লেখকঃ মাহমুদ হাসান (অভদ্র লেখক)
.
আমরা বিভ্রান্তিকর পথের আলোর মশাল,
ছিনিয়ে নিতে পারবেনা কেউ আমাদের রৌশনির ঝালাক।
আমাদের চলার পথে বাধাঁর পর্বত তুলে দাঁড়াবার সাহস কেউ রাখে না,
আমাদের অঙ্গীকার পালনের পথে ধুলি তুলে আঁধিয়ারা করার সামর্থ কেউ রাখে না।
আমরাই শত্রুদের উপর বিষাক্ত ছোবলের যন্ত্রণা, আমাদের পায়ে ক্লান্তির বেড়ি কেউ পরাতে পারবে না।
শত প্রাচীর খান খান হয়েছে, নারায়ে তাকবীর মোদের হাতিয়ার,
অন্যায়ের কাছে কখনো ঝুঁকাইনি মাথা,ভেঙেছি সর্বদা জুলুমির অত্যাচার।
আমরাই সেই স্পেন, ইউরোপ,সেই স্বর্ণাক্ষরে লিখা ইতিহাস,
আমরাই হলাম উমর,খালিদ,সালাউদ্দিনের উত্তরসূরি সন্তান।
আমরাই পানিপথ করেছিলাম শ্বাসরুদ্ধ মরুভুমির মত যুদ্ধের ময়দান,
আমাদের তরবারি সিংহের মত গর্জেছিলো ছিনিয়ে এনেছে কত ভূলুণ্ঠিত সম্মান।
কেমনে ভুলে আছি আমরা আজ আমাদের সেই ইতিহাস,
যেখানে শত প্রাণের বাজি রেখেছিলেন আমাদের আকাবিরে রাহনূমান।
জাগতে হবে আমাদের, ধরতে হবে সেই পথ,
যে পথে দিন গুজরিয়েছেন আমাদের মুহিম্মত।
আমরাই ইসলাম আমরাই ইতিহাস।
নির্বাক_পাখি
হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। আবারো, তোমার অস্ত্রের মধ্য দিয়ে, রক্তে রঞ্জিত করে দাও, এই শুভ্র ময়দান। হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। যেভাবে, কবি নজরুল ধরেছিল, ইংরেজদের বিরুদ্ধে। যেভাবে, কবি সুকান্ত চেয়েছিল, ...
আসলেই অনেক সুন্দর একটি কবিতা। আমরা কত রক্ত বইয়ে কত যুদ্ধ করেই না আমাদের এই ইসলামকে রক্ষা করেছি। আমাদের এই ইতিহাস ভুলে যাবার নয়, বরং বুকে আঁকড়ে ধরে রাখার মত।
বানানে বেশ কিছু ভুল আছে।
ঝালাক- ঝলক।
বাধাঁ- বাঁধা।
জুলুমির- জুলুমের।
ঝালাক হবে না। কারণে আমি এখানে বাংলা ঝলক ব্যবহার করি নাই, এটা ফার্সি ভাষার শব্দের একাংশ, ঝালাক আজ ইদাস্ত থেকে।
ছন্দের জন্য জুলুমি ব্যবহার হয়ে থাকে।
ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য এবং ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য।
প্রথমত এটি আপনি বাঙলা ভাষায় লিখেছেন। আর পৃথিবীতে বাঙলা ভাষার আলাদা একটা মর্যাদা আছে। আপনি তা ক্ষুণ্ণ করেছেন। অনেকটা খাসীর সাথে শুঁটকি খাওয়ার মতো!
প্রতিযোগিতামূলক আয়োজনে এমন ব্যবহার বড্ড বেমানান। আশা করি সামনে সচেতন থাকবেন।
নিজেদের গর্ব নিয়ে লেখা সুন্দর একটি কবিতা।
শুভ কামনা রইলো।
কিভাবে মর্যাদা ক্ষুন্ন হলো ব্যাখ্যা দিন?
অনেক সুন্দর একটি কবিতা।
আমাদের এই ইসলামের জন্য কতো অত্যাচার সহ্য করতে হইছে।অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হয়েছে।
কতো প্রাণের বাজি রেখেছে।
এই ইতিহাস ভুলা যায় না।
বানানেও তেমন ভুল নয়
উপরে ইতি বলে দিছে।
তবে গর্জেছিলো এখানে স্পেচ হবে।
গর্জেছিলো -গর্জে ছিলো
শুভ কামনা রইলো।
খুব সুন্দর একটি ভিন্ন ধাঁচের কবিতা।
সত্যিই তো,কত শত যুদ্ধ – ত্যাগের পরেই না এসেছে আমাদের অর্জনগুলো।
কবি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
তবে,অনুরোধ রইলো শব্দচয়নে আরও মনযোগ দিবেন।
চর্চা চালিয়ে যান,শুভকামনা।।