সৈয়দ এইচ. সব্যসাচী
আমার নিঃসঙ্গ রাত্রিগুলো লিখে দিলাম
তোমার নামে ।
একাকী মুহূর্তগুলো তুলে রেখেছি সযত্নে ,
আর প্রতিটি দীর্ঘশ্বাস ?
সে তো কেবলই তোমার জন্যে ।
ভালবাসার কাঙ্গাল ছিলাম ,
তোমার দ্বারে দ্বারে ঘুরে
আজ আমি ক্লান্ত পথিক ।
প্রত্যাখান করেছো বারবার আমায়
ভেবেছিলে , আমার অনুভূতিগুলোর
সবটাই ছিল জৈবিক ।
কিন্তু আমি তো জোৎস্নামাখা জলে ,
আকণ্ঠ অবগাহন করতে চেয়েছিলাম
তোমায় নিয়ে ।
বসন্তের শেষ প্রহরের ছন্দগুলো
সাজিয়ে ছিলাম , তোমায় চেয়ে ।
আর , নিজেকে সপে ছিলাম
শুধু এবং কেবল শুধু তোমার কাছে ।
আমাকে প্রত্যাখান করলেও পারবে না
আমার অনুভূতিগুলোকে ফিরিয়ে দিতে ।
কারণ ,
আমার নিসঙ্গ রাতের কাব্যগুলো
আজও তোমার নামে
নির্বাক_পাখি
হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। আবারো, তোমার অস্ত্রের মধ্য দিয়ে, রক্তে রঞ্জিত করে দাও, এই শুভ্র ময়দান। হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। যেভাবে, কবি নজরুল ধরেছিল, ইংরেজদের বিরুদ্ধে। যেভাবে, কবি সুকান্ত চেয়েছিল, ...
বাহ! বেশ ভালো লাগল। যদিও কবিতা আমি কম বুঝি, তবুও এসব কবিতা পড়লে মুগ্ধ না হয়ে পারা যায় না।
ভালোবাসা তো এমনই হয় যা কষ্ট করে খুঁজে পেতে হয়। অনায়াসে যে ভালোবাসা পাওয়া যায় তার মূল্য কে বা কতজনেই দিতে পারে? কাঙাল হয়ে পথে পথে ঘুরে, অপেক্ষার ঘড়ি পার করে তবেই না পাওয়া যায় প্রকৃত ভালোবাসা। অসাধারণ উপস্থাপনা।
বানানে তেমন কোন ভুল আমার নজরে পড়ে নি। কবির প্রতি রইল অসংখ্যা শুভেচ্ছা ও অশেষ শুভ কামনা।
বসন্তের শেষ প্রহরের ছন্দগুলো সাজিয়ে ছিলাম
তোমার জন্য।
সবকিছু প্রিয়জনের জন্য সপে দেওয়া।
এটা খুব কষ্টের ব্যাপার।
বানানেও ভুল নেই।
শুভ কামনা।
জোৎস্নামাখা–জ্যোৎস্নামাখা
খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই। তবে জানতে ইচ্ছে করছে কার জন্য লিখলেন।☺????
খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই। তবে জানতে ইচ্ছে করছে কার জন্য লিখলেন।☺????
বাহ্ বেশ চমৎকার লিখেছেন। কবিতার মাঝে ফুটে উঠেছে কাউকে পাওয়ার আকুলতা আর কষ্টে রাত্রিযাপন। তবে লাইনগুলো কিছুটা এলোমেলো হয়ে গেছে। একটা লাইনকে ২/৩ভাগে ভেঙে ফেলা হয়েছে। যা কবিতা সুন্দর্য্য কিছুটা নষ্ট করেছে।তবে ভালোই লেগেছে পড়ে। যাইহোক অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।