মোঃ ফেরদৌস আহাদি
হাজার চেষ্টা, হাজার আশায় আসিলাম মায়ের গর্ভে,
দশ মাস, দশ দিন রইলাম আমি, তাহার অন্ধকার গৃহে।
হঠাৎ একদিন মায়ের কান্না, আমার প্রকাশের দিনে,
গোধুলিতে আসিলাম আমি আলোময় এ পৃতিবীতে।
আসিলাম আমি এ জগতে চোখে জল বিহীন কান্না নিয়ে,
মায়ের কান্না থামিল এবার, হইল শুরু আমার কান্না।
রক্ত মাখা শরীর আমার, কান্না ভরা চোখ, পৃথিবীতে আমি আসায় সবার হাসিভরা মুখ। দেখেনি আমি কেমন? মায়ে দুটি চোখে,
চেতন হারায় রইলো সে যে আমার মায়া ছেড়ে। আমার চিৎকারে পাড়া জাগিল,
চিৎকার পোঁছাতে হইলনা দেরি আমার বাবার কানে।
আমি কি? সে না জেনে হাত তুলিলো উপরে,
ধাই মা আমায় করিল নিশ্চিত আমি যে এক ছেলে।
আযান এবার দিতে লাগলো বাবা, হাত রেখে কানে, নিজের মুখে।
বিষয়টি ভালো। কিন্তু এটা কবিতার পংক্তির মতো সাজানো হয়নি। প্রবন্ধের মতো মনে হচ্ছে। কবিতার মতো করে সাজালে এর ছন্দ হয়তো কিছুটা বুঝা যেত।
ভালো লিখেছেন।
কতো কষ্ট সহ্য করতে হয় মায়ের।সন্তান জন্ম দিতে।
সেই মাকেই ভুলে যাই।
গোধুলি–গোধূলি
পৃতিবীতে–পৃথিবীতে
চেতন-চেতনা
শুভ কামনা রইলো।
কবিতাটি ভাল ছিল কিন্তু লাইনগুলো সাজানো হয়নি। মনে হচ্ছে প্রবন্ধ।
আসসালামু আলাইকুম। লাইন সাজানো ঠিক না থাকার ফলে এটা যে কবিতা সেটা মনেই হচ্ছে না। গল্প আকারে লেখা হয়েছে যা বেমানান। তাই বেশি কিছু বলবো না, শুধু এটুকুই বলবো যে আগামীতে সব দিকে খেয়াল রেখে লিখবেন।
আগামীর জন্য শুভ কামনা।
গোধুলিতে-গোধূলিতে
পৃতিবীতে-পৃথিবীতে
চেতন-চেতনা
হইলনা-হল না
এটা কি কবিতা হয়েছে নাকি গল্প? কবিতার লাইনের মত সাজিয়ে লেখার কোনো মিল নেই, গল্পের মত লেখা হয়ে গেছে বলা যায়।কবিতা কীভাবে লিখে দেখে নিবেন শুভ কামনা
আপনি লিখেছেন ভালো। তবে এটা প্রবন্ধ’র মতো হয়ে গেছে।পরবর্তীতে ভালোভাবে গুছিয়ে লিখবেন, এটাই প্রত্যাশা।