কবির নাম:নিশ্চুপ (হাফসা)
কবিতা :ভোরবেলা
হেমন্তের ভোরবেলা ফজরের আজান হচ্ছে
অতিশান্ত আঁধার ক্লান্ত পরিবেশ !
শয়নীয় ঘুম ত্যাগে আজান শুনছি
মুয়াজ্জিন নামাযে নিমন্ত্রণ জানাচ্ছেন
পাপাচারী হয়তো বাধা দিবে ।
শয়নীয় ছেড়ে নেমে পড়ি
উদ্দেশ্য নামায !
ওযূ সলিল হিম
শীতের কিছুটা আমেজ
ফজর নামায পড়লে মনটা প্রফুল্ল থাকে
দূর হয় সারাদিনের পেরেশানি ।
নতুন দিনে পাপাচারীর সাথে
ইমাম যুদ্ধে প্রথম বিজয় !
শয়নীয় ঘুম ত্যাগে উঠে
পরে যেন ফজর নামায সবে,
আল্লাহ তায়ালার নিকট
পাপাচারী থেকে দূরে থাকার এ ফরিয়াদ রবে!
ভালো। কিন্তু ছন্দ বুঝতে পারিনি।
ভালো লাগল ।ফজরের নামাযের সময়ের কথা ।সত্যিই ফজরের নামায আমরা আলসেমিতে পরি না ,শয়তান বাধা দেয় ।বানানে কোনো ভুল নেই ।শয়তান বলতে পাপাচারীক বুঝিয়েছেন ।যা কবিতাকে করেছে আকর্ষণীয় ।
চমৎকার কবিতা। পড়ে ভালো লাগলো।
মনোমুগ্ধকর লেখা।
ফজরের আযানকে নিয়ে।
ফযরের নামাজ বেশির ভাগ সময়ই পড়ি না।ঘুমের মধ্যে থাকি।আমাদের উচিৎ ফযর নামাজ পড়া।
আযান শোনার সাথে সাথেই নামাজের জন্য তৈরি হওয়া।
শুভ কামনা রইলো।
কনসেপ্টটা ভাল ছিল। আরেকটু গুছিয়ে লিখলে আরো ভাল হতো।
ফজরের নামাজ তো এমনিতেই অনেকে পড়ে না। তার ওপরে আবার হেমন্তের সকালের শীত শীত ভাবে আলসেমিতে জাপ্টে ধরে। আসলেই আমাদের উচিৎ, আলসেমি কাটিয়ে নিয়মিত নামাজ পড়া।
আসসালামু আলাইকুম। কবিতার ভাবার্থটা ভালো লাগলেও লেখনী তেমন একটা মন ছুঁতে পারেনি। ছন্দেও অমিল রয়েছে। তাছাড়া কিছু শব্দ প্রয়োগের ফলে কবিতায় কিছুটা জটিলতা এসেছে। আগামীতে আশা করি আরো ভালো কিছু আমাদের উপহার দিতে পারবেন। আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
নামাযে-নামাযের
ওযূ-ওযু
পরে-পড়ে (যেহেতু নামাজ পড়বে তাই পড়ে হবে)
শেষের দিকে কয়েকটা লাইনের ছন্দের অনেক মিল ছিল। তবে প্রথম দিকে আর মাঝখানে তেমন ছন্দের মিল ছিল না। যাইহোক একটা ভালো ভাবনা নিয়ে লেখা নামাজ। কিছুটা ভালো লেগেছে, শুভ কামনা রইল।
ওযূ আরবি শব্দ!এই শব্দটা ঠিক আছে !পড়ে শব্দটা ভুল হয়েছে!ধন্যবাদ আপনাকে !!!
ফজরের আজান নিয়ে লিখেছেন বলেই বেশি ভালো লাগলো।
শুভকামনা