লেখিক
Nawmita Shupti
(জুলাই- ২০১৮)
……………
খুব জ্যাম রাস্তায়। গাড়িতে ফুল ভলিউমে গান ছেড়ে বসে আছি। তাড়া ছিল খুব। আজ অনুরাধার জন্মদিন। ও আমার জন্য অপেক্ষায় আছে। একটা ছবিও পাঠিয়েছে ইমুতে। মেয়েটিকে লাল শাড়ি, চুরিতে দেখতে বেশ লাগছে!
ভাবতে ভাবতে হঠাৎ কানে ভেসে উঠল গাড়ির জানালার কাঁচে টোকা দেওয়ার আওয়াজ। কাঁচটা নামাতেই দেখতে পেলাম একটা ছোট্ট মেয়ে এক গুচ্ছ লাল গোলাপ হাতে নিয়ে বলছে,
স্যার ফুল নিবেন? আমি প্রথমে মানা করি। কিন্তু বলতেই থাকে,
স্যার নেন না একটা ফুল। অাপনার পরিবারের জন্য। ফুল তো সবাই পছন্দ করে। আপনার পরিবারও খুশি হইব।
আমার অনুরাধার কথা মনে পরল।
মেয়টি গোলাপ ভীষন পছন্দ করে।
সেদিনের কথা মনে পরছে মেয়েটির সাথে পরিচয় হয় প্রথম আমার কলেজে।
বন্ধুত্ব হয়। তারপর ধীরে ধীরে রিলেশন। প্রথম প্রপোজ মুখেই করি। কিন্তু মেয়েটা সরাসরি বলল,
তার নাকি খুব ইচ্ছে ছিল তার ভালবাসার মানুষটি তাকে সবার সামনে গোলাপ দিয়ে প্রপোজ করবে। কিন্তু সেটা পূরন হলো না। আমি ওর মন খারাপ দেখে আশে পাশে তাকালাম। দেখি কলেজের পাশে একটি বাড়িতে গোলাপ ফুলের গাছ। সাথে সাথে রেলিং টপকিয়ে ফুল ছিড়তে গিয়ে বাড়ির মালিক ধরে ফেলল। চোর চোর করে বাড়ি মাথায় তুলে ফেলল। সেদিন কতটা লজ্জায় না পেলাম। তারপর আমাকে বলল এই ছেলে কে তুমি? না বলে বাড়ির ভিতর ঢুকে ফুল ছিড়ছো? বাড়িওয়ালাটা দাদু টাইপের ছিল।তাই মিনতি করে বললাম, দাদু আমাকে একটা ফুল দিন না। প্লিজ!!
যদি আজ ফুল না দেন তাহলে যে আমার ভালবাসা হারিয়ে যাবে। কথাটা শোনা মাত্রই বুড়ো দাদু বলল, যা নিয়ে যা যতটা পারিস। আমার গাছের ফুল যদি তোর ভালবাসাকে ফিরিয়ে দেয় তাতে আমি ধন্য। তারপর দাদুটাকে খুশির তালে জড়িয়ে ধরে বললাম ধন্যবাদ দাদু! তুমি বেষ্ট। আমি একটা ফুল নিয়ে এসে দেখি অনু নেই। মনটা ভেংগে তছনছ। মন খারাপ করে বাসায় ফিরলাম। এসে দেখি মায়ের হাতে মুড়ি মাখা খাচ্ছে অনুরাধা। আমার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। মা কান ধরে টেনে বলছে কিরে কতদিন চলছে এসব? আমি তো শরমে লাল হয়ে গেলাম। মা বলল অনুরাধা তোকে খুঁজতে না আসলে হয়ত জানাই হত না আমার ছেলেটা কত বড় হয়ে গেছে। আমি ফ্রেস হয়ে আসলাম। একসাথে খাওয়াদাওয়া করলাম। মা অনুরাধা সম্পর্কে সব জেনে নিল। আমাকে বলল ওকে বাড়ি পৌছে দিতে। আমি বাড়ি পৌছে দিতে গিয়ে ওর হাতে গোলাপ ফুলটি দিয়ে বললাম আমি তোমাকে ভালবাসি। আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। অনুরাধা মাথায় চারি দিয়ে বলল বোকারাম আমি তো তোমার মায়ের কাছে বিয়ের কথা বলে এসেছি। তারপর দুজনেই হেসে দিলাম। একসাথে গ্রাজুয়েশন করলাম। আমার চাকরী হলো তারপর অনুরাধাকে বিয়ে করলাম। দুইবছর যাবৎ আমরা সুখে আছি। তবে কোল জুড়ে কোনো বাবু আসেনি। দোষটা আমার না দোষটা অনুরাধার। ও কখনোই মা হতে পারবে না। তারপরও আমি ওকে ছেড়ে যাইনি। আমি ওর পাশে দাড়িয়েছি। এ নিয়ে মায়ের সাথে অনেক কথা কাটাকাটি ঝগড়াও করেছি। অবশেষে মাকে বুঝিয়েছি মা আমার সুখ অনুরাধাকে ঘিরে। আমি যদি ওকে মানতে পারি। তাহলে তুমি কি পারবে না অামার জন্য অনুকে আগলাতে? সেদিন মা চোখ মুছে বলেছিল তোর সুখই আমার সুখ! হঠাৎ বলে উঠল স্যার ফুল নিবেন না?
আমি চমকে উঠলাম তারপর বললাম হুম নিবো। চল আমার সাথে। মেয়েটি ভ্রু কুচকিয়ে বলল স্যার আমি যাইতে পারমু না।বাড়িতে বাবা অসুস্থ। বাবা আমার লাইগা অপেক্ষায় আছে। আমি গিয়া রান্দুম তারপর বাবায় খাইবো। আমি বললাম তুই চল আমার সাথে। তোর আজকে রান্না করতে হবে না। তোর বাবার খাবার আমি দিবো। মেয়েটি অনেক খুশি হয়ে গেল। চাঁদমাখা মুখটা রোদে পুঁড়ে কালো হয়ে গেছে। তারপরও হাসিটা মুখে ফুটে উঠেছে। তারপর মেয়েটিকে বাসায় নিয়ে গেলাম।
কলিংবেল চাপতেই অনু দরজা খুলে দিল। অনু বলল এতক্ষণে আসার সময় হলো? আমি সেই কখন থেকে বসে আছি তোমার জন্য। আমি ভিতরে এসে বললাম দেখো তোমার জন্য কি এনেছি? অনুরাধা ফুল হাতে দেখে খুশিতে পাগল হয়ে গেল। বলল কে ও? এই মেয়ে তোর নাম কিরে? আয় ভিতরে আয়। মেয়েটি ভিতরে এসে আমাকে বলছে স্যার ফুলগুলা কারে দিমু? আমি বললাম তোর সামনে দেখতে পাচ্ছিস না এক সুন্দরি দাড়িয়ে তাকে দে। মেয়েটা অনুরাধার হাতে দিয়ে বলল মেডাম আপনারে অনেক সুন্দর লাগতাছে। স্যার আপনারে অনেক ভালবাসে। অনু বলল তুই কি করে জানলি? মেয়েটি বলল, বারে এতগুলা ফুল স্যারে একাই নিয়া নিছে। তাও ও আপনার লিগা। আমি সারাদিন রোইদে ঘুইড়া মাত্র দশ পিছ বেঁচি। আইজকা স্যারে সব কিনা নিছে। আইজ বাবা খুশি হইব। অনুরাধা বলল তোর নাম কিরে? আমার নাম মায়া। মায়া? বাহ্ অনেক সুন্দর নাম অনু বলল।তারপর আমি ফ্রেস হয়ে মায়াকে নিয়ে একসাথে খেতে বসলাম। অনু জীবনের প্রথম এত খাবার দেখে বলল মাগো! কত খাবার? জীবনে এত খায় নাই। তারপর মায়া খাওয়া বন্ধ করে দিল। আমি বললাম কিরে তুই চুপ কেন? খেয়ে নে। মায়া বলল আমি খামু না মন বেজাড় করে। অনু বলল কেন খাবি না? খাবার পছন্দ হয় নাই? মায়া বলল হয়ছে। তাহলে? মায়া বলল আমার বাবা না খাইয়া বইয়া রইছে। আর আমি তারে রাইখা খাইতে পারমু না। অনু বলল অাচ্ছা এ কথা! আমাকে বলল ইফতি তুমি তারাতারি খেয়ে নেও। আমি খাবার প্যাক করে দেই। তুমি মায়াকে দিয়ে আসো। অনু খাবার প্যাক করল। আমি রেডি হয়ে নিলাম। অনু মায়াকে একটা সুন্দর জামা পরিয়ে দিল। মাথা চুলগুলো আঁচরিয়ে দিল। দেখতে ভারি মিষ্টি লাগছে। মায়াকে অনু বলল যখন তোর ইচ্ছে হবে আমার কাছে চলে আসবি কেমন! মায়া বলল আপনারা অনেক ভালা। আল্লাহ আপনে গো মনের আশা পুরন করুক। তারপর মায়া কে নিয়ে ওর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। মায়া বস্তির সামনে গাড়ি থামাইতে বলল। আমি থামাতেই ও বলল স্যার আপনের এত বড় গাড়ি ভিতরে যাইবো না। আমি বললাম ওহ্ তাহলে চল তোর বাড়ি। মায়া বলল আপনে আমগো বাড়ি যাইবেন? অনেক ক্যাঁদা তো। আপনার পা নষ্ট হইয়া যাইবো। আমি বললাম কিছু হবে না। তুই চল তো। মায়ার বাড়ি তে গেলাম। গলির পর গলি। কি নোংরা অবস্থা! তারপরও এখানে কিছু অসহায় মানুষ দিনের পর দিন থাকছে। কত কষ্ট ই না ওরা করে। মায়াদের ঘরটা অনেক ছোট। ভিতরে কোনোরকম মাথা নিচু করে গেলাম। মায়ার বাবা অসুস্থ রোগী। নিচে মেঝেতে পাতলা কাঁথার উপর শুয়ে আছে। মায়াকে দেখতে পেয়ে বলল কিরে মা আজ এত দেরি? মায়া বলল দেখ বাবা এক বড়লোক সাহেব আইছে। আমারে দেখে উঠার চেষ্টা করল। আমি বললাম থাক আপনার উঠতে হবে না। মায়া খাবার গুলো বেড়ে বাবাকে খাইয়ে দিল। আর আমাদের কথা বলল। পেট ভরে দুজন খেলো। মায়ার বাবা কেঁদে দিল। মায়া চোখ মুছে দিয়ে বলল বাবা তুই কাঁনদিস না। দোয়া কর হেরা যেন সুখি হয়। ওদের কষ্ট দেখে আমিও কেঁদে দিলাম। মায়ার বাবাকে জিগেস করলাম আপনার কি হয়ছে? উনি বলল উনার নাকি কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। তাই কোনো কাজই করতে পারেন না। তিনি আরও বললেন তিনি এতটাই অপদার্থ বাবা যে এইটুকু শিশুকে কাজে পাঠাইছে। আমি বললাম ওর মা কোথায়? মায়া বলে উঠল ” স্যার আমি তো অভিশপ্ত। আমার জন্মের সময় আমি আমার মাইরে খাইছি। ”
আমি ওর কথা শুনে বললাম এসব বলতে নেই। তুই অভিশপ্ত না। দেখ আল্লাহ তোকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছে বাবার মাথার ছাদ হয়ে। তারপর মায়াকে ফুলের দামটা দিলাম। সাথে কিছু বেশি দিলাম। তারপর বাসায় চলে আসলাম।
এভাবে প্রায়ই দিন অনু মায়াকে দেখতে যেতো আমার সাথে। কখনো জামা, চকলেট, রান্না করে খাবার নিয়ে যেত। ওর বাবাকে আমরা ডাক্তার দেখালাম। তারপর কিডনি অপারেশন করালাম। এখন মায়ার বাবা সুস্থ। সবসময়ই আমাদের জন্য দোয়া করেন। মায়ার বাবা কাজ করেন। মায়া এখন স্কুলে পড়ে।
হঠাৎ একদিন বাসায় দরজায় নক করল। অামি দরজা খুলতেই দেখি মায়ার বাবা কাঁদছে। সারা শরীর রক্তাক্ত। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। অনু এসে বলল কি হয়ছে? মায়া,, মায়া ঠিক আছে তো? উনি মাটিতে শুয়ে পরে তারপর কেঁদে কেঁদে বলে আমার মেয়েটাকে বাঁচান। আমার মেয়েটিকে ওরা মেরে ফেলেছে। আমি সাথে সাথে রেডি হয়ে চলে গেলাম। অনুও গেল। হাসপাতালের বারান্দায় মায়া রক্তাক্ত হয়ে শুয়ে আছে। সারা শরীরে কামড়ের দাগ। মেয়েটাকে দেখে চোখে পানি ধরে রাখতে পারলাম না। ডাক্তারকে ডেকে ওর চিকিৎসা শুরু করতে বললাম। পুলিশ এসেছে। তদন্ত শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু ডাক্তার সব চেষ্টা করেও মেয়েটিকে বাঁচাতে পারল না। মরে গেল মেয়েটি। সাদা কাপড়ে জরিয়ে মেয়েটিকে কবর দিয়ে আসলাম। আজও জানতে পারলাম না মেয়েটিকে কে বা কারা মেরেছে, নির্মম ভাবে?
মায়া তোমাকে এখনো ভুলতে পারি নি আমরা। তোমার হাসিমাখা মুখটা এখনো চোখে ভেসে উঠে।নিষ্পাপ তুমি। ও পাড়ে তে সুখে থেকো।
অসাধারন গল্প, চোখে পানি চলে এসেছে।
বেশ ভালো গল্প। এরকম পথশিশু বা গরিব অসহায়দের নিয়ে যেকোনো লেখাই ভালো হয়। পড়ে ভালো লেগেছে।
তবে লেখকের লেখার হাত খুব দুর্বল মনে হলো। গল্পের সংলাপগুলো একটাও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেনি। দাঁড়ি, কমা, কোটেশন মার্ক এসব যদিচিহ্নের ব্যবহারে লেখক মনে হয় লেখ উদাসীন নয়তো এসব ব্যবহারে সে অভ্যস্ত নয়। প্রত্যেকের উক্তি বা কথোপকথোনগুলো সুন্দরভাবে (” ” / ‘ ‘) এই কোটেশনের মধ্যে ব্যবহার করা উচিত ছিল। কিন্তু সেটা না করে সবগুলো কথা একত্রে মিলিয়ে একই লাইনের মধ্যে সরলভাবে লিখে গেছে।
কিছু বানানেও সমস্যা। যেমন,
ভীষন * ভীষণ
পূরন * পূরণ
বেষ্ট * বেস্ট
ভেংগে * ভেঙে
চাকরী * চাকরি
দাড়িয়েছি * দাঁড়িয়েছি
পুঁড়ে * পুড়ে
পুরন * পূরণ
জরিয়ে * জড়িয়ে
নির্মম ভাবে* নির্মমভাবে
এক গুচ্ছ→ একগুচ্ছ
পরল→ পড়লো
মেয়টি→ টাইপ মিস্টেক(মেয়েটি)
ভীষন→ ভীষণ
পুরন→ পূরণ
আশে পাশে→ আশেপাশে
সেদিন কতটা লজ্জাই না পেলাম।→ (!) চিহ্ন হবে।
পুঁড়ে→ পুড়ে
পৌছে→ পৌঁছে
দাঁড়িয়ে বানানে চন্দ্রবিন্দু হবে, বেচি বানানে চন্দ্রবিন্দু হবে না।
আরো ভুল আছে। এসব বানান ভুল গল্পের মান কমিয়ে দেয়। ভবিষ্যতে খেয়াল রাখবেন। আর যতিচিহ্ন ব্যবহারেও সচেতন হতে হবে। সাদামাটা উপস্থাপন। তবে থিমটি দারুণ।
শুভ কামনা।
লেখায় অনেক ভুল ছিলো।
বানান:
শাড়ি, চুরিতে → শাড়ি-চুড়িতে
পরল → পড়লো
পরছে→ পড়ছে
আশে পাশে → আশেপাশে
ভেংগে→ ভেঙ্গে
জিগেস → জিজ্ঞেস
বিরামচিহ্ন : বিরাম চিহ্ন প্রয়োগে খুব একটা এক্সপার্ট মনে হয়নি। দুইজন ব্যাক্তি কথা বলার সময় কিভাবে উপস্থাপন করতে হয় সে বিষয়ে খুব কাঁচা।
গল্পটা ভালো ছিলো কিন্তু লেখকের লেখার সুন্দর্য কম লেখা আরো সাজানো গুছানো হওয়া উচিৎ। সুন্দর গল্পটা আরো অনেক সুন্দর হতে পারতো, যদি উপস্থাপন আরেকটু গুছানো হতো । লাইনগুলো কেমন এলোমেলো, আরো পরিপাটি লেখা হওয়া উচিৎ। পরবর্তীতে ভালো কিছু প্রত্যাশা করি। শুভকামনা ♥
ভালো লেগেছে।
কাহিনিটা গুছিয়ে লিখতে পারছেন।
থিমটা ভালো ছিলো।
গল্পের মধ্যে বাস্তবতা ফুটে উঠেছে।
সন্তান না হলে সংসারে কিছু অশান্তি থাকেই।তবে দু’জনকেই বুঝতে হবে।
মায়ার মতো কতো মেয়ের জীবন এভাবেই ঝরে পরছে।অকালেই চলে যেতে হয় কিছু নরপশুর জন্য।ছোট্ট মেয়েটাকে ও রেহাই দিলো না এই দুনিয়ার মানুষ।
বিচার হবে একদিন। সেদিন তারা ও রক্ষা পাবে না ওপর ওয়ালার হাত থেকে।
সত্যিই খারাপ লাগলো মায়ার জন্য।বাবার জন্য কতো কষ্টই না করেছে।বাঁচতে দিলো না ওকে।
বানানে প্রচুর ভুল আছে।
সুন্দরি-সুন্দরী
জিগেস–জিজ্ঞেস
পৌছে-পৌঁছে
পুঁড়ে-পুড়ে
শাড়ি, চুরিতে–শাড়ি-চুড়িতে
দাড়িয়ে-দাঁড়িয়ে
পূরন–পূরণ
বেষ্ট-বেস্ট
ভেংগে–ভেঙ্গে
আশে পাশে–আশেপাশে
ভীষন–ভীষণ
মেয়টি–মেয়েটি
তারাতারি–তাড়াতাড়ি
নির্মম ভাবে–নির্মমভাবে
এক গুচ্ছ–একগুচ্ছ
জীবনে ও এত খাই নাই।
এখানে এত খাবার খাই নাই হবে।
বানানের প্রতি যত্নশীল হবেন।
লেখার হাত ভালো।
শুভ কামনা রইলো।