কবির নাম:ঊৎস রহমান
আমি ক্ষুধায় ঊন্মত্ত হয়ে তোদের কাছে দুমুঠো খেতে চেয়েছিলাম,
তোরা খেতে দিসনি.
লাথি মেরে ভাগিয়ে দিয়েছিস,
না খেতে পেরে আমার ছোট ছেলেটা মরে গেছে,
তখন কোথায় ছিল তোদের মানবপ্রেম?
কোথায় ছিলি তোরা মানবতাবাদীরা,
আমার ক্ষুধা লেগেছে.
আমাকে দুমুঠো খেতে দাও.
আমার আর সহ্য হচ্ছেনা,
আমার ছেলেটার এসব আহাজারি কি তোদের কানে পৌছেনি,পিশাচের দল??
মানুষ সেজে থাকা কুলাঙ্গার.
ও হ্যা.আমরা তো তোদের চোখে ছোটলোক,বর্বর,অশিক্ষিত, অমানুষ,
আর তোরা হচ্ছিস মানুষ শব্দটাকে কলুষিত করার মত মানুষ..
ভালো লিখেছেন। আরো যত্ন নিয়ে লিখলে আরো ভালো লেখা উপহার পেতাম। শব্দচয়নের প্রতি যত্নশীল হবেন।
আমাদের সমাজে অনেক গরীব দুঃখীই আছে যারা অনাহারে, অযত্নে দিন কাটাচ্ছে। অন্যদিকে ধনী নামের কিছু “ভদ্রসমাজ” এদের দিকে ফিরেও তাকায় না, উল্টো তাদের অধিকারটুকুও কেড়ে নিতে ব্যস্ত থাকে। এই কবিতাটি তাদের জন্যই।
বানানে কিছু ভুল আছে।
দুমুঠো – দু’মুঠো।
পৌছেনি- পৌঁছেনি।
হ্যা- হ্যাঁ।
বাক্যের/চরণের শেষে ফুলস্টপের পরিবর্তে দাঁড়ি ব্যবহার করবেন।
শুভ কামনা।
প্রতিবাদী লেখা। ভালো লাগলো। তবে এই ভালো লাগাটা চিরস্থায়ী হতে হলে লেখনশৈলীতে আরও গভীরতে আনা দরকার।
লেখকে বিরামচিহ্ন ব্যবহারে বেশ খামখেয়ালী দেখা গিয়েছে এটা কিন্তু মোটেও কাম্য নয়। লেখার আলাদা একটি মাধুর্য ফুটে উঠে বিরামচিহ্ন’র সঠিক ব্যবহারে।
শব্দটি উন্মত্ত হবে।
শুভ কামনা রইলো।
আমাদের সমাজে এক শ্রেণির লোক আছে তারা নিজেরা পেট পুরে খায়,গরীবদের দু’মুঠো ভাত দিতে গেলে কষ্ট হয়।রাস্তায় পাঁচটা টাকা দেয় মুখটা কালো করে।
অথচ তারা কতো টাকা খরচ করতেছে।
আল্লাহ সবাইকে বুঝার দান করুক।
সুন্দর লিখেছেন।প্রতিবাদি কবিতা।
শব্দচয়নও ভালো ছিলো।
তবে লেখার শেষে দাড়ি দিতে হয়,আর আপনি দিয়েছেন ফুল স্টপ।এটাতো ইংরেজিতে ব্যবহার করে।
বানানে ভুল আছে
দুমুঠো –দু’মুঠো
হ্যা-হ্যাঁ
পৌছেনি–পৌঁছেনি
শুভ কামনা রইলো।
অসাধারণ মুলভাব নিয়ে কবিতাটি লিখিত হয়েছে।
সত্যিই আজ সমাজের মানুষেরা বড়ই অদ্ভুত হয়ে গেছে।
শিক্ষিত হওয়া সত্ত্বেও আজ তারা ভালো কাজ করতে আগ্রহী নয়। তারা একে অপরকে সাহায্য করতে ভুলে গেছে।
কবিতাটিতে প্রতিবাদী মনোভাব ফুটে উঠেছে।
কবিতায় সমাজের চরম বাস্তবতাকে তুলে ধরা হয়েছে।শুভকামনা♥