দেদিপ্ত সরকার
এ কেমন ভালবাসা,
সেখানে লাভের আশা,
তারাতারি একটা চাকরি নিয়ে, তবেই আমায় কর বিয়া,
না পারলে জন্য তোমার, থাকবেনা কিছু করার আমার।
মানুষের চিন্তার পরিবর্তন ঘটেছে জীবন যাত্রা পরিবর্তিত হয়েছে, ভালবাসার ধরন পাল্টেছে, ঘটেনি শুধু মনুষ্যত্বের বিকাশ, আজকের এই ভালবাসা তারই বহিপ্রকাশ।
প্রেমিকা বলছে তুমিও বল
আমি কি করবো,
পিতামাতার মান রাখবো
না তোমার হাত ধরবো।
প্রেমিক বলছে তোমার ভালবাসা, তোমার সুখ না পাইলে আমার দুখ। প্রশ্ন মানবতারর কাছে বৈষম্যর জন্যে কত ভালবাসা, বলি দান হয়ে যায়,
ভালবেসে তারা সারাটাজীবন শুধুই কষ্ট পায়।
ধনী গরিবের এই সমাজে প্রেমের মূল্য নাই,
গরিবের ঘরে জন্ম যার প্রেমের নাই তার ঠাই, জ্ঞান,চেতনা লালন করে যারা, ভালবাসার মূল্যে বোঝে তারা, মেয়েকে দিয়ে যাবে সপে তারা জামাই গলে পরিয়ে মালা,
জয় হবে ভালবাসার।
সুন্দর লিখেছেন। ভালোবাসা অনেক কঠিন একটা জিনিষ। যে এটাকে যত যত্ন করে বুকে আগলে রাখতে পারে, সে ততই সহজভাবে নিতে পারে। কিছু ভালোবাসা আছে যেগুলো অপূর্ণই থেকে যায়। কঠিন বাস্তবতার কাছে হার মেনে মনের অন্তরালেই রয়ে যায় ভালোবাসা।
কবিতাটা সুন্দর। বানানে ভুল আছে প্রচুর। ছন্দমিলের খুবই অভাব।
তারাতারি- তাড়াতাড়ি।
ধরন- ধরণ।
বহিপ্রকাশ- বহিঃপ্রকাশ।
মানবতারর- মানবতার।
ঠাই- ঠাঁই।
সপে- সঁপে।
ছোট্ট একটি লেখা। লেখকের বোধহয় কোনো তাড়া ছিল, কিংবা কেউ ধাওয়া করেছিল। এতটা তাড়াহুড়ো করলে আপনার ভেতরের সুপ্ত প্রতিভা প্রকাশ করতে হিমশিম খেয়ে যাবেন। লেখার ধরণে একটু পরিবর্তন আনা দরকার লেখক সাহেব। ‘পাইলে’ শব্দটা সাধু মনে হয়। বানানের দিকে আরেকটু যত্নবান হওয়া দরকার। শুভ কামনা রইলো।
ভালো লিখেছেন।
প্রতিটি মেয়েই চায় সুখে থাকতে।যদিও একসময় ভালোবাসার মোহে পড়ে থাকে পরে কিন্তু অনুশোচনা করে।
হয়তো চাকরির দোহাই দিয়ে কেউ চলে যায়,আবার কেউ ইচ্ছে করেই চলে যায়।
ধনী গরীবের মাঝে বৈষম্য থাকবেই।তাই তো ধনীর দুলালীর প্রেম ভালোাবাসা থেকে দূরে থাকাই ভালো।
বানানে ভুল আছে
তারাতারি–তাড়াতাড়ি
বহিপ্রকাশ–বহিঃপ্রকাশ
মানবতারর–মানবতার
ধরন–ধরণ
সপে-সঁপে।
শুভ কামনা।
বানানের প্রতি যত্নশীল হবেন।
বেশ চমকপ্রদ একটা থিম নিয়ে লিখেছেন।
তবে উপস্থাপনা ভালো লাগেনি।
যদিও এটা একটা ছন্দ কবিতা, তবু শব্দ নির্বাচনে আরও দক্ষ হওয়ার প্রয়োজন ছিলো।
শুভকামনা।।