মোঃ সোয়াইব হোসেন
প্রিয় বাবা
যখনই মনে পড়ে, বাবা তোমার কথা
কষ্টে আমার বুক ফাটে, আর হবে না দেখা!
তুমি ছিলে আমার, সবচেয়ে বড় আপন
আমায় নিয়ে তুমি, দেখেছ কতো স্বপন!
ছোট্ট বেলার স্মৃতিগুলো, কাঁদায় আমায় বেশী
বাবা তোমায় আজো ভীষন ভালবাসি।
আজকে তুমি নাই,ভীষন একা লাগে,
ঘরে ফিরেই তুমি, খোকার খবর নিতে আগে।
কই রে আমার খোকা, আয় রে আমার কোলে
সেই বাবাকে কেমনে, আমি যাবো ভূলে।
আমার সুখের জন্য, ঝড়াইতেন শত ঘাম
শোধ হবে না কখনও, তোমার সেই ঘামের দাম!
কপালে চুমু দিয়ে, মিষ্টি হাসি দিতেন…
তারপরে বাবা আমার, কোলে তুলে নিতেন।
কত দিন হয়ে গেল, দেখি না বাবার মুখ
আজও ভূলতে পারি নি, বাবা হাড়ানোর শোক।
তোমার উপমা তুমি,, নয় ত কেউ সমান….
আজকে আমি হাড়ে হাড়ে, পাচ্ছি তার প্রমান।
লিখতে গিয়ে চোখের কোনায়,পানি টলমল
বাবার সব স্মৃতি, চোখে ভাসে জ্বলজ্বল।
আসসালামু আলাইকুম। কবিতা প্রসঙ্গে কিছু কথা।
বানানে বেশ কিছু ভুল রয়েছে। যেমন-
ভূল – ভুল
হাড়ানো – হারানো
ঝড়াইতেন – ঝরাতেন
আজো – আজও
শব্দ প্রয়োগেও কিছুটা সমস্যা রয়েছে। যেমন-
নাই – নেই (কবিতার লাইন অনুযায়ী)
তাছাড়া বাবাকে একবার তুমি একবার আপনি করে বলা হয়েছে, যা মোটেই উচিত নয়। তাছাড়া চিহ্ন ব্যবহারেও ভুল রয়েছে। আশা করি আগামীতে বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখবেন। আগামীর জন্য শুভ কামনা।
বাবা হচ্ছে আমাদের ঘরের ছাদের মত। যে মানুষটা সারাজীবন আমাদের জন্য কষ্ট করে যায় আমরা তার মূল্য দিতে পারি না।।চলে গেলে তাঁর মর্ম বুঝতে পারি।
অসাধারণ লিখেছেন।
মনোমুগ্ধকর লেখা।
সত্যিই অনেক দিন পর বাবাকে নিয়ে একটি কবিতা পড়লাম।
মাথার উপরের ছাদের মতো বাবা সন্তানদের পাশে থাকে।
ছোট থেকে বড় করে।
বাবা হারানোর কষ্ট ভুলা যায় না।
যারা হারিয়েছে তারাই বুঝে।
স্মৃতি মনে পড়লে কষ্ট লাগে।
বানান ভুল আছে
হাড়িয়ে–হারিয়ে
ভূলে–ভুলে
বেশী-বেশি
ভীষন–ভীষণ
শুভ কামনা রইলো।
বেশী-বেশি
আজো-আজও
ভীষন-ভীষণ
ভূলে-ভুলে
ঝড়াইতেন-ঝরাতেন
পারি নি-পারিনি
হাড়ানোর -হারানোর
ত-তো
হাড়ে হাড়ে-হারে হারে
প্রমান-প্রমাণ
বাহ্ অসাধারণ লিখেছেন বাবাকে নিয়ে। আর ছন্দও অনেক মিল ছিল কবিতার। কিন্তু বানানের ভুলের মাত্রা বেশি। যাইহোক শুভ কামনা রইল