মুহাম্মদ ত্বারেক
চিঠি ছিল,
দেখা হতো মাস দুয়েক পরে;
স্মৃতি ছিল,
ভালবাসতো সবাই বুক ভরে।
মুঠোফোন এলো,
হারিয়ে গেলো
চিরকুটে জমা মন-আকুতি যতন আরতি।
ফেবুতে হয় পরিচয়,
মেসেঞ্জারে কথা কয়,
চট্ করে সব ভেঙে যায়,শুনে না কোনো মিনতি।
দিবালোকে এক পলক
হেরিয়া হারাইতো প্রেয়সীর চিন্তনে,
নত্তে চিত্তে তার ঝলক
সুপ্তিকুচ উদ্দীপিত নিদ্রিতে-চেতনে।
বদন দর্শনে মুগ্ধতা
প্রেমালাপে পবিত্রতা
নেই নেই, কোথাও নেই,শুনিনা কারও কন্ঠস্বরে,
প্রেমিকার দীঘল চুলে
বিমুগ্ধ সুগন্ধিত ফুলে
না হয়ে, ভাগি মোরা ভগে, হাত ছুড়ি উরে-অন্তরে।
ছিল না আখুটি
শুভ্র রতিই ছিল কেবল এক ফরমাশ,
ছিল না খাঁকতি-
পরম প্রেমের ছলে সাজা প্রণয়াকাশ।
অঙ্গপ্রত্যঙ্গে কামনা-লিপ্সা
ভর করেছে পিক-পিপাসা,
বৈধ নয়,তবুও আঁকতে চায় অধরে অধর কর্ষণ,
ছুঁয়ে দেয়না হাত
স্পর্শ করেনা ললাট
দেহের যত্ন নাই তবে পেতে চাই তার স্বাদ,করি ধর্ষণ।
মনের মিলনে চলে এলো
যৌনতার দখল।
কেমন করে হয়ে গেলো
ভালবাসার রদবদল!
কবিতা হিসেবে দারুণ ছিল। তবে গুরুচণ্ডালী দোষ এর মান খুব কমিয়ে দিয়েছে। সাধু-চলিত ভাষার মিশ্রন যাতে না ঘটে সেদিকে বিশেষ নজর দিবেন।
শুভ কামনা রইলো।
খুবই সুন্দর লিখেছেন। কবিতার ভাবার্থ খুবই গভীর। আর শেষের লাইনটা অতীব চমৎকার। আগের সময়ের ভালোবাসা ছিল অন্যরকম আর এখনকার অধিকাংশ ভালোবাসা হয় ঠুনকো, মানুষ ভালোবাসতেই ভয় পায়।
সুন্দর হয়েছে। বানান বেশ নির্ভুল। তবে গুরুচণ্ডালী দোষ হয়েছে অনেক জায়গায়।
ভগে শব্দটা বোধ হয় ভোগে হবে।
কবিতায় সাধু ও চলিত ভাষার সংমিশ্রন হয়েছে।
খুব কঠিন শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।
তবে সুন্দর লিখেছেন।
ফেসবুকে,মেসেঞ্জারে প্রেম ভালোবাসা অনলাইনেই সীমাবদ্ধ। অফলাইনে সব চলে যায়।ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে কতো স্বপ্নই না সাজায়।সেই স্বপ্ন কি পূর্ণ হয়।
বানানে তেমন ভুল নেই
ভগে–ভোগে
শুভ কামনা রইলো।
দারুণ লিখেছেন!
বিষয় নির্বাচনে আপনি সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।
যুগ পাল্টেছে,সমাজ পাল্টেছে,সমাজের মানুষজন পাল্টেছে।
পাল্টে গেছে মানুষের আবেগ – অনুভূতি ও।
পবিত্রতার জায়গা এখন অপবিত্রদের দখলে।।
খুব সুন্দর উপস্থাপন।
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা, কবির জন্য।