সাকি সোহাগ
নিজের আড়ালে নীরবে নিজের কান্না আঁকরে ধরে বয়েই চলছে যেনো জীবনটা।
হৃদয়ের আলিঙ্গনে যাকে একটু ঠাঁই দিলাম তাকেও ছেড়ে আসতে হলো।
একই সূর্যের কিরণে আলোকিত আজ আমরা।
হলে কি হবে ?
সঙ্গিহীন হয়ে আছি।
সে কোথায় আর আমি কোথায়?
শুধু হৃদয়ের গহীনে দু’টি পাজরে শিকলে বেধে রেখেছি তারে।
অর্থহীন জীবনের চেয়েও সঙ্গিহীন জীবন বহু গনিত কষ্টকর।
কেমন জানি নিজেকে একা মনে হয় এই বিশাল নিখিলে।
আমার অবসান কি তাহলে এখানেই ঘটবে ?
আমি ও কি হারিয়ে যাবো সেই দূর অজানা অচেনা কোন এক পরীর দেশে!
আমি যে একা, শুধু একা।
আর কাউকে যেনো দেখতে পাইনা আমার মনের সেই নরম জায়গায় কেবল তাকে ছাড়া।
সঙ্গিহীন জীবন দেহান্ত। কেননা যার কোন সঙ্গী নাই তার জীবন মৃত্য |তাহলে আমি কি?
আমার যে থেকেও আজ পাশে নেই।
আমি জীবন্ত দেহান্তা। মরেও যেনো প্রাণের সেই করুন ডাকে সারা দিতে হচ্ছে আমাকে।
আঁকরে – আঁকড়ে
হলে কি হবে – কী হবে?
বেধে – বেঁধে
গনিত – গণিত
আমি কি – কী?
করুন – করুণ
সারা – সাড়া
বেশি করে কবিতা পড়বেন।
ছন্দপতন হয়েছে।
বানানের দিকে খেয়াল রাখবেন।
শুভ কামনা রইলো।
কবিতাটা সুন্দর হয়েছে। যাকে সঙ্গী হিসেবে সারাজীবন আঁকড়ে ধরে বাঁচতে ইচ্ছা করে, সে পাশে না থাকলে জীবনের প্রতি আর কোন আগ্রহই থাকে না। দেহান্তা শব্দটি কি সেটা বুঝলাম না। সম্ভবত সেটি দেহাত্মা হবে।
বানানে কিছু ভুল আছে।
আঁকরে- আঁকড়ে।
পাজরে- পাঁজরে।
বেধে- বেঁধে।
মৃত্য- মৃত/ মৃত্যু।
সারা- সাড়া।
করুন- করুণ।
অনেক শুভ কামনা রইল।
যে যাবার তাকে যেতে দেয়াই শ্রেয়। ভালো লিখেছেন। ক্ষুব্ধ প্রতিবাদ লক্ষণীয়।
শুভ কামনা রইলো।
অনেক সুন্দর কবিতা। পড়ে ভালো লাগলো।
প্রতিটি মানুষই চলার পথে সঙ্গ খুঁজে।
তাকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায়।
তবে নিঃসঙ্গ জীবনটা কষ্টের।মৃতের মতো লাগে।জীবনে কেউ না থাকলে।
বানানে ভুল আছে
আকরে–আঁকড়ে
পাজরে-পাঁজরে
মৃত্য–মৃত্যু
সারা–সাড়া
করুন–করুণ
বেধে–বেঁধে
শুভ কামনা রইলো।
মূলভাব ভালো ছিলো,কিন্তু কবি তার অনুভূতির পূর্ণ প্রকাশ ঘটাতে পারেননি।
শব্দচয়নের ক্ষেত্রে আরও শিহরণ জাগানো শব্দ নির্বাচন করা উচিত ছিলো।
কবির হাতে পক্বতা আনার অবশ্য শর্ত বেশী বেশী চর্চা করা।পরামর্শ রইল বানানের প্রতি আরও সতর্ক থাকবেন।
শুভকামনা ।