জাকারিয়া আল হোসাইন
–
গাছের পাতা তাও নড়ে না
লোডশেডিং তো পিছ ছাড়ে না
ক্যামনে বাঁচি ভাই,
ঠাণ্ডা পানি তাও মেলে না
নীল আকাশে মেঘ ওড়ে না
বলো কোথায় যাই।
–
পাখিগুলো তাও ওড়ে না
কিচিরমিচির হাঁক ছাড়ে না
এই গরমে ভাই,
শরীর বেয়ে ঘাম থামে না
কি যে করি বুঝ আসে না
নিরব হয়ে যাই।
–
মনের শক্তি কাজ করে না
হাত পাখাটা তাও ঘোরে না
ক্লান্ত শরীর তাই,
গরমে হায় প্রাণ বাঁচে না
খাবার খেতে মন বসে না
তৃপ্তি নাইরে নাই।
নির্বাক_পাখি
হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। আবারো, তোমার অস্ত্রের মধ্য দিয়ে, রক্তে রঞ্জিত করে দাও, এই শুভ্র ময়দান। হে কবি, শক্ত করে ধরো, তোমার অস্ত্র। যেভাবে, কবি নজরুল ধরেছিল, ইংরেজদের বিরুদ্ধে। যেভাবে, কবি সুকান্ত চেয়েছিল, ...
মাঝে মাঝে খুব ছন্দ পতন হয়েছে। এমন লিখতে হলে প্রচুরক অনুশীলনের ব্যতিক্রম কিছু নেই। ক্যামনে-কেমনে।
শুভ কামনা রইলো
সাবলীল ভাষায় বর্ণনা করেছেন।
গরমে সব কাজ করা মুশকিল হয়ে উঠেছে।
ক্যামনে বাঁচি ভাই, – কেমনে (বাক্যের শেষে “?” হবে)
কবিতা ভালো হয়েছে। আশা করি পরবর্তীতে আরো ভালো হবে।
শুভেচ্ছা রইলো একগুচ্ছ।
গরম যখন লাগে মনে হয় বিদেশ থেকে কুরিয়া করে আসছে গরম????????শীতেই মজা।সত্যিই প্যারা
।
ঠিক কবিতা নয়, তবে সহজ সাবলীল ভাষায় লেখা চমৎকার একটি ছড়া। গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহে এমনই অবস্থা হয়, প্রকৃতিও যেন ক্লান্ত হয়ে যায়। সবকিছুই অসহ্য লাগে।
সুন্দর লিখেছেন। উপস্থাপন সুন্দর। পড়তে ভালো লেগেছে।
আরো উন্নতি কামনা করি।
একদম সহজ সাবলীল ভাষায় লেখা
গরমকে নিয়ে একটি কবিতা।
গরমে যখন ঘেমে যাই তখন অসহ্য লাগে।
আরও ভালো লিখবেন।এগিয়ে যান।
শুভ কামনা রইলো।
অত্যন্ত সুন্দরকরে সহজ, সাবলীল ভাষায় এই ছড়াটি উপস্থাপন করার জন্য প্রথমেই কবিকে শুভেচ্ছা জানাই।
বিশেষকরে ছোটরা এই কবিতায় ভীষণ মজা পাবে!
আওয়ার ক্যানভাস গ্রুপে, শিশুতোষ বইয়ের জন্য ছড়া আহ্বান করা হয়েছে, আপনি চাইলে সেখানে ছড়া জমা দিতে পারেন।
শুভকামনা রইলো।