লেখা:শেষ বিকালের মেয়ে (অদৃশ্য ধ্রুবতারা)
লোকালয় ছেড়ে মরুভূমি নয়।
শহর ছেড়ে অদূর কোনো গ্রাম নয়।
আছি পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে।
তবু তুমি আছো মনেরই অজান্তে।
সবসময় ব্যস্ততা রাখছে আমায় ঘিরে।
তবু তুমি আছো এই মনটা জুড়ে।
জানি না কোথায় আছো তুমি এখন।
তবু হাজার লোকের ভীড়ে তোমায় খোঁজে এই মন।
হাজার লোকের ভীড়েও আজ আমি একা।
জানি না কবে পাবো তোমার দেখা।
কান্না এখন নিত্যসাথি, আলোর মাঝে আঁধার।
তবু তোমার আশায় দিন কেটে যায় আমার।
জানি না কী করছো,
আমাকে কি ভাবছো?
জানতে ইচ্ছে করে আজও,
তুমি কেমন আছো?
আর একটু ছন্দময় হলে আরো ভালো লাগতো।
প্রিয়জনের জন্য প্রতীক্ষা আসলেই বড় কষ্টদায়ক। সময়ের পর সময় কেটে যায়, তবুও প্রিয়জনের দেখা না পেলে সময় যেনো অসীম হয়ে যায়। স্বল্পভাষায় কি দারুণভাবেই না মনের কথা ব্যক্ত করলেন। ভালো লেগেছে বেশ। কোনো ভুল পেলাম না লেখায়। প্রিয়জন অতিসত্বর ফিরে আসুক এই কামনা। সাথে কবির প্রতি অনেক অনেক শুভ কামনা।
অনেক ভালো লিখেছেন।
ছন্দেরও মিল রয়েছে।
পড়ে ভালো লাগলো।
প্রিয়জনের প্রতিক্ষায় থাকা বড় কষ্টের।
সেই সময়গুলো কাটতে চায় না।কান্
অপেক্ষার প্রহরগুলো যেনো কাটে না।
প্রিয়জন চলে গেলে কান্না ছাড়া কোনো উপায় থাকে কি..
কান্নাই নিত্য সাথী হয়ে যায়।
শুভ কামনা রইলো।
তবু-তবুও(তবুও দিলে ছন্দ আরো সুন্দরময় হয়)
ভীড়ে-ভিড়ে
বাহ্ বেশ ভালো লিখেছেন। পড়েও অনেক অনেক ভালো লেগেছে। তবে আরো ভালো লাগতো শেষের দিকেও অন্ত্যমিল আর ছন্দ মিল রাখতেন। যদিও কবিতার মাঝে এইসব না দিলেও চলে। কিন্তু দিলে কবিতা সুন্দর দেখায় আর পড়ে মজা পাওয়া যায়। কবিতার মাঝে কারোর অপেক্ষার বেদনা ফুটে উঠেছে আর অদৃশ্য রাজপুত্রের ভাবনা। যাইহোক অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।