আর. এ. খাঁন রনি
ভরা পূর্ণিয়ায় প্রেমিকার অর্ধচন্দ্র খাওয়া প্রেমিক ,
একদিন বদলে যায় ।
অষ্টাদশী দ্বাদশ উল্কা তাকিয়ে রয় , অবাক বিস্ময়ে !
যুগ্মভুরু কুঁচকে দেখে যুবকের দিকভ্রান্ত পদবিক্ষেপ ।
তারপর ……
শিমুল তুলার খোসা ফেটে – যুবকের হৃদয়ে জমে অর্বুদ !
কার্বন লেপ্টানো ফুসফুসে পড়ে কালচে প্রলেপ ,
ডাগর চোখের কাজলের প্রলেপ নয় !
পোড়া নিকোটিনের আস্তরে –
আস্তে আস্তে ইস্পাত কঠিন হয় আত্মার দূর্গদেয়াল !
হতাশার তীরন্দাজরা তাকিয়ে রয় – শকূন চোখে ,
প্রেমিকা কিংবা কুকুরকে দেখা মাত্রই নিখুঁত নিশানা !
এখানে স্বপ্নভঙ্গের স্হান নেই ,
এখানে শুধুই অর্ধচন্দ্র ,প্রতারণার নির্খাম চিঠি ।
তুমি আসবে ?
এখানে শরৎচন্দ্রের এক দেবদাস পরিবর্তিত –
লম্পট বদমাসে !
নিজ ওষ্ঠের প্রতি আরো যত্নবান হও ,
তোমার লাজুক সেই প্রেমিক কিন্তু আজ –
স্রেফ রক্তীম বর্ণপ্রেমী !
অসাধারণ একটি কবিতা। খুবই ভালো লাগল পড়তে। শব্দচয়ন মনোমুগ্ধকর। উপলব্ধি এবং উপস্থাপনাও সুন্দর।
বানানে খুব বেশি ভুল নেই।
পূর্ণিয়ায়- পূর্ণিমায়।
রক্তীম- রক্তিম।
স্থান হবে।,, ভালোই লাগলো কবিতা।।।।। শব্দ চয়নের ব্যপক মাত্রায়,, পড়তে পড়তে আমারো চোখ রক্তিম হয়ে এলো। ।।।।।
ভালো লেগেছে,অনেক সুন্দর কবিতা।
প্রেমিককে নিয়ে।শব্দচয়নও ভালো ছিলো।অনেক কঠিন শব্দ প্রয়োগ করেছেন।
বানানেও তেমন ভুল নেই
পূর্ণিয়ায়–পূর্ণিমায়
রক্তীম–রক্তিম
শুভ কামনা রইলো।