#নূরানা_হক
|
|
যদি বসি নিরজনে কত কিছু আসে মনে
মানুষে মানুষে কেন এত ব্যবধান?
দুটি শব্দ ভাল-মন্দ দু’য়ের মধ্যে চিরদ্বন্দ
সুচিন্তায় মিলে তার সমাধান।
.
ছোট ছোট শিশির বিন্দু হয়ে যায় বিশাল সিন্দু
বিন্দুগুলো জমে থরে থরে।
ভালো কাজে নেই লাজ ছেড়ে দিলে মন্দ কাজ
সদানন্দ থাকে ঘরে ঘরে।
.
লোভ লালসায় মত্ত যারা শান্তি পায় পায় না তারা
ভুলের ঘরে দাঁড়িয়ে থাকে ঠায়।
যতই করুক বাড়ি গাড়ি ছাড়ে না ছল-চাতুরী
অসৎ পথে সদাই ফিরে যায়।
.
হাতে নিয়ে তরবারি একে অন্যে মারামারি
সেটা কি বীরত্বের বড়াই?
অদৃশ্যে থেকে মহাজন হিসাব করছে সর্বক্ষণ
ভাবলে যে খুব ভয় পাই।
.
সবার সাথে সদাচার কথা ও কাজে মিল যার
গন্ডির মাঝে করে হাটাহাটি।
কর্মে নেই আলস্যতা জ্ঞান বুদ্ধি সংযমতা
যার আছে সেই খাঁটি।
.
অল্পতে যার তৃপ্ত মুখ ভোগ করে স্ব্ররগের সুখ
স্রষ্টার কৃপা দিনে দিনে পায়।
সুশিক্ষায় যে শিক্ষিত কাননে পুষ্প প্রস্ফুটিত
চারিদিকে তার সুগন্ধ ছড়ায়।
নির্জনে একা বসে থাকলে মাথায় অনেক চিন্তা আসে।
ভালো কাজে রয়েছে অনেক আনন্দ।
সত্যিই লোভ লালসায় কোন আনন্দ নেই।
বানানে ভুল দুটো
স্ব্ররগের–স্বর্গের
নিরজনে–র্জনে
শুভ কামনা রইলো।
নিরজনে – নির্জনে
চিরদ্বন্দ – চির দ্বন্দ্ব আলাদা বসবে আর দ্বন্দ্ব হবে।
সিন্দু – সিন্ধু
লোভ লালসায় মত্ত যারা শান্তি পায় পায় না তারা – পায় বোধহয় ভুলে দু’বার দিয়েছেন।
গন্ডি – গণ্ডি
হাটাহাটি – হাঁটাহাঁটি
স্ব্ররগের–স্বর্গের
লোভ লালসা করে মানসিক শান্তি পাওয়া যায় না। কথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু।
আসসালামু আলাইকুম। কবিতাটা বেশ ভালো ছিল। ছন্দের মিলও খুব সুন্দর। তবে বানানে কিছু কিছু ভুল রয়েছে যেগুলো না হলে আরও ভালো হতো। নিচে ভুলগুলো তুলে ধরা হলো :
নিরজনে – নির্জনে
চিরদ্বন্দ – চির দ্বন্দ্ব
গন্ডি – গণ্ডি
সিন্দু – সিন্ধু
স্ব্ররগের -স্বর্গের
হাটাহাটি – হাঁটাহাঁটি
আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
নিরজনে-নির্জনে
ভাল-ভালো
চিরদ্বন্দ – চির দ্বন্দ্ব
সিন্দু – সিন্ধু
গন্ডির-গণ্ডির
হাটাহাটি-হাঁটাহাঁটি
স্ব্ররগের -স্বর্গের
বাহ্ কবিতাটা বেশ ভালো ছিল। তবে এক জায়গাতে, ‘পায় ‘মনে হয় দুইবার ব্যবহার হয়েছে আর কবিতার ছন্দও মিল ছিল। তবে তেমন আকর্ষণীয় নয়। আর কিছু বানান ভুল ছিল ঠিক করে দিলাম, শুভ কামনা রইল।