এস এম সায়েম
ঐ পথে ছোট্ট ছোট্ট পাঁয়ে হাঁটছি আমি
একলা নয়,পাশে আমার অন্তর্যামী।
মাঝে মাঝে হোঁচট খাই আমি
রক্ষা করেন তবে আমার প্রিয় ভূস্বামী।
সারা বছর,মাস,দিন প্রতিটি ক্ষনে
আমি ভাবি এক মনে,এক ধ্যানে
সেই মহান মালিকের শানে।
তাকে যদি জানতে হয়,বুঝতে হয়
প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে খুঁজো তয়
অনুভব করতে পারবে তবে সেই মহানের পরিচয়।
আমরা মুগ্ধ হই ঔ চাঁদের হাসিতে
আর শুল্কাদশীতে
একটি বার ভেবে দেখ এটি গড়া কোন
কারিগরের হাতে???
সত্যিই তিনি চির বিষ্ময়কর,চির মহান
তিনি নয়কো কোনো সাধারণ,
তিনি সকল স্হানেই বিরাজমান,
তিনি আল্লাহ মেহেরবান।
—————- ****** ——————
তিনি আর কেউ নয়, আমাদেরই রব,আমাদেরই স্রষ্টা,।
সুন্দর 🙂
ভালো লাগলো।
মহান আল্লাহর অপরুপ সৃষ্টি সৌন্দর্যের কথা ফুটে উঠেছে।
শেষের লাইনগুলো আরও ভালো লেগেছে।
সত্যিই তিনি চির বিষ্ময়কর,চির মহান।
তিনি নয়কো কোন সাধারণ।
তিনি সকল স্থানেই বিরাজমান।
তিনি আল্লাহ মেহেরবান।
ক্ষনে-*ক্ষণে
শুভ কামনা রইলো।
কবিতাটা অনেক সুন্দর হয়েছে। আল্লাহ তা’য়ালা কত সুন্দর করে আমাদের এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, আমাদের সৃষ্টি করেছেন, তার এই নিয়ামত দেখলে সত্যিই অবাক হই, সুবহান আল্লাহ। আপনার কবিতায় কমার ব্যবহার করলে ভালো লাগতো, আর একটা ভুল আছে বানানে।
পাঁয়ে- পায়ে।
সুন্দর
ক্ষনে-ক্ষণে
স্হানেই-স্থানেই
সত্যিই তিনি যে এই সৃষ্টির মালিক আর তারই প্রমাণ বিজ্ঞানীরাই দিয়েছে। কবিতা পড়ে বেশ ভালো লেগেছে
বাহ্,দারুণ হয়েছে।
আল্লাহ দয়াবান।তিনি আমাদের উপর দয়া করে আমাদের ভুলগুলো শোধরানোর জন্য সময় দেন,সুযোগ করে দেন।
তাকে আমরা দেখতে পাইনা।তবে তিনি সবসময় আমাদের মাঝে আছেন।
তাকে পেলে আমাদের জন্ম সার্থক হবে।
অনেক ভালো লেগেছে।এরকম কবিতা পড়তে অনেক ভালো লাগে।
ধন্যবাদ
কয়েকটি ভুল,
বিষ্ময়__বিস্ময়
ক্ষনে___ ক্ষণেই
স্হানে___স্থানে
.
নামকরণটা যথার্থ।
কনসেপ্টটা সুন্দর।
লেখনী খুব ভালো না হলেও মন্দ না।
.
মহান অাল্লাহ তায়ালা সকলের অর্ন্তযামী। তিনি সর্বশক্তিমান। তিনি মহান, চিরঞ্জীব।
.
মোটামুটি ভালো লেগেছে।
শুভ কামনা।