আজকের প্রকৃতি ভালোবাসামাখা। চারিদিকে ভালবাসায় ভরপুর। কিন্তু এমন দিনে কেউ মন খারাব করে থাকতে পারে! শ্রাবণী মন খারাব করে আছে। আর আমার পাগলী বউটার মন খারাব দেখলে আমার মন আরও দিগুণ খারাব হয়।
বৃষ্টিবাদলের দিন। তাই বিকেলেই রান্নাকরা শেষ। আমি খাটে বসে বই পড়ছিলাম। হঠাৎ লক্ষ করলাম শ্রাবণী রুমে নেই। অন্য অন্য দিন আমি বই পড়লে ও আমার পাশে বসে থাকে নাহলে পাশে শুয়ে আমার গায়ে একটা রাখে। আজ পাশে দেখছি না। রুমে না পেয়ে বিছানা থেকে নেমে ব্যালকনির পর্দা সরাতেই দেখি অন্যমনষ্ক ভাবে তাকিয়ে আছে প্রকৃতির আলিঙ্গনে। চারিদিকের আফছা আফছা অন্ধকার আহবান জানাচ্ছে সন্ধাকে। সেই সাথে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি অঝোরে পরছে। নিম গাছটির মগ ডালে একটি পাখি নুরিসুরি হয়ে বসে আছে। পাখিটির গা ভিজে একাকার। আকাশে মেঘ ডাকছে। মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। তাকিয়ে থাকার মতই একটি পরিবেশ।
আমি শ্রাবণীরর পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম। সে দেখতে পেল না। আমি খুব বিস্মিত ভাবে বললাম-
“শ্রাবণী তোমার কি মন খারাব!”
বলতেই বিদ্যুৎ চলে গেলো। শ্রাবণী আমার কথার কোনে উত্তর না দিয়েই রুমে গেলো। রুম অন্ধকার দেখে মোমবাতি জ্বালিয়ে বিছানায় গিয়ে বসলো। তাতে বুঝলাম সত্যি আজ ওর মন খারাব। আমিও সেখানে গিয়ে আস্তে করে ওর পাশে বসলাম। ওর হাতটা ধরে বললাম-
“তুমি কি আমার উপর রেগে আছো? “
“না। “
“তাহলে মুখ ঘোমরা করে আছো কেনো।”
“তাতে তোমার কি আসে যায়? “
“তুমি যে কলিজা,আমার নিশ্বাস তুমি। “
ঘুরে বসে বললো-
“কি আছে তোমার ওই বইটার মধ্যে? যা আমার মধ্যে নাই! আমি কি তোমায় আনন্দ দিতে পারবো না,খুশি রাখতে পারবো না বলো?”
আমি হতভম্ভ হয়ে আরো নরম সুরে বললাম-
“অবশ্যয় পারবা। কে বলছে পারবা না।”
“না আমি হয়তো পারবো না। যদি পারতাম তাহলে আমাকে রেখে কেউ বই বিয়ে থাকতো।”
” তুমি আমার পাগলী বউ। তোমার এমন কথা শুনে নিজেকে বড়ই অপরাধী মনে হচ্ছে। তুমি কি জানো না তুমি আমার কলিজার টুকরা। মাফ করে দাও প্লিজ। “
“এতই যদি ভালবাসতে তাহলে এই ভালবাসাময় সন্ধ্যায়,,,,,!”
বলতেই চোখ বেয়ে কিছু অশ্রু নেমে এলো শ্রাবণীর। আমি শ্রাবণীর সামনে এসে বসলাম। মোমবাতির আলোতে শ্রাবণীকে অনেক সুন্দর লাগছে। ওর চোখের পানি মুছে দিয়ে বুকে জরিয়ে নিলাম। আমার বুকটা শিতল হয়ে গেলো। আমি আমার এই পাগলী বউটারে পাগলের মত ভালবাসি । বুকে টেনে নেওয়ার পর মনে হলো পৃথিবীতে ভালবাসা এই উপদানটা বড়ই অদ্ভুত। ভালোবাসা অন্যরকম একটা জিনিস।
আর একজন স্ত্রী তার স্বামীর কাছে শুধু এই ভালবাসা টুকুই চায়। হয়তো বা আজকে কর্ম ব্যস্ততার কারণে আমরা ওদের সময় দিতে পারি না। তবে আমাদের প্রত্যেকের উচিৎ আমাদের সেই প্রিয়জনেকে একটু সময় দেওয়া, একটু আদর করা,একটু ভালবাসা।
ভালোবাসা যেভাবে দেখাতে চেয়েছিলেন গল্পে খুব একটা ফুটেনি তা। ভাবের চেয়ে ন্যাকামো টা ধরা পড়ে। আর বানান বিষয়ে অনেক অনেক সতর্ক থাকা আবশ্যক। প্রেমের গল্পে এত বানান ভুল হলে আসলে ভালোবাসা ছুঁঁতে পারেনা। আশা করি এ ব্যাপারগুলো শুধরে সামনে আরো সুন্দর গল্প পাব।
অশেষ ধন্যবাদ জাস্ট কমেন্ট করার।
এর পরে থেকে ভালো করার চেষ্টা থাকবে।
আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে।
মন্তব্যটা করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো লিখেছেন।
রোমান্টিক গল্প।
তবে গল্পটি আরও বড় করতে পারতেন।
শব্দ সংখ্যা সম্ভবতো কম হইছে।
প্রতিযোগিতার গল্প আরও বড় লিখতে হবে।
বর্ণনাও সুন্দর করে দিতে হবে।
প্রতিটি মেয়েই চায় তার স্বামী তাকে ভালোবাসুক,আদর করুক।
তবে অতিরিক্ত ন্যাকামি ভালো লাগে না।
বানানে ভুল আছে।
ভালোবাসামাখা—ভালোবাসা মাখা
খারাব–খারাপ
দিগুন–দ্বিগুণ
রান্নাকরা–রান্না করা
আহবান–আহ্বান
কোনে–কোনো
শ্রাবণীরর–শ্রাবণীর
অবশ্যয়–অবশ্যই
জরিয়ে–জড়িয়ে
শিতল–শীতল
ভিজে–ভিঁজে
নাহলে–না হলে
অঝোরে–অঝরে
ব্যালকনির–বেলকণির
বই বিয়ে থাকতো–বই নিয়ে থাকতো।
ভালোবাসা এই উপদনটা–ভালোবাসার এই উপাদানটা।
শুভ কামনা রইলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ। বলে প্রকাশ করতে পারবো না আপনার মন্তব্যে কতটা খুশি হইছি।
আপনার মত যদি সবাই এ রকম সঠিক মন্তব্য করতো তাহলে অনেক ভালো হতো সেই লেখকের জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো লিখেছেন।
তবে প্রতিযোগিতার গল্প আরও বড় হওয়া দরকার।
শব্দ সংখ্যা কম হয়ে গেছে।
বিয়ের পর প্রতিটি মেয়েই চায় তার স্বামীর আদর ভালোবাসা পেতে।
তবে অতিরিক্ত ন্যাকামি ভালো লাগে না।
ভালোবাসামাখা–ভালোবাসা মাখা
খারাব–খারাপ
দিগুন–দ্বিগুণ
রান্নাকরা–রান্না করা
কোনে–কোনো
অবশ্যয়–অবশ্যই
অঝোরো–অঝরে
জরিয়ে—জড়িয়ে
শিতল–শীতল
নাহলে–না হলে
আহবান–আহ্বান
শ্রাবণীরর–শ্রাবণীর
বই বিয়ে থাকতো—বই নিয়ে থাকতো।
ভালোবাসা এই উপদনটা–ভালোবাসার এই উপাদানটা হবে।
শুভ কামনা রইলো।
গল্পের থিমটা রোমান্টিক ছিল, তবে আপনি আরেকটু সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুললে ভালো হত। হাজার ব্যস্ততার মাঝেও স্ত্রীকে সময় দেয়া স্বামীর সবচেয়ে বড় কর্তব্য। বানানের ভুলগুলো শুধরে দিচ্ছি।
ভালবাসায় ভরপুর- ভালোবাসায় ভরপুর।
খারাব- খারাপ।
দিগুন- দ্বিগুণ।
লক্ষ- লক্ষ্য।
অন্য অন্য- অন্যান্য।
আমার গায়ে একটা রাখে- এখানে কি রাখে সেটি উহ্য।
আফছা আফছা- আবছা আবছা।
আহবান- আহ্বান।
ঘোমরা- গোমরা।
অবশ্যয়- অবশ্যই।
কেউ বই বিয়ে থাকতো নয়, কেউ বই নিয়ে থাকতো হবে।
জরিয়ে- জড়িয়ে।
শিতল- শীতল।
শুভ কামনা রইল।
শিতল -শীতল
ভালবাসামাখা -ভালবাসা মাখা
খারাব -খারাপ
আফছা -আবছা
দিগুণ -দ্বিগুণ
বিস্মিত -বিষ্মিত
ঘোমরা -গোমরা
অবশ্যয় -অবশ্যই
বিয়ে থাকত -নিয়ে থাকত
লেখার ব্যাপক উন্নতি লাগবে ভাইয়া।
মোটামুটি ছিল
ছোট্ট একটা গল্প, তাতেই অনেক বানান ভুল!
দিগুন___ দ্বিগুণ
খারাব___ খারাপ
পড়লে ও___ পড়লেও
অন্যমনষ্ক___ অন্যমনস্ক
অাফছা___ অাবছা
সন্ধা___ সন্ধ্যা
নুরিসুরি____ এটার মানে কী? প্লিজ বলবেন
পরছে___ পড়বেন
মতই___ মতোই
বিস্মিত ভাবে___ বিস্মিতভাবে
গেলো___ গেল
ঘোমরা___ গোমরা
নিশ্বাস___ নিঃশ্বাস
অবশ্যয়___ অবশ্যই
শিতল___ শীতল
জরিয়ে___ জড়িয়ে
ভালোবাসা টুকু___ ভালোবাসাটুকু।
.
নামকরণটা মোটামুটিরকম।
কনসেপ্টটা ফেবু টাইপারদের মতোই সস্তা।
এরকম কনসেপ্টে অসংখ্য গল্প আছে।
বর্ণনার অবস্থা আরো করুণ।
নিয়মিত লিখে যান, সামনে ভালো কিছু হবে ইনশাআল্লাহ।
আসলেই আজকের কর্ম ব্যাস্ততায় পরিবারকে সময় দেয়া হয়না।তবে পরিবারেরও এটা বুঝা উচিত যে তার কর্মে আমাদের সংসার চলে।একে অপরকে বোঝাটাই হলো মূল।
গল্পটা যেই উদ্দেশ্য নিয়ে শুরু করেছেন তা সফল হয়নি।
বানানে অসংখ্য ভুল রয়েছে।
আশা করি পরবর্তীতে আরো ভালো লেখা পাবো।
শুভকামনা রইলো।