লেখা : মোঃ জাহিদ হাসান
জীবনে ঐদিন একবার আসবে
যেদিন আমি মদিনায় যাবো ৷
দুই জাহানের মালিক,
উম্মতের দরদী, গুণাগারে বন্ধু,
প্রিয় নবীজীর রওজার জিয়ারতে;
আমি মদিনায় যাবো ৷
শাহে মদিনা রহমত ওয়ালা
তিনি সকল নবীদের সর্দার ৷
আশায় আছি কখন নবীজী
দেখাবে আমায় তার নূরানী দরবার ৷
আমি তো প্রস্তুত হয়ে আছি;
আমি মদিনায় যাবো ৷
আমার দৃঢ় বিশ্বাস আছে,
কামনীওয়ালা নবীজীর উপর ৷
তিনি তো সব জানেন,
আমার অবুঝ মনের খবর ৷
বলে আমার মনের হৃদর্ধ্বনি;
আমি মদিনায় যাবো ৷
জীবনে দেখিনি এখনো,
প্রিয় নবীজীর সোনালী দরবার ৷
যখন দেখবো, তখন কী হবে ?
প্রেম প্রিয়াসী অবুঝ মনের হাল ৷
মরার আগে একবার হলেও;
আমি মদিনায় যাবো ৷
কী দুঃখ, কী বিরহ ব্যথা,
কী বা দূরুত্বের পাহাড় ৷
সব স্বপ্নগুলো সত্যি হবে,
যাবো আমি মদিনা শহর ৷
যেদিন প্রিয় নবীজী চাইবে;
আমি মদিনায় যাবো ৷
.
লেখনীর শেষ প্রান্তে
~~~ মুহাম্মদ জাহিদ হাসান (ছদ্মবেশী লেখক)
মনের খবর আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না, নবীজি আমাদের মনের খবর জানেন এই ধারণা ঠিক না।
বেশ কিছু বানানে সমস্যা আছে। যেমন ঃ
গুনাহগারে=গুনাহগারের
রওজার জিয়ারতে=রওজা জিয়ারতে
কামনীওয়ালা=কামলীওয়ালা
হৃদর্ধ্বনি=হৃদ-ধ্বনি
দূরত্ব বানান ভুল আছে।
আরো ভালো করুন এই কামনা করি।
খুব সুন্দর একটি কবিতা। আমাদের প্রত্যেকেরই মনে এটাই কামনা আমরা একবার হলেও নবীজীর রওযামুবারক দেখব। আল্লাহ আমাদের সকলকেই যেন এই তাওফিক দান করেন। কত গুনাহ করেছি, তার এই পবিত্র স্থানে একবার গেলেও মন পবিত্র হয়ে যাবে। ছন্দমিল আর শব্দচয়ন আরেকটু সুন্দর হলে ভালো লাগত। বানানে কোন ভুল নেই।
হৃদর্ধ্বনি- হৃদধ্বনি।
বাহ্,চমৎকার বড় ভাই।
আমাদের প্রত্যেক ধনী গরিব মুসলিমদের এই একটি স্বপ্ন থাকা আবশ্যক।আমাদের যেই প্রিয় নবী ও রাসূল আমাদের জন্য এতো কিছু করলেন,যার জন্যই এই পৃথিবী সৃষ্টি তার কবর জিয়ারত না করে,তার ভূমি না দেখে আল্লাহ আমাদের কাউকেই মরণ দিয়েন না।
কবিতায় কবির মদিনায় যাবার,নবীজির কবর জিয়ারতের আকুল বিনয় প্রাকাশ পেয়েছে।
ধন্যবাদ
প্রতিটি মানুষেরই প্রবল ইচ্ছা থাকে পবিত্র মদিনায় গিয়ে হজ্জ পালন করা।
মনের মধ্যে দৃঢ় শক্তি ও মনোবল থাকতে হয়।
আমি মদিনায় গিয়ে হজ্জ করবো।
নিশ্চয় আল্লাহ পূর্ণ করাবে।
তবে স্বপ্ন সবার পূরণ হয় না।
ভালো লাগলো। সুন্দর কবিতা।
মদিনা যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ হয়েছে কবিতায়।
বানানে কোন ভুল চোখে পড়েনি।
শুভ কামনা রইলো।
কী-কি(কি হ্যাঁ আর না ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় আর কী ব্যাখার করার ক্ষেতে। যেমন :তুমি কি ভাত খেয়েছ?
তুমি ভাত কী কী দিয়ে খেয়েছ?)
তবে আপনে যে কী অনেক লাইনে ব্যবহার করেছেন তা সঠিক কিনা বুঝতে হিমশিম খাচ্ছি। তবে কবিতাটা ভালো ছিল। শুভ কামনা।
কী-কি(কি হ্যাঁ আর না ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় আর কী ব্যাখার করার ক্ষেত্রে। যেমন :তুমি কি ভাত খেয়েছ?
তুমি ভাত কী কী দিয়ে খেয়েছ?)
তবে আপনে যে কী অনেক লাইনে ব্যবহার করেছেন তা সঠিক কিনা বুঝতে হিমশিম খাচ্ছি। তবে কবিতাটা ভালো ছিল। শুভ কামনা।
বিতর্কিত দুটো লাইন,
(১) ‘ তিনি তো সব জানেন, আমার অবুঝ মনের খবর ৷’
(২) ‘যেদিন প্রিয় নবীজী চাইবে; আমি মদিনায় যাবো ৷’
.
এ দুটো লাইনে স্পষ্ট শির্ক আছে। প্রথম বাক্যে বলেছেন, রাসূল (সাঃ) জানেন আমার মনে খবর। তিনি কেমনে জানেন? তিনি তো মৃত। তাছাড়া কোনো মানুষের পক্ষে কারো মনের কথা জানার কথা নয়। মনের খবর জানেন শুধুই অাল্লাহ তায়ালা।
দ্বিতীয় বাক্যে বলেছেন নবীজী চাইলে আপনি মদিনায় যাবেন। কেমনে সম্ভব? প্রথম বাক্যের ব্যাখ্যার মতো এটিও সেম।
.
এ ছাড়াও রহমতওয়ালা বা কামনীওয়ালা (কামলীওয়ালা) শব্দগুলোও বিতর্কিত।
.
নামকরণটা যথার্থ।
কনসেপ্টটা ভালো। তবে রস কম ছিলো।
সবমিলে ভালো লেগেছে।