আলোকাহিনী
,
লেখা:হিটু খ্যাপা
,
মাঝে মাঝে মনে হয়
একাঘরে সাজিয়ে রাখি,
সমস্ত আলো একাই রাক্ষসরূপে
গিলে খেয়ে
পাষণ্ড বলে বিবেচিত হই।
তোমার আঙ্গিনা কেন আমার একূল নয়,
ভেবে ভেবে অবাক হই।
ব্যবচ্ছেদ গড়ি নিরন্তর
যতসব মানা সব নগণ্য বনে তাতে,
কোন এক মায়া এসে বুকে জমাট-আমার বুকে জড়ানো তোমার তনু
মুক্তিতে বেশ অনুদারী বেশ।
সময় এত বেপরোয়া কেন বুঝিনা?
নাকি তখন অসীম ও সসীমে এসে ঠেকে?
ঠিক তোমারই মত-মনটা আমাকেও লাইনে দাঁড় করায়,
ভালো লাগেনা ঠিক ততটা
তোমার ভালোতে তার হার,
তবুও কেবলই তোমার জন্য মানায়।
আমার সত্ত্বা গভীরে প্রস্ফুটিত হয়-
বুক ফেটে যায় সেই সে বেলাশেষে,
আরো একটু তোমায় আগলে রাখা
ক্ষণিক অপলক দৃষ্টিপাত,
বেশ ভালোলাগা,
ততক্ষণও যে সমুজ্জ্বল।
তোমার স্বাভানিকতায় বুক টাটায়
নিজের মাঝে স্বপ্ন খুঁজি,
পাইনা!
অধিকার হারা যে আমি কিনা-
তোমার সেই তা লাভে আহবে মাতি,
তুমি ছাড়া আমার ছন্নছাড়া বাস।
মনে হয়,
সারাদিন
মাস কিংবা বছর
আর জীবননটাই বা তোমার জন্য কেন নয়?
আমার কল্পনার সামনে বসিয়ে তোমায়,
কামনা মত্ততাকে দমায়,
ফিরে পাই নতুন সে এক আমি।
হবে কি আমার আলো?
কলঙ্ক সব ভাগে দেবে?
দুজনেরই হোকনা জীবন।
মানুষ এত জঘন্য হয় কিভাবে?
টাকা!
সব পারে কি?
আমি যত টাকা সব দিব ভিরে,
কেউ কি একটু সুখ কিনে দেবে!!!
তুমি বাদ,সুখ ছাড়।
কথার কথা
প্রিয়ার গান সব মিথ বনে যায়,
আমি-তুমি আর তুমি- আমি হই না এইবার।
নির্বাক_পাখি
হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। আবারো, তোমার অস্ত্রের মধ্য দিয়ে, রক্তে রঞ্জিত করে দাও, এই শুভ্র ময়দান। হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। যেভাবে, কবি নজরুল ধরেছিল, ইংরেজদের বিরুদ্ধে। যেভাবে, কবি সুকান্ত চেয়েছিল, ...
অসাধারণ একটা কবিতা। কবিতার শুরুতেই বিষন্নতার প্রকাশ। অতপর প্রিয়তমাকে কাছে না পাওয়ায় দোষ চাপানোর চেষ্টা সময়ের ঘাড়ে, অধিকার অর্জনের জন্য যুদ্ধ। নিজেকে নতুন রুপে দেখিয়ে প্রিয়কে কাছে আনার লোভ দেখানো। অনেক দিক তুলে এনেছেন কবিতায়।
এতো গভীরভাবে প্রিয় কে কাছে টানার কামনার পরেও প্রিয় কাছে না আসলে বিষন্নতা বেড়ে দ্বিগুণ হওয়ার আশঙ্কা আছে।
অনেক মার্ক পেতেন কবিতায়, কিন্তু কিছু বানানের ভুলের কারনে…..
অসীম ও~ অসীমও
স্বাভানিকতায়~ স্বাভাবিকতায়
জীবননটাই~ জীবনটাই
ভিরে~ এই শব্দটা নিয়ে সংশয়ে আছি।
” সময় এত বেপরোয়া কেন বুঝিনা?” এখানে প্রশ্নবোধক হবে না।
“কোন এক মায়া এসে বুকে জমাট-আমার বুকে জড়ানো তোমার তনু” এই বাক্যে “জমাট” এর পর একটা শব্দ মনে হয় মিসিং আছে।
এই ভুলগুলো না করলে আমার রেটিং অনুযায়ী 8 পেতেন। এখন 7 পাবেন ।
“কথার কথা
প্রিয়ার গান সব মিথ বনে যায়,
আমি-তুমি আর তুমি- আমি হই না এইবার।” অসাধারণ
শুভকামনা নিরন্তর
ভালো লিখেছেন।পড়ে ভালো লাগলো।
বানানে কয়েকটা ভুল আছে।
সুখ কখনো কিনতে পাওয়া যায় না।তবে আমিও কিনতাম।
শুভ কামনা রইলো।
একাঘরে- একা ঘরে মাঝে স্পেস হবে।
স্বাভানিকতায় – স্বাভাবিকতায়।
প্রিয়ার গান সব মিথ বনে যায় – মিথ্যে হবে হয়।
বিষাদ মাখানো কবিতা। কবির মতো অনেকেই সুখ কিনতে চায় কিন্তু সুখ তো আর টাকায় মেলে না।
কবিতার নামটা ‘আলোকাহিনী’না দিয়ে ‘আলোর কাহিনী’ দিলে ভালো হত। তবে বানানে অনেক ভুল ছিল বলে দিয়েছে, তাই আর বলছি না। কিন্তু কবিতাটা ভালো লেগেছে, তবে ভুলের কারণে তেমন তৃপ্তি পেলাম না। শুভ কামনা রইল।
আসসালামু আলাইকুম। কবিতা প্রসঙ্গে কিছু কথা :
কবিতায় কিছু কঠিন শব্দের প্রয়োগ ঘটানো হয়েছে। এতোটা জটিল না আনলেই বোধহয় বেশি ভালো হতো। বানানেও বেশ কিছু ভুল রয়েছে তা অনেকেই ধরিয়ে দিয়েছে।যেমন:
না শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে বসে না।
কিভাবে- কীভাবে
একাঘরে – এক ঘরে
আমার মতে কবিতার সাথে কবিতার নামটা বেমানান লেগেছে। তেমন একটা মুগ্ধও করতে পারেনি কবিতাটা। তবে অনেক চেষ্টা ছিল সেটা না বললেই নয়। আগামীতে আশা করি আরো ভালো হবে। শুভ কামনা।
একটা ছোট কবিতায় অনেকগুলো বানান ভুল। প্রয়োজনীয় জায়গায় স্পেস দেন নাই।
বানানের প্রতি যত্নবান হোন। কবিতা মোটামুটি ভালো।