাচ্ছে আমাদের মূল্যবান সময়, যে সময় কোন দিন ফিরে থাকাবেনা আর আমাদের জীবনে , জীবনকে সফল করতে গিয়ে আশা, স্বপ্ন বুকে নিয়ে যারা সময়ের মূল্য দিয়েছে, ঠিক তারাই জীবনের উন্নতির উচ্চ শিকড়ে আরোহণ করছে। জীবনের তিক্ত রসের মিষ্টি স্বাদ প্রতিটি চুম্বনে অনুভব করছেন, আর যারা সময়কে মূল্যহীন ভেবে হেলায় কাটিয়ে দিয়েছে! সে এখন জীবনের মানে বুঝতে শিখেছে। কিন্তু ভুল সময়ে তীর শূর্ণ্যের উপর ছুড়ে মারলে, সেই তীর ঠিক স্বস্থানে ফিরে নিজেকে আজ্ঞাত করতে থাকে। প্রত্যেক মানুষ তার জীবনকে পরিবর্তন করতে চাই , আমরা বিখ্যাত মনীষী বা সফল ব্যাক্তিদের জীবন কাহিনী শুনে শরীরের লোম খাড়া হয়ে যায়, খুব জোর ও উদ্দীপ্ত মনে সংকল্প করতে থাকি আজ থেকে বদলে যাব,পরিশ্রম করবো, আমি সফল হবো এই মনীষী পারলে আমি কেন পারবোনা? পরদিন সেই মনবল আমি পারবো, করবো শব্দটা চলে গেছে বায়ুপথে, এই হলো আমাদের অবস্থা! আমারা প্রত্যেক দিন এই শপথ করতে থাকি আজ থেকে বদলে যাব।
প্রতিদিন আমারা ব্যর্থতা কাছে আপোষ করছি!
এর থেকে উত্তরণ কোথায়? তার শেষে টুকুতে পৌছাতে পারছিনা কেন?
ব্যর্থতা আমাদের কাছে আসেনা বরং আমরা তার কাছে যায় সফলতার খোঁজে। কিন্তু ব্যর্থতার শেকড় কুড়ে ক্ষণি সেই পেয়েছে যে আকড়ে ধরে ব্যর্থতাকে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে। আজাও পিছু পা বাড়াইনি আপোষহীন সেই উদ্দাম অধ্যবসায়ী প্রতিটি সফল মানুষ! কিন্তু আমরা বদলে যাবো বলতে বলতে মুখের ভেতরে বদলে যায়, বাস্তবে বদলাতে পারিনা।
লেখার হাত খুব কাঁচা। বাক্য গঠনে বেশ কিছু সমস্যা চোখে পড়ল। বেশি বেশি বই পড়ুন অার লেখার অনুশীলন করুন।
কিছু বানান দেখে নিবেন,
করা টাই- করাটাই
মত- মতো
থাকাবেনা- অাসবে না
শিকড়ে- শিখরে
শূর্ণ্যের- শূন্যের
অাজ্ঞাত- অাঘাত
চাই- চায়
মনবল- মনোবল
পৌছাতে- পৌঁছাতে
ক্ষণি- খনি