ভান্ডারা, বিরল, দিনাজপুর।।
শরতের বেলা শেষ
ধবল মেঘের ভেলা।
কাশের সাদা কেশ
লাল শালুর খেলা।
বিল ঝিলের জলে
সমবেত সমাবেশ।।
শরতের বেলা শেষ
কচুরিপানার ফুল
পানসীর পাল।
ভরা নদীর কূল
সুবাসে পাকা তাল।
শিশিরভেজা ঘাস
সবুজ শস্যের দেশ।।
শরতের বেলা শেষ
পথের পিঠে বিছানো
বকুল শিউলি কলি।
গন্ধে মলয় মাতানো
প্রজাপতি ভ্রমর অলি।
চাঁদের চাদনি ধোয়া
দীঘল রাতের কেশ।।
শরতের বেলা শেষ
ছাতিম হাসনাহেনার ঘ্রাণ
বিমোহিত করে রজনী।
জোনাকি আলোর বান
তারায় অপরূপ ধরনী।
ঝিঝির নূপুর নিক্কন
শরৎ অপরূপ একশেষ।।
দারুণ কবিতা।দারুণ কিছু শব্দের প্রয়োগ ঘটিয়েছেন কবি।সর্বোপরি শুভকামনা♥
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
শরৎ এর অপরূপ বর্ণনা দিয়েছেন। শুভ কামনা রইল।
চাদনি–> চাঁদনি।
শরৎকালের বর্ণনা দিয়ে অসাধারণভাবে কবিতাটি ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার লেখানী দক্ষতার তো কোনো জুড়ি নেই।
শুভ কামনা।
অনেক সুন্দর লিখেছেন। ছন্দমিলগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।
আসলেই শরতের সৌন্দর্য বলে শেষ করার মতো নয়, চারদিকে শ্বেত-শুভ্রতার এক দৃশ্য ভেসে উঠে মনের মাঝে, আকাশে মেঘের ভেলা ভেসে বেড়ায় এলোমেলো। সত্যিই এ যেনো এক অপরূপ সৌন্দর্য।
বেশ ভালো লিখেছেন, তবে আমার কাছে কিছুটা ছড়ার মতো লাগল
বানানেও তেমন কোনো ভুল নেই।
শুভ কামনা রইল।