জুবায়ের আহমদ
ছেলে এখন বড় হয়েছে,
মাকে গিয়েছে ভুলে ।
মায়ের এখন ধার ধারে না,
জ্বালায় ক্রোধের রোষানলে।
শিশুকালে ছিলে যবে,
মায়েরই কোলে।
বুকে আগলে রেখেছিল,
কষ্ট পাবে বলে।
বিয়ে করেছো, বউ পেয়েছো,
পর করেছো মাকে।
ছাড় পাবে না, হবে সাজা
রোজ-হাশরে।
মাকে তুমি ভুল বুঝো না
ওরে বাছাধন,
নিজেকে যে ভুলে গিয়ে,
তোমায় করেছে আপন।
রাসূল বলেন স্বর্গ তোমার
মায়ের চরণ তলে,
করো সম্মান তাঁকে
পাবে সুখ পরকালে।
করো ফরিয়াদ দু’হাত তুলে
রবের দরবারে,
ক্ষমা ঘোষণা আসে যেন
পিতা-মাতার তরে।
অসাধারণ! পিতামাতার মূল্য অনেকেই বুঝে না, কেউ হারিয়ে বুঝে আবার কেউ না থাকলে বুঝে। তাঁরা আমাদের এই দুনিয়ার আলো দেখিয়েছেন, যতই তাঁদের দুনিয়ার সকল সম্পদ এনে দেই না কেনো, কোনোভাবেই তাঁদের স্নেহের মূল্য শোধ করতে পারব না।
খুবই ভালো লিখেছেন। তবে পড়ে ছড়ার মতো স্বাদ পেলাম।
বানান নির্ভুল। শুভ কামনা অজস্র।
মাতা-পিতা সকল কিছুর উর্ধ্বে। কোনকিছুর বিনিময়েই তাঁদের স্নেহের মূল্য পরিশোধ করা যায় না, তেমনি পৃথিবীর সব সম্পদ ফিরে পাওয়া গেলেও বাবা মা চলে গেলে আর ফিরে পাওয়া যায় না। প্রতিটি সন্তান যেনো পিতা-মাতার সঠিক মূল্যায়ন করতে পারে, কোনো মা-বাবাকে যেনো সন্তানের থেকে কষ্ট পেয়ে চোখের পানি ফেলতে না হয় এটাই আবেদন।
অনেক সুন্দর লিখেছেন কবিতাটা। অজস্র শুভ কামনা আপনার জন্য।
দারুণ লিখেছেন।
মা’কে নিয়ে কবিতা।
মনোমুগ্ধকর লেখা।ছন্দের ধারাবাহিকতা রয়েছে।
প্রতিটি লাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
লেখনশৈলীও সুন্দর।
মা বাবা কষ্ট করে বড় করে আর সেই বা মাকেই বউ পেয়ে ভুলে যায়।বাবা মা খারাপ হয়ে যায়।ক্রোধে ক্ষেপে থাকে।
কিন্তু হাশরের ময়দানে এর জন্য কঠিন শাস্তি রয়েছে।
বানানেও ভুল নেই।
শুভ কামনা রইলো।
বাহ্ চমৎকার লিখেছেন। মাকে নিয়ে ফুটে উঠেছে আর সমাজের কিছু ছেলের নীতি। বিয়ের পরই কিছু ছেলে মাকে ভুলে যায়। তাদেরকে অবহেলা করে অনেকে বউয়ের কথা শোনে। এমন কি অনেকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে। কবিতার মাঝে কবি সবাইকে মনে করিয়ে দিয়েছে মাকে ভুলা যাবে না। তাদের পায়ের নিচে জান্নাত। তাই কষ্ট দেওয়া চলবে না। বানানে ভুল চোখে পড়েনি, অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।