লিখাঃআফসানা তাসনিম
জানি তুমি ফিরবে,
ফিরবে কোন এক গোধূলি বেলায়,
আমার রঙ্গে রাঙ্গিয়ে উঠবে তোমার ভূবন,
তোমার হৃদয়জুড়ে থাকবে এই আমরই নাম।
তোমার হৃদয়ের বায়ান্নটা আলমারিই ভরে উঠবে আমার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অভিমান,
তোমার হৃদয়জুড়ে থাকবে বিষাদে ভরা নীল খামের সেই আর্তনাথ।
নিষ্ঠুর তুমি,নিষ্ঠুরতাই তোমার ভূষন,
তবে ক্লান্তি কালে বন্ধু ছলে তোমার হৃদয়ের সেই অনুভুতি আজ বড্ডো বেমানান।
আসবে ফাগুন ফুটিয়ে ফুল,তবুও হৃদয়ে রয়ে যাবে কালো ছায়া,
তোমার মায়াজাল পেরিয়ে যাবে সেই মাঘের ছায়া।
নবপুষ্প সাজে সাজিয়ে উঠবে না আমার ভূবন,
মন যে আজ পুষ্পশুন্য দিগন্তের পথে,
আবার যেদিন কৃষ্ণচূড়া ফুলে ভরবে তোমার অঙ্গন,তুলতে সে ফুল গাথতে মালা বাড়বে তোমার হৃদস্পন্দন।
অসময়ে চলে যাওয়ায় ক্ষত রয়ে যাবে হৃদয়ের ভাজে ভাজে,রক্তাক্ত হৃদয় কি তবে সাজবে নব পুষ্পসাজে।
তবুও আমি সার্থক হবো রক্তে ভেজা মিছিলে,মন যে আমার মেতেছিল ক্ষনিকের বসন্ত হারানোর উৎসবে।
(সমাপ্ত)
ভুলগুলো দেখে নিন লেখিকা।
আমরই – আমারই
আর্তনাথ – আর্তনাদ
অনুভুতি – অনুভূতি
বড্ডো – বড্ড
পুষ্পশুন্য – শূণ্য
কবিতার শেষে সমাপ্তি না লেখা ভালো।
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য
বেশ সুন্দর একটি কবিতা। প্রিয়তমরর প্রতি আবেগ ফুটে উঠেছে। সে তার প্রিয় মানুষটির অপেক্ষায় দিন কাটাচ্ছে, তার সাথে কিছু সময় পার করার আশায় আছে। ভালো লেগেছে। শব্দচয়ন সুন্দর ছিল।ছন্দমিলও বেশ ভালো। তবে বানানে প্রচুর ভুল।
আমরই- আমারই।
আর্তনাথ- আর্তনাদ।
অনুভুতি- অনুভূতি।
বড্ডো- বড্ড।
গাথতে- গাঁথতে।
ভাজে ভাজে- ভাঁজে ভাঁজে।
ক্ষনিকের- ক্ষণিকের।
অসাধারণ কবিতা।পড়ে মুগ্ধ হলাম।
চব্দচয়নও খুব সুন্দর।
কারও জন্য অপেক্ষা করা সত্যিই কষ্টের।
প্রতিটা মুহূর্ত প্রিয়জন আসবে বলে গোধূলি লগ্নে পথ চেয়ে থাকা,এর চেয়ে আর কষ্ট নেই।
বানানে কিছু ভুল আছে
আমরই–আমরাই
অনুভুতি–অনুভূতি
বড্ডো–বড্ড
গাথতে-গাঁথতে
ভাজে ভাজে–ভাঁজে ভাঁজে
অার্তনাথ–আর্তনাদ
ক্ষনিকের–ক্ষণিকের
পুষ্পশুন্য–পুষ্পশূণ্য
বানানের প্রতি যত্নশীল হবেন।
শুভ কামনা রইলো।