writer: নূরজাহান ইসলাম জুলিয়া
আজও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন বাবার পায়ে পা রেখে শুরু হয় পথ চলা।
আজও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন পাড়ার ছেলেদের সাথে করতাম খেলা।
আজও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন দাদির কাছে গল্প শুনতাম রাতের বেলা।
আজও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন ইস্কুল ফাকি দিয়ে করতাম খেলা।
আজও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন মায়ের আচল নিচে থাকতাম সারা বেলা।
মনে পরে আজও সেই ছেলেবেলা,
মায়ের বকুনি শুনে না খেয়ে থাকতাম এক বেলা।
আজ ও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন কলা গাছ দিয়ে বানাতাম ভেলা।
আজ ও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন খেলতাম পুতুল বিয়ের খেলা।
এই কবিতার মাধ্যমে আসলেই ছোটবেলার স্মৃতি খুব সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে
আরও একবার ফিরে গেলাম ছোট বেলায়!
শুভ কামনা রইল।
আসলেই ছোটবেলাটাকে বড্ড মিস করি। সব স্মৃতি পুরোনো হয়ে গেলেও শৈশবের স্মৃতিগুলো উজ্জ্বল হয়ে রয় জীবনের পাতায়। চাইলেও ফিরে পাওয়া যায় না এই ছেলেবেলা কিন্তু ক্ষণে ক্ষণে স্মৃতিগুলো উঁকি দেয় মনের আকাশে।খুবই সুন্দর লিখেছেন। আপনার লেখা পড়ে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেলো।
ছন্দমিলগুলো চমকপ্রদ ছিলো। বানানে কয়েকটা ভুল আছে।
ইস্কুল- স্কুল।
ফাকি- ফাঁকি।
আচল- আঁচল।
শুভ কামনা।
শৈশব সততই স্মরণীয়।বাল্যস্মৃতি ঘুরে ফিরে আাবর্তিত হয় সারাটাজীবন,সেই সত্যই আরোএকবার।
শৈশবের সময়গুলো সত্যিই অনেক আনন্দময় হয়।
খুব সুন্দরভাবে কবিতাটি ফুটিয়ে তুলেছেন।
শুভ কামনা।
“আজ ও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন কলা গাছ দিয়ে বানাতাম ভেলা।
আজ ও মনে পরে সেই ছেলেবেলা,
যখন খেলতাম পুতুল বিয়ের খেলা।”-সত্যি!আমারও মনে পড়ে।
ভালো লেগেছে কবিতাটি।শুভকামনা