লেখা: বন্যা ইসলাম
.
এই বছরটা পেরুলে অভিমানের বিষাদ পুড়ে ছাই হয়ে গেলে;
চোখের জানালায় ফিরে এসো ভোর বেলার বিহঙ্গ হয়ে।
ঝুলন্ত অভিশাপের ললাটের নীল রঙা টিপ পুকুর জলে ফেলে দিও;
করে দিও তবে সফেদ মেঘের রং অদলবদল।
শ্রান্ত বুনো পায়রার মতো বিশ্রাম নিও,
এতদিন পৃথিবীর কাজল পরা চোখে।
নির্জন অন্ধকার রাত্রে যমুনা নদীতে গর্জন করে বিচ্ছেদের ঢেউ,
রুপালি থালার জোছনা স্নান শেষে হারিয়ে যেও না তবু বহুদূর অচেনা চাঁদদেশে।
দেখেছি বিগত বছর তোমার বুকের চৌকাঠ বেয়ে নেমে আসে নীলাভ সমুদ্দের মতো তাবৎ দেখেছি বিগত বছর তোমার বুকের চৌকাঠ বেয়ে নেমে আসে নীলাভ সমুদ্দের মতো তাবৎ প্রেম,
আমি যেন বুকের কপাট খুলে ছুঁতে পারি স্পর্শহীন ওই হৃদফুল।
তবে সেদিন অন্তরাত্মা হতে মেঘের তুলোপথে পাঠিয়ে দেবো অজস্র রক্ততবে সেদিন অন্তরাত্মা হতে মেঘের তুলোপথে পাঠিয়ে দেবো অজস্র রক্তজবা।
তুমি ঘ্রাণ নিও সপ্তাশ্বের আলোর মতো।
ফিরে এসো বিষাদের বছরের শেষ পথে;
বসন্তের কোকিল হয়ে রূপকথার কাব্য শোনাতে।
নির্বাক_পাখি
হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। আবারো, তোমার অস্ত্রের মধ্য দিয়ে, রক্তে রঞ্জিত করে দাও, এই শুভ্র ময়দান। হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। যেভাবে, কবি নজরুল ধরেছিল, ইংরেজদের বিরুদ্ধে। যেভাবে, কবি সুকান্ত চেয়েছিল, ...
আমি কবিতাটা পড়ছিলাম আর মনে মনে আবৃত্তি করছিলাম। দারুণ লিখেছেন। শব্দচয়ন অসাধারাণ। বানানও নির্ভুল।
তবে কবিতায় কতগুলো চরণ দু’বার হয়েছে, সম্ভবত কপি পেস্ট হয়েছে এজন্য কবিতার ধারাবাহিকতাই নষ্ট হয়ে গেছে।
খুব সুন্দর লিখেছেন।
বানান ও নির্ভূল,শব্দচয়ন ও মুগ্ধকর!
আবৃত্তি করার মতোই একটি কবিতা।
তবে এক লাইন দু’বার পড়েছি।
এটাকি কবিতার প্রয়োজনে, নাকি টেকনিকাল প্রবলেম?
শুভকামনা।।