সাদিয়া ইসলাম
শতবছর পেরিয়েছে নাকি হাজার,
সেকি কি বুড়িয়ে গেছে?____না!
কখনই না__যৌবন তার চিরকালের।
শরীরে কিছু ঘুনপোকা বাসা বাধবে বলে__,
প্রতিনিয়ত সেকি তুমুল প্রচেষ্টা___!
হায়নার চোখে তাকায় ওরা খুবলে খাবে বলে।
অশুভ, অপবিত্র হাতে ছোঁবে তাই,
বারিয়ে আছে নোংড়া হাত।
তবুও সে চিরযৌবনা, কবির প্রমিকা নীলনয়না,
ভেঙেচুড়ে এগোয়, মাথা তুলে গগনফুরে__!
দ্বিগ্বিজয়ী গেয়ে গান কলমের সুরে,
এগিয়ে চলে মাথা উচিয়ে, বাধা সব তুচ্ছ করে।
সকালে যে কোমললতা, বিকেলে হয় রুদ্ররুপী,
রুখে দাড়ায় বীর দর্পে, অন্যায় সব গুড়িয়ে দেয়।
পাপের বক্ষ বিদীর্ণ হয় যার নখরে,
সে করে বুড়িয়ে যাবে, চাই শুধু ক’জন দক্ষ মালী।
অসুস্থ জীর্ণ মানসিকতা সুস্থ হবে, বাচবে__
এ রুদ্রাক্ষী কোমল হাতের ছোয়ায়।
অন্তরে যার মানবতা প্রস্ফুটিত হয়,
শত নয়, হাজারেও সে না বুড়োয়।
“অন্তরে যার মানবতা প্রস্ফুটিত হয়,শত নয়,হাজারেও সে না বুড়োয়”-অসাধারণ।ভালো লেগেছে কবিতাটি।তবে বানানের দিকে আরেকটু খেয়াল পড়তে আরোও ভালো লাগবে।শুভকামনা