#মোঃ সোয়াইব হোসেন।
সদৃশ্য সাধুবাবার
অন্তঃ নয় সরল,
সম্পদ লুটে এতিমের
মস্ত বড় মোড়ল।
হারাম মাল খেয়ে
বৃদ্ধি পাচ্ছে ভূরি,
গভীর রাতে নয়
দিন-দুপুরেই চুরি।
সাধু বাবার কুটনামিতে
মাথা মোর ঘোরে,
মনে চায় মুগুর মারি
সাধু বাবার ঘাড়ে।
সমাজে তার চাপাবাজি
চলছে অবিরত,
সাধু বাবার কারসাজিতে
সমাজ প্রতারিত।
কুকুর বিড়ালের মত
মোড়লের নাই শরম,
জনগনের মাল খাওয়ার
মোড়লের নেশা চরম।
মুখোশধারী মোড়লে আজ,
সমাজ গেছে ছেয়ে,
প্রতিবাদী থেকেও কেউ
প্রতিবাদ করে না ভয়ে।
সাধু বাবা সমাজে..
প্রভাব করে বিস্তার,
দমন তাকে না করলে
সমাজ পাবে না নিস্তার।
শক্ত হাতে দমন উদ্যোগ
সৎ সাহসীর দরকার,
সমাজ থেকে সাধু বাবার
বন্ধ হবে কারবার।
সহজ সাবলীল ভাষার চমৎকার ছন্দমিলের এই কবিতাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা সব মানুষের উপরেই বিশেষ করে দরিদ্র মানুষের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে, তাদের প্রভাব দেখাতে খুব পছন্দ করে। কিন্তু তারা একবারো ভাবে তাদের এই অত্যাচারে ক্ষতি হচ্ছে কত মানুষের।
বানানে কিছু ভুল আছে।
অন্তঃ- অন্তর।
ভূড়ি- ভুঁড়ি।
ধন্যবাদ আপনাকে ভুল দেখিয়ে দেওয়ার জন্য, দোয়া করবেন যেনো ভুল সংশোধন করে ভালো কিছু লিখতে পারি।
সুন্দর লেখনী।
কবিতায় এক শ্রেণির সাধু বাবার কথা তুলে ধরেছেন।
যারা গরীবদের থেকে শোষণ করে খায়।
সম্পদ মেরে ধনী হয়।সমাজে তারাই সম্মানিত।
আর গরীবরা শাসিত হয়।তাদেের অসহায় জীবন ধারণ করতে হয়।কিছু বলার থাকে না।কারণ তাদের যে ক্ষমতা নেই।
অন্তঃ–অন্তর
ভূরি–ভুঁড়ি
শুভ কামনা রইলো।
শিক্ষনীয় কবিতা।
ধন্যবাদ সবাইকে।
কবিতার ছন্দের মিলটা সত্যিই অসাধারণ। কবি তার অনেক মেধা খাটিয়ে কবিতাটি লিখেছেন।
সমাজের কিছু মুষ্টিমেয় মানুষেরা গরীবদের ওপর চড়াও হয়। তারা তাদেরকে শোষণ করে।
কবিতার মুলভাবটি এক কথায় অসাধারণ।
সমাজের বাস্তবতা তুলে ধরেছেন।ভালো লেগেছে।আপনি আরো এগিয়ে যান।শুভকামনা♥
সমাজের এই কিছু খারাপ লকের কারণে সমাজটা নানা সময় নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, আর এই ভিন্ন প্রেক্ষাপটে লেখা কবিতাটি বেশ ভালো হয়েছে………বনান ভুল………….’ভূরি’ -‘ভুঁড়ি’