কবি: সাদিয়া ইসলাম
চাঁদনি রাতে বৃষ্টি দেখেছ কখনও?
চাঁদের হাত ধরে বৃষ্টি নামছে, বল দেখেছ কি?
রিমঝিম নুপুর বাজিয়ে বৃষ্টি নাচছে,
আর চাদের সানাই বাজছে?
কি অপরুপ মোহময় সে দৃশ্য!
হ্যা আমি দেখেছি তো।
দেখেছি আর মগ্ন হয়ে ভেবেছি,
এমন তো দেখি নি আগে?
চাঁদ বৃষ্টি মিলেছে হয়তো আগেও,
ঢেলেছে রুপের ডালি।
তবে সে রুপডালি আমার তরে ছিল না।
প্রকৃতির এ অসহ্য রুপ সবার চোখে পড়ে না।
সেই পায় যে তারে রাখে অন্তর গহীনে।
আর যে ভালবাসতে জানে।
প্রকৃতির মায়াবী এ রুপ প্রেমময় মনের তরে।
এই অপরুপ রুপে চাঁদ আমায় বলছে,
হ্যা, হ্যা, হ্যা তুমি পড়েছ, প্রেমে পড়েছ।
আর বৃষ্টি ও সায় দিচ্ছে তাতে।
আমি অবাক হয়নি জানো?
একটুও অবাক হইনি,
আমি তো আগেই টের পেয়েছি।
পৃথিবীটা আমার এখন অন্যরকম,
সব কিছুতে সুখ পাই, অপরুপ মোহময়তা চারপাশে।
কেন জানো? তুমি এসেছ বলে!
তুমি এসেছ বলে আমি বদলে যাইনি,
বরং আমার ভালবাসার পরিধি টা বেড়েছে।
তুমি এসেছ বলে আমি ছোট ঘাস ফুলটাকেও,
করবীর মত করে ভালবাসি।
তুমি এসেছ বলে সেজেছে জীবন, হয়েছে ধন্য।
এই চাঁদ আর জোস্না এসেছে তোমায় বরণ করতে,
আমার ছোট্ট ভালবাসার জগতে,
ওরা তোমায় সম্রাট করতে চায়।
জানো ওরা কি বলেছে কানে কানে?
ওরা আবারও আসবে, একসাথে একরাতে!
যেদিন তোমার রাজ্যে চৈতালী অমাবস্যা থাকবে।
আচ্ছা তুমিই বল,
অমাবস্যায় চাঁদনি কি করে আসবে?
চৈত্রে বৃষ্টির কষ্ট হবেনা?
আমি জানতে চেয়েছিলাম,
ওরা বলে ভালবাসায় সব করায়।
প্রেমে কষ্টও মিষ্টি হয়।
ওরা বলেছে, বাগানে একটা দোলনা রাখতে,
যেটা তোমার সিংহাসন করা হবে।
চারিদিকে নিস্তব্ধতা, অমাবস্যার অন্ধকার।
হঠাৎই চাঁদ নীলচে আলোর চাদর বিছাবে,
বৃষ্টি আলতো পঁরশে ছোবে তোমায়।
বাগানের শিউলী গাছেও ফুল আসবে,
তোমার পায়ে পড়ে ধন্য হতে।
অন্য ফুলেরাও হন্যে হবে,
তোমায় একটু দেখবে বলে।
সুযোগ হলে ওরাও লুটোবে অন্জলী হয়ে।
বাতাস আর ঝিঝি পোকার বাজবে বাঁশি,
জোনাকি জ্বালবে আলোর বাতি।
এমন এক স্বর্গীয় সময়ে তোমার অভিষেক হবে,
আমার প্রেম পূর্ণতা পাবে, তোমাকে সম্রাট করে।
দারুন লিখেছিস????????
দারুন লিখেছিস, বার বার পড়ছি, বার বার ভাল লাগছে
বাহ্! অপরূপ সৃষ্টি। সত্যিই একটা মোহনীয় পরিবেশ তৈরি হয়েছিল। ভালো লেগেছিল প্রতিটা পরতে পরতে।
তবে কবির বোধহয় ঁঁ ব্যবহারে বেশ হেয়ালী ছিলেন। একটু সতর্ক থাকবেন। জ্যোৎস্না হবে। আরও কিছু সাধারণ টাইম মিস্টেক আছে। ভবিষ্যতে আরও খানিক সচেতন থাকবেন এই নিবেদন রইলো।
শুব কামনা রইলো।
মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই, চেষ্টা করব পড়ে যাতে ভুল ত্রুটি কমাতে পাড়ি
খুবই সুন্দর রোমান্টিক কবিতা। ভাবাবেগ এবং উপস্থাপনা অনেক সুন্দর। শব্দচয়নগুলোও বেশ জোরালো। তবে বানানে বেশ কিছু ভুল আছে। সংশোধন করে দেই।
চাদের- চাঁদের।
হ্যা- হ্যাঁ।
রুপ- রূপ।
জোস্ন- জ্যোৎস্না।
পঁরশে ছোবে- পরশে ছোঁবে।
অনজলী- অঞ্জলি।
ঝিঝি- ঝিঁঝিঁ।
অনেক ধন্যবাদ, পরেরবার চেষ্টা করব
অনেক ধন্যবাদ, পরেরবার এগুলো ভুল হবেনা আশা করছি
চমৎকার কবিতা।পড়ে ভালো লাগলো।
শব্দগুচ্ছও ভালো ছিলো।ভলোবাসায় পূর্ণ কবিতার লাইনগুলো।
প্রেম তখনই পূর্ণতা পায় যখন প্রিয় মানুষকে চির জীবনের জন্য কাছে পায়।
বানানে কিছু ভুল আছে
জোস্না–জ্যেৎস্না
চাদের–চাঁদের
হ্যা-হ্যাঁ
রুপ-রূপ
অন্জলী–অঞ্জলী
ঝিজি–ঝিঁঝিঁ
পঁরশে ছোবে–পরশে ছোঁয়ে
শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ আপু, ভালবাসা নিবেন।
আসলে আমার টাইপিংএ সমস্যা আছে,
ঠিক ধরে নিতে পারলে আর ভুল হবেনা আশা করছি।
ধন্যবাদ আপু, ভালবাসা নিবেন।
আসলে আমার টাইপিংএ সমস্যা আছে,
ঠিক ধরে নিতে পারলে আর ভুল হবেনা আশা করছি।