মোঃ ফাইজুল ইসলাম হাফিজ
———————————————
একলা একা জ্যোৎস্না রাতে
দাঁড়িয়েছিলাম আলোকপাতে।
চাঁদ যেন তার সর্বস্ব শুভ্র আলো ঢেলে দিচ্ছে পৃথিবীর বুকে,
শনশন সমীর নির্জন সন্ধা কোথাও নেই প্রাণের আভাস পথঘাটে।
চাঁদের শুভ্র আলো প্রকৃতির এই নির্জন শোভা দেখে আমি অভিভূত,
অপূর্ব জ্যোৎস্না রাতে প্রকৃতির সাজে জোনাকিরা আজ উদ্
ভ্রান্ত।
জ্যোৎস্না রাতে চাঁদকে রূপার থালার মতো দেখায়,
সব বয়সী লোক গল্প – গুজব করে কিছু সময় কাটায়।
চাঁদ তার রুপালী আলোতে করে আলোকিত,
জ্যোৎস্না রাত কবি লেখকদেরকে করে উদ্দীপ্ত।
এই চমৎকার শুভ্র, রুপালী রাতে মনুষ্য ছায়ারাও হাটে,
জ্যোৎস্না রাত লোকদেরকে দেয় আনন্দ, দূর করে বিষন্ন, হৃদয়কে করে পুলকিত।
সেদিন জ্যোৎস্না রাতে আমি বুঝেছি প্রকৃতির কোলে সুন্দর্য কাকে বলে!
নির্বাক_পাখি
হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। আবারো, তোমার অস্ত্রের মধ্য দিয়ে, রক্তে রঞ্জিত করে দাও, এই শুভ্র ময়দান। হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। যেভাবে, কবি নজরুল ধরেছিল, ইংরেজদের বিরুদ্ধে। যেভাবে, কবি সুকান্ত চেয়েছিল, ...
সন্ধা – সন্ধ্যা
বিষন্ন – বিষণ্ণ
সুন্দর্য – সৌন্দর্য
মোটামুটি ভালো।
বেশি করে লিখবেন। কবিতা পড়বেন।
লিখতে লিখতে লেখক হবেন।
শুভেচ্ছা আগামীর জন্য।
চাঁদ আসলেই অনেক সুন্দর। যুগে যুগে সকল কবি লেখকদের লেখায়ই তুলে এসেছে চাঁদের সৌন্দর্য। মুগ্ধ করে অনুপ্রাণিত করেছে, উৎসাহ জুগিয়েছে লেখায়। চাঁদের আলো সত্যিই বড় মনোমুগ্ধকর।
লেখা খুবই সুন্দর। শব্দচয়নও বেশ ভালো। তবে অনেক চরণে ছন্দপতন হয়েছে। বানানে কিছু ভুল আছে।
সন্ধ্যা হবে।
উদ ভ্রান্ত- উদ্ভ্রান্ত।
বিষনং বিষণ্ণ।
সুন্দর্য- সৌন্দর্য।
অসাধারণ কবিতা।
পড়ে ভালো লাগলো।চাঁদকে নিয়ে মনোমুগ্ধকর কবিতা।শব্দচয়নো ভালো।
যুগে যুগে অনেক কবি লেখকরা চাঁদকে নিয়ে বেশ সুন্দর
গল্প কবিতা লিখেছেন।
জ্যেৎস্না ভরা রাতের গল্প কতোই না সুন্দর। সেই চাঁদকে নিয়ে কতো প্রমিক প্রেমিকার জীবনের গল্প সাজানো হয়।
বানানে ভুল আছে…
সন্ধা–সন্ধ্যা
বিষন্ন-বিষণ্ণ
সুন্দর্য–সৌন্দর্য
উদ ভ্রান্ত–ুউদভ্রান্ত
শুভ কামনা রইলো।
চাঁদ -সৌন্দর্য্যের প্রতীক।
একে নিয়ে আপনার চিন্তাধারা সুন্দর মননকে প্রতীয়মান করে!
কবে,কবিতাটা পড়ে তৃপ্ত হলাম না।
কোথাও যেন অনেক গুলো কমতি ছিলো।
নেক্সট টাইম আরও সময় নিয়ে, যত্ন করে কবিতা লিখবেন।
শব্দচয়ন আর বানানের প্রতি বিশেষ নজর রাখবেন।
শুভকামনা।